1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫, ০২:৩৪ পূর্বাহ্ন
৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
১লা জমাদিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
ঢাকা-৮ আসনে রিকশাচালক সুজনের প্রার্থীতা: নাগরিক অধিকারের ইতিবাচক উদাহরণ পলাশবাড়ীতে মৎস্যজীবি দলের উদ্যোগে বিএনপির নির্বাচনী আলোচনা সভা বরখাস্তের পরও চেয়ারম্যানের চেয়ারে সেই ফ্যাসিস্ট যুবলীগ নেতা জাহাঙ্গীর ! দামোদরপুর ইউপিতে ক্ষোভ-উত্তেজনা বাড়ছে সাদুল্লাপুরের খোর্দ্দকোমরপুর ইউনিয়ন ৬নং ওয়ার্ড জাসাস-এর কার্যালয় উদ্বোধন গাইবান্ধা-৪ আসনে বিএনপির প্রাথমিক মনোনয়ন বাতিলের দাবীতে মশাল মিছিল গাইবান্ধা জেলা স্টেডিয়াম মাঠ পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর সশস্ত্র বাহিনীর বীর শহীদদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা সারা দেশে ৫.৫ মাত্রার ভয়াবহ ভূমিকম্প অনুভূত গাইবান্ধায় নবনিযুক্ত জেলা প্রশাসকের সঙ্গে জেলা ছাত্রশিবিরের সৌজন্য সাক্ষাৎ সাদুল্লাপুরে ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী মাদক কারবারী গ্রেফতার

পলাশবাড়ীতে ‘মা ক্লিনিকে’ সিজারে গর্ভবতী মায়ের মৃত্যু, পেটের ভিতর থেকে কাঁচি উদ্ধার

  • আপডেট হয়েছে : বৃহস্পতিবার, ৮ মে, ২০২৫
  • ১২৮ বার পড়া হয়েছে

মোঃ ফেরদাউছ মিয়া,পলাশবাড়ীঃ

গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলার আলোচিত ‘মা ক্লিনিকে’ (ফাতেমা ক্লিনিক) ডাক্তার ছাড়াই সিজারিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে এক গর্ভবতী মায়ের মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। মৃত্যুর পর ময়নাতদন্তে তার পেটের ভিতর থেকে একটি কাঁচি উদ্ধার করা হয়েছে।

নিহত লাকি বেগম (৩৫) রংপুর জেলার পীরগঞ্জ উপজেলার বড়গোলা গ্রামের বাসিন্দা, সাদা সরকারের স্ত্রী।

জানা গেছে, গত ৬ মে (মঙ্গলবার) রাতে অপারেশনটি সম্পন্ন হয়। ঘটনার পরপরই বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করা হলেও শেষ পর্যন্ত তা প্রকাশ্যে আসে। অভিযোগ রয়েছে, সাদুল্লাপুর উপজেলার ছতরগাছা গ্রামের এক দালাল হোসনে আরা লাকির পরিবারকে ফাতেমা ক্লিনিকে নিয়ে আসেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, এর আগেও দুই মাসের ব্যবধানে একই ক্লিনিকে আরও দুই রোগীর মৃত্যু হয়েছে। একজনের বাড়ি ইদিলপুর ইউনিয়নের কুঞ্জম মহিপুর গ্রামে, আরেকজনের বাড়ি মাদারহাটে।

নিয়মিতভাবে এই ক্লিনিকে ওয়ার্ড বয় মিজান নিজেই সিজার অপারেশন পরিচালনা করে থাকেন। এছাড়া ক্লিনিকের মালিক ফাতেমা, যিনি একজন সরকারি হাসপাতালের নার্স, তিনিও নিজের ক্লিনিকে অবৈধভাবে সিজার পরিচালনা করেন। অভিযোগ রয়েছে, ফাতেমার ভাইও ডাক্তার না হয়েও পূর্বে সিজার করতে গিয়ে একাধিক রোগীর মৃত্যু ঘটিয়েছেন। তার মৃত্যুর পর থেকে ফাতেমা নিজেই এই কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছেন।

স্থানীয়দের অভিযোগ, ক্লিনিকে জোরপূর্বক সিজার অপারেশন করানো হয় এবং গ্রামের বিভিন্ন স্থানে ফাতেমার দালাল নিযুক্ত আছে, যারা রোগীদের ফুসলিয়ে ক্লিনিকে নিয়ে আসে। অধিকাংশ রোগীই দালালের মাধ্যমেই আসেন।

প্রশাসনের নিরব ভূমিকায় এলাকাবাসীর মধ্যে চরম ক্ষোভ ও মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। অনেকেই জানতে চাচ্ছেন, কসাই ফাতেমার পৃষ্ঠপোষকতা কোথা থেকে আসছে এবং কারা তাকে আড়াল করছে?

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft