1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫, ০৮:৩৪ অপরাহ্ন
৩০শে কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২৪শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
গাইবান্ধায় আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন পলাশবাড়ীর হোসেনপুর ইউনিয়ন বিএনপির উদ্যোগে ধানের শীষ প্রতীকের প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ গাইবান্ধায় মাসব্যাপী ফুটবল প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদপত্র বিতরণ সাংবাদিক রিকতু প্রসাদের মায়ের পরলোকগমন : শোক ও সমবেদনা ঢাকার সোহরাওয়ার্দীতে আন্তর্জাতিক খতমে নবুওয়ত সম্মেলন: কাদিয়ানিদের অমুসলিম ঘোষণার দাবিতে উত্তাল সমাবেশ আমদানির সংবাদে দিনাজপুরে পেঁয়াজের দাম কমেছে ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১১ ঢাকায় নৃশংস হত্যাকাণ্ড: বদরগঞ্জে আশরাফুলের জানাজায় হাজারো মানুষের ঢল পলাশবাড়ীতে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত পলাশবাড়ীর রাঙ্গামাটি কেন্দ্রীয় মহাশ্মশানে অস্থিরতা: বিতর্ক থামাতে নতুন কমিটি

বানিজ্যিকভাবে ফুল চাষ করে স্বাবলম্বী বাবা ও দুই ছেলে

  • আপডেট হয়েছে : শুক্রবার, ৩ জানুয়ারি, ২০২৫
  • ৩৯১ বার পড়া হয়েছে
বানিজ্যিকভাবে গোলাপ ও চন্দ্র মল্লিকা ফুলের চাষ করে স্বাবলম্বী হয়েছেন আব্দুল হামিদ খন্দকার সহ তার দুই ছেলে সাইদুর রহমান ও সেলিম খন্দকার, পলাশবাড়ী উপজেলার শেষ সীমানা রংপুরের পীরগন্জ উপজেলার আজমপুর ফকিরপাড়া গ্রামে নিজ বসত বাড়ীর পিছনে নিজের ও বন্ধকি জমিতে ফুল চাষ করে হয়েছেন স্বাবলম্বী সংসারে ফিরেছে স্বচ্ছলতা।
১১ বিঘা জমিতে গোলাপ ও চন্দ্র মল্লিকা ফুল চাষ করে বছরে প্রায় পাঁচ হতে আট লক্ষাধিক টাকা আয় করেন এই সফল ফুল চাষি। ফুলের কালার ও কোয়ালিটি ভেদে শতকরা গোলাপ ফুল দুই শত টাকা থেকে এক হাজার টাকা দরে বিক্রি করেন বলে জানান।
ফুল চাষি আব্দুল হামিদের সাথে কথা হলে তিনি বলেন,আমি আগে ১৯৯৮ সালে ঢাকার আশেপাশে হতে ফুল কিনে নিয়ে ঢাকার শাহবাগ এলাকায় পাইকারী বিক্রি করতাম আর সেখান থেকেই আগ্রহী হয়ে দুই ছেলে কে নিয়ে ২০১৮ সালের শেষের দিকে বানিজ্যিক ভাবে নিজ জমিতে ফুল চাষ শুরু করি এবং এতে করে আমি সহ আমার পরিবার আজ সবাই স্বাবলম্বী। বীজ সংগ্রহ কোথায় থেকে করেন ও এক বিঘা জমিতে ফুল চাষ করতে কেমন খরচ হয় জানতে চাইলে তিনি বলেন বীজ পাশ্ববর্তী দেশ ইন্ডিয়া হতে নিয়ে আসি, আর এক বিঘা জমিতে গোলাপ চাষে প্রথম অবস্থায় খরচ হয় প্রায় ১০ লক্ষ টাকা আর চন্দ্র মল্লিকা চাষে বিঘা প্রতি খরচ হয় ৬০ হাজার টাকা। কৃষি অফিস থেকে কোন সহযোগিতা কিংবা পরামর্শ দেয় কিনা জানতে চাইলে বলেন, না কৃষি অফিস হতে কোনরকম সহযোগিতা আমরা কখনোই পাইনি।
আপনাদের দেখে আশেপাশে কেউ কি ফুল চাষে উদ্বুদ্ধ হয় কিনা প্রশ্ন করলে ফুল চাষীর ছোট ছেলে মোঃ সেলিম খন্দকার বলেন, অনেকে করতে চায় কিন্তু খরচ বেশি হওয়ায় ও বিক্রির স্থান সম্পর্কে তেমন কোন ধারণা না থাকায় ইচ্ছে প্রসন করলেও পরে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন। তবে অনান্য আবাদের পাশাপাশি ব্যতিক্রমী ও লাভজনক চাষাবাদে তরুণ উদ্দোক্তা ও কৃষকদের বেশি বেশি জানা ও কাজ করা দরকার বলে তিনি মনে করেন। আগামীতে উপজেলা জুড়ে এই ফুল চাষের পরিধি আরো বাড়বে বলে আশাকরি। এ-সময় ফুলের বাগানে তিন জন শ্রমিক কে কাজ করতে দেখা গেলে তাদের সঙ্গে কথা বলে জানাযায় তারা এই বাগানের শুরু হতেই আছেন এবং এখান থেকে যে পারিশ্রমিক পান তা দিয়ে তাদের সংসার খুব ভালো ভাবেই চলছে। সরকার কিংবা আর্থিক প্রতিষ্ঠান হতে কোন সহযোগী আশা করেন কিনা এমন কথা বলায় তারা বাবা ছেলে উভয়ই বলেন এসব ঝামেলায় আমরা যেতে চাই না যা আছে এবং যে ভাবে চলছি আলহামদুলিল্লাহ, এবার আমরা হজে যাবো আমাদের জন্য দোয়া করবেন।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft