আজ ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবস। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী নিরীহ, নিরস্ত্র বাঙালীর ওপর নির্মমভাবে ঝাঁপিয়ে পড়ে। তারা নির্বিচার ও বর্বর হত্যাকাণ্ড চালায়। স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর উদ্যোগে আজ মঙ্গলবার ঢাকা সেনানিবাসস্থ ‘আর্মি মাল্টিপারপাস কমপ্লেক্স’-এ জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত যোদ্ধা ও শহীদ যোদ্ধাগণের পরিবারবর্গের সম্মানে একটি সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এই আয়োজনে ৭২ জন আহত
পাকিস্তানি দখলদার বাহিনী ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে ‘অপারেশন সার্চলাইট’ নামে বর্বর সামরিক অভিযান চালিয়ে যখন নিরীহ, নিরস্ত্র বাঙালিকে নিমর্মভাবে হত্যা করছিল, তখনই মেজর জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। বিভিন্ন
জুলাই বিপ্লবে গণহত্যায় জড়িতদের বিচার করার বিষয়ে দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস দেশবাসীর উদ্দেশে বলেছেন, ‘আপনাদেরকে আশ্বস্ত করে বলতে চাই, যারা গণহত্যায় জড়িত ছিল, যারা
তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেছেন, জনগণের নিকট দায়বদ্ধতা না থাকলে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা অর্থহীন। গণমাধ্যমের স্বাধীনতার মূল্য সম্পর্কে সাংবাদিকসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে সচেতন হতে হবে। আজ শনিবার রাজধানীর তথ্য ভবনে
প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের কাছ থেকে পাওয়া সংস্কার প্রস্তাবগুলোর মধ্যে যে সব এখনই বাস্তবায়নযোগ্য, সেগুলো অন্তর্বর্তী সরকার অতিদ্রুত কার্যকরের উদ্যোগ নেবে। শনিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি
বিএনপি’র মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘ভবিষ্যতে একটি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে আমাদের কাজ করতে হবে।’ রাজধানীর লেডিস ক্লাবে পেশাজীবীদের সম্মানে বিএনপি আয়োজিত এক ইফতার মাহফিলে বক্তৃতায় তিনি আজ
তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম বলেছেন, সরকার গণমাধ্যমের নিরপেক্ষ ও দায়িত্বশীল ভূমিকা প্রত্যাশা করে। আজ বৃহস্পতিবার তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে রাজধানীর তথ্য ভবনে অনুষ্ঠিত ইফতার মাহফিল ও
অর্থের বিনিময়ে ১ হাজার ৭৯১ জন শিল্পীর বিটিভিতে তালিকাভুক্তি, একই অনুষ্ঠান পুনঃপ্রচার করে নতুন হিসেবে বিল উত্তোলন, প্রকল্পে ভুয়া বিল-ভাউচার দেখিয়ে টাকা উত্তোলনসহ নানাবিধ অভিযোগের প্রেক্ষিতে রামপুরা বাংলাদেশ টেলিভিশন ভবনে
প্রথমবারের মতো জাতীয়ভাবে বাংলাসহ অন্যান্য জাতিগোষ্ঠীর নববর্ষ একসঙ্গে উদযাপনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। সরকার জাতীয়ভাবে বাংলা নববর্ষ এবং চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা, গারো ও অন্যান্য জাতিগোষ্ঠীর নববর্ষ ১৪৩২ উদ্যাপন উপলক্ষে একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় সভার আয়োজন