জিয়ার আমলে যারা দলছুট রাজনীতিবিদ তাদের হাট বসতো, সেই হাটে অনেকে বিক্রি হয়েছেন। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাহেবও রাজনীতির হাটে বিক্রি হওয়া একজন রাজনীতিবিদ। আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১২টায় তথ্যমন্ত্রীর
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপির নিরবতা পালন করার পেছনের মূল কারণ হচ্ছে তারা পেছন থেকে জঙ্গিবাদকে মদদ দিচ্ছে এবং পৃষ্ঠপোষকতা করছে। আজ
আমরা ধর্মভিত্তিক রাজনীতিকে ঘৃণা করি, প্রত্যাখ্যান করি। ‘জিয়াউর রহমান, এরশাদ ও খালেদা জিয়া মৌলবাদীদের পৃষ্ঠপোষকতা করে রাষ্ট্রযন্ত্র পরিচালনা করেছে। তাই মৌলবাদীদের শেকড় অনেক গভীরে। এক কথায় এদের মূলোৎপাটন করা সম্ভব
আমরা কয়েকজন ধর্ম ব্যবসায়ীর কাছে ইসলাম ধর্মকে লিজ দেইনি। আমাদের এই ভূখণ্ডে শত শত বছর ধরে ভাস্কর্য রয়েছে। বলা যায় সেই মুঘল আমল থেকে। স্বাধীনতার পরে বহু রাজনৈতিক নেতার ভাস্কর্য
জাতির পিতার হত্যাকারীদের পুরস্কৃত করে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় মানবাধিকার লঙ্ঘনের কাজ করেছিলেন বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা খুনী জিয়াউর রহমান। আজ শুক্রবার সকালে কুষ্টিয়া সরকারী কলেজ প্রাঙ্গনে অবস্থিত বঙ্গবন্ধু ম্যুরালে শ্রদ্ধা জানিয়ে ‘মানবাধিকার
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ধর্মকে ব্যবহার করে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের চেষ্টা বিএনপি আগেও করেছে, এখনও করছে। ক্ষমতার মোহে বিএনপি নেতারা অন্ধ
বর্তমান সরকার প্রতি জনগণের যে সমর্থন ছিল, সেটা এখন আর নেই। তাদের বিদায়ের ঘণ্টা বেজে গেছে। সরকার ক্ষমতা হারানোর ফোবিয়াতে আছে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত এক মানববন্ধনে
‘আমাদের চলমান সংগ্রামের মূললক্ষ্য গণতন্ত্র ও দেশনেত্রীর মুক্তির আন্দোলনকে বেগবান করা। ১৯৯০ সালের গণঅভ্যুথানের চেতনায় গণতন্ত্রের দুশমনদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে বিজয় অর্জন করা’। আমাদের গণতন্ত্র আজো নামে-বেনামে একদলীয় ফ্যাসিবাদের আক্রমণে আক্রান্ত।
তারেক তারেক জিন্দাবাদ করে লাভ হবে না। তারেকের স্তুতি গেয়ে দেশের ক্ষমতায় আসা যাবে না। মাঠে নামতে হবে, এ জন্য জাইমাকে (তারেক রহমানের মেয়ে) নিয়ে আসতে হবে। তারেককে দিয়ে হবে
কোনো ইস্যুতেই বঙ্গবন্ধুর অবমাননা সহ্য করা হবে না। মুজিববর্ষের শেষের দিকে এসে নানাভাবে বিতর্ক তৈরি করা হচ্ছে। অসৎ উদ্দেশ্য নিয়ে নানান প্রসঙ্গ টেনে সমাজে অস্থিরতা সৃষ্টি করা হচ্ছে। যারা সমাজকে