1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫, ১২:৩৭ অপরাহ্ন
৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
১লা জমাদিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
ঢাকা-৮ আসনে রিকশাচালক সুজনের প্রার্থীতা: নাগরিক অধিকারের ইতিবাচক উদাহরণ পলাশবাড়ীতে মৎস্যজীবি দলের উদ্যোগে বিএনপির নির্বাচনী আলোচনা সভা বরখাস্তের পরও চেয়ারম্যানের চেয়ারে সেই ফ্যাসিস্ট যুবলীগ নেতা জাহাঙ্গীর ! দামোদরপুর ইউপিতে ক্ষোভ-উত্তেজনা বাড়ছে সাদুল্লাপুরের খোর্দ্দকোমরপুর ইউনিয়ন ৬নং ওয়ার্ড জাসাস-এর কার্যালয় উদ্বোধন গাইবান্ধা-৪ আসনে বিএনপির প্রাথমিক মনোনয়ন বাতিলের দাবীতে মশাল মিছিল গাইবান্ধা জেলা স্টেডিয়াম মাঠ পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর সশস্ত্র বাহিনীর বীর শহীদদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা সারা দেশে ৫.৫ মাত্রার ভয়াবহ ভূমিকম্প অনুভূত গাইবান্ধায় নবনিযুক্ত জেলা প্রশাসকের সঙ্গে জেলা ছাত্রশিবিরের সৌজন্য সাক্ষাৎ সাদুল্লাপুরে ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী মাদক কারবারী গ্রেফতার

পীরগঞ্জে নার্সারিগুলোতে এখনও শ্বাস নিচ্ছে পরিবেশের শ্বাস আটকে রাখা ইউক্যালিপটাস!

  • আপডেট হয়েছে : শুক্রবার, ৪ জুলাই, ২০২৫
  • ২০৩ বার পড়া হয়েছে

সাকিব আহসান,পীরগঞ্জ, ঠাকুরগাঁওঃ

ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ উপজেলায় নিবন্ধিত নার্সারির সংখ্যা প্রায় ৩০ টি।
এছাড়াও বিগত দুই দশকে ইউক্যালিপটাসের চারা গ্রাম-গঞ্জ-নগর-শহর সর্বত্রই চাহিদার কারণে ব্যাপকভাবে রোপিত হয়েছে।
এখন সেই চারাগুলো দানবীয় বৃক্ষে রূপ নিয়েছে। সেই সাথে আবাদি জমির পুষ্টিগুণসম্পন্ন রস ও পানি টেনে নিচ্ছে।

কৃষিবিদ ওয়াকিলুজ্জামান জানান,”
একটি ইউক্যালিপটাস গাছ সাধারণত তার আশেপাশের প্রায় ১০ ফুট এলাকা এবং ভূগর্ভের প্রায় ৫০ ফুট গভীরতা পর্যন্ত পানি শোষণ করতে পারে।ইউক্যালিপটাস গাছ খুব দ্রুত পানি শোষণ করে এবং এটি ২৪ ঘণ্টাই চলতে থাকে। এই গাছটি পানি শোষণ করে প্রস্বেদন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বাতাসে ছেড়ে দেয়, যার ফলে আশপাশের এলাকায় পানির অভাব দেখা দিতে পারে।”

এই কারণে, যে এলাকায় ইউক্যালিপটাস গাছ লাগানো হয়, সেখানকার মাটি দ্রুত শুষ্ক হয়ে যায় এবং অন্যান্য গাছপালার জন্মানো কঠিন হয়ে পড়ে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লায়লা আনজুমান জানান, “কম বৃষ্টিপাতযুক্ত এলাকায় ইউক্যালিপটাস গাছ লাগানো উচিত নয়, কারণ এটি মাটির আর্দ্রতা কমিয়ে পরিবেশের ক্ষতি করতে পারে। ”

ইউক্যালিপটাস একটি বহুবর্ষজীবী, দ্রুত বর্ধনশীল গাছ যা Myrtaceae পরিবারের অন্তর্ভুক্ত। এটি মূলত অস্ট্রেলিয়ার স্থানীয় প্রজাতি, তবে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এটি চাষ করা হয়। ইউক্যালিপটাস গাছের পাতা, বাকল, এবং তেল বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হয়। ইউক্যালিপটাস গাছের দ্রুত বৃদ্ধি এবং অভিযোজন ক্ষমতার কারণে এটি কাঠের জন্য জনপ্রিয়। তবে, কিছু ক্ষেত্রে এটি পরিবেশের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে, যেমন মাটি থেকে অতিরিক্ত পানি শোষণ করা এবং আশেপাশের উদ্ভিদের বৃদ্ধিকে বাধাগ্রস্ত করা।
কিছু ক্ষেত্রে, ইউক্যালিপটাস গাছ পরিবেশের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।

এরা প্রচুর পরিমাণে পানি শোষণ করে, যা মাটির আর্দ্রতা কমিয়ে দিতে পারে এবং অন্যান্য উদ্ভিদের বৃদ্ধিকে ব্যাহত করতে পারে।

তাদের পাতা থেকে এক ধরনের বিষাক্ত উপাদান নিঃসৃত হতে পারে, যা মাটির উর্বরতা হ্রাস করে এবং অন্যান্য উদ্ভিদের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।

কিছু প্রজাতি খুব দ্রুত বৃদ্ধি পায় এবং তাদের চারপাশের পরিবেশকে প্রভাবিত করে, যা পরিবেশগত ভারসাম্যহীনতার সৃষ্টি করতে পারে।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft