জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলে যোগ দিচ্ছে নতুন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সরকার। প্রায় তিন বছর কাউন্সিলে ছিল না যুক্তরাষ্ট্র। এর আগে মানবাধিকার কাউন্সিলের বিরুদ্ধে ‘রাজনৈতিক পক্ষপাতের’ অভিযোগ এনে ২০১৮ সালে সংস্থাটি
যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী প্রধানের আমন্ত্রণে দেশটিতে সফরে রয়েছেন বাংলাদেশের সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ। গত ২৯ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে ঢাকা থেকে রওনা দেন তিনি। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে
জান্তা সরকারকে প্রত্যাখ্যান করেছেন মিয়ানমারের ৩০০ আইনপ্রণেতা। শনিবার এক যৌথ বিবৃতিতে সামরিক সরকারকে মেনে নিতে অস্বীকার করেন তারা। তুর্কি গণমাধ্যম আনাদোলু এজেন্সির খবর বলা হয়েছে, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ মিয়ানমারে গণতন্ত্র
বিতর্কিত সংশোধিত কৃষি আইন বাতিলের দাবিতে পূর্বঘোষণা অনুযায়ী ভারতজুড়ে জাতীয় ও রাজ্য মহাসড়কে নতুন করে অবরোধে নেমেছেন কৃষকরা। স্থানীয় সময় (৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১২টা থেকে শুরু হওয়া অবরোধ বিকেল ৩টা
নিউইয়র্কে জাতিসংঘ ও আল জাজিরা অফিসের সামনে প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ। কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল-জাজিরা টেলিভিশনে গত সোমবার প্রচারিত প্রতিবেদনে বাংলাদেশের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে আনীত দুর্নীতির অভিযোগের প্রতিবাদে এই
ক্যু’য়ের মাধ্যমে ক্ষমতা গ্রহণ করা মিয়ানমারের সামরিক প্রশাসনকে ব্যর্থ করে দিতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তনিও গুতেরেস। বুধবার (৩ ফেব্রুয়ারি) এক বিবৃতিতে সংস্থাটির মহাসচিব অ্যান্তনিও গুতেরেস এ
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল গার্ডের একটি ইউএইচ-৬০ ব্ল্যাক হক মডেলের হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে তিন জন নিহত হয়েছেন। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার রাত ৮টার পর দেশটির ইডাহো অঙ্গরাজ্যে এ দুর্ঘটনা ঘটে। ন্যাশনাল গার্ডের দেওয়া
মিয়ানমারের ক্ষমতাচ্যুত নেত্রী অং সান সু চির বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করেছে দেশটির একটি আদালত। আমদানি ও রপ্তানি আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে দায়ের করা এক মামলায় তার ১৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছে
বিগত সোমবার (১ ফেব্রুয়ারি) ভোরে ক্ষমতা দখলের পর সেনাবাহিনী দেশজুড় এক বছরের জরুরি অবস্থা জারি করেছে। সেনা অভ্যুত্থানের দুইদিন পেরিয়ে গেলেও অস্বাভাবিক রকম শান্ত হয়ে আছে মিয়ানমার। সোমবার রাতে এবং
কোভিড-১৯ এর বিস্তার কমাতে নিজ দেশের নাগরিক, কূটনীতিক, স্বাস্থ্যকর্মী এবং তাদের পরিবার ব্যতীত এশিয়া, ইউরোপ ও আমেরিকাসহ ২০টি দেশ থেকে অভিবাসী নাগরিকদের সৌদি আরবে প্রবেশ বন্ধ করে দিয়েছে দেশটির সরকার।