প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণে সে দেশে চারদিনের সরকারি সফর শেষে আজ বিকেলে দেশে ফিরেছেন। প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর সফরসঙ্গীদের বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের ভিভিআইপি ফ্লাইটটি সন্ধ্যা ৬টা ৫০
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চারদিনের ভারত সফর শেষে আগামীকাল ১০ এপ্রিল (সোমবার) দেশে ফিরবেন। এ উপলক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উদ্যোগে তাকে যে গণসংবর্ধনা দেয়ার সিদ্ধান্ত ছিল তা প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশক্রমে বাতিল করা হয়েছে।
ধান, চাল, গম, ভুট্টা, সার ও চিনিসহ ১৭টি পণ্য সংরক্ষণ ও পরিবহনে পাটের মোড়কের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করতে সারাদেশে আবারো আগামী ১৫ মে থেকে বিশেষ অভিযান শুরু করা হবে। রোববার
দেশে কর্মসংস্থান ও শিল্পায়নের চলমান প্রবৃদ্ধিকে আরো গতিশীল করার লক্ষ্যে গঠিত হওয়া অর্থনৈতিক অঞ্চলে উৎপাদনের সূচনা হয়েছে। নারায়গঞ্জে অবস্থিত দু’টি বেসরকারি অর্থনৈতিক অঞ্চলের ৭টি শিল্প ইউনিট ইতোমধ্যে উৎপাদন শুরু করেছে
বাংলাদেশ ও ভারত আজ সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে তাদের ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি জোরদারের পাশাপাশি অপরাধ কার্যক্রম মুক্ত এবং শান্তিপূর্ণ সীমান্ত গড়ে তোলার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছে। নয়াদিল্লীতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ককে একটি প্রবাহমান নদীর সঙ্গে তুলনা করে অমীমাংসিত সব ইস্যুর সমাধানের ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন। ভারতের জনপ্রিয় পত্রিকা হিন্দু’র গতকাল শুক্রবারের সংখ্যায় প্রকাশিত তাঁর নিবন্ধে শেখ
বায়তুল মুকাররম মসজিদে আজ জুমার নামাজে মুসল্লিদের ঢল নামে। জুমার নামাজ শেষে বিশ্ব মুসলিম উম্মাহর শান্তি, নিরাপত্তা, ঐক্য ও কল্যাণ কামনা করে বিশেষ মুনাজাত পরিচালনা করেন বাংলাদেশে সফররত সউদী আরবের
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ বলেছেন, শেখ হাসিনার উন্নয়নের রাজনীতির সাথে আমরা একমত। বর্তমান সরকার অনেক উন্নয়ন করেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, সীমিত অর্থ দিয়ে সরকার এতো উন্নয়ন কিভাবে
রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ বলেছেন, বর্তমান সরকারের কৃষিবান্ধব নীতির ফলে খাদ্যশস্য উৎপাদনে বাংলাদেশ অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করেছে। তিনি বলেন, কৃষিখাতে উন্নয়নের এ ধারাকে অব্যাহত রাখতে গবেষণা, উন্নয়ন ও সম্প্রসারণে অধিক
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সন্ত্রাসবাদ নির্মূলে হাতে হাত মিলিয়ে সমন্বিত প্রচারণা চালানোর জন্য মুসলিম দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়ে এই কাজে সৌদি বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজের উদ্যোগের প্রতি পূর্ণ সমর্থন পুনর্ব্যক্ত