1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫, ০৭:৩৩ অপরাহ্ন
৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
১লা জমাদিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
গণপিটুনিতে রুপলাল হত্যাকাণ্ড: টাঙ্গাইল থেকে অন্যতম আসামী রুবেল পাইকার গ্রেপ্তার ঢাকা-৮ আসনে রিকশাচালক সুজনের প্রার্থীতা: নাগরিক অধিকারের ইতিবাচক উদাহরণ পলাশবাড়ীতে মৎস্যজীবি দলের উদ্যোগে বিএনপির নির্বাচনী আলোচনা সভা বরখাস্তের পরও চেয়ারম্যানের চেয়ারে সেই ফ্যাসিস্ট যুবলীগ নেতা জাহাঙ্গীর ! দামোদরপুর ইউপিতে ক্ষোভ-উত্তেজনা বাড়ছে সাদুল্লাপুরের খোর্দ্দকোমরপুর ইউনিয়ন ৬নং ওয়ার্ড জাসাস-এর কার্যালয় উদ্বোধন গাইবান্ধা-৪ আসনে বিএনপির প্রাথমিক মনোনয়ন বাতিলের দাবীতে মশাল মিছিল গাইবান্ধা জেলা স্টেডিয়াম মাঠ পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর সশস্ত্র বাহিনীর বীর শহীদদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা সারা দেশে ৫.৫ মাত্রার ভয়াবহ ভূমিকম্প অনুভূত গাইবান্ধায় নবনিযুক্ত জেলা প্রশাসকের সঙ্গে জেলা ছাত্রশিবিরের সৌজন্য সাক্ষাৎ

মাদরাসা সুপারের বিরুদ্ধে ছাত্রী অপহরণের অভিযোগ

  • আপডেট হয়েছে : রবিবার, ৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ৩৬ বার পড়া হয়েছে

 

গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধিঃ

গাইবান্ধা সদর উপজেলার লক্ষ্মীপুর ইউনিয়নের লেংগা বাজার আদর্শ দাখিল মাদরাসার সুপার মো. খলিলুর রহমানের বিরুদ্ধে ছাত্রী অপহরণের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় অপহৃত ছাত্রীর পিতা এজাহার দাখিল করেছেন।
এজাহার ও এলাকাবাসীর অভিযোগে জানা গেছে, লেংগা বাজার আদর্শ দাখিল মাদরাসায় একই ইউনিয়নের মৌজা মালিবাড়ী (দুলারভিটা) গ্রামের এক ছাত্রী লেখাপড়া করতো। একপর্যায়ে ওই ছাত্রীর প্রতি আকৃষ্ট হয় মাদরাসার সুপার খলিলুর রহমান। এ খবর জানাজানি হলে ওই ছাত্রীর অভিভাবকরা গত তিনমাস আগে তার বিয়ে দিয়ে দেয়। এরপরও ওই ছাত্রীর স্বামীর বাড়িতে যাতায়াত শুরু করেন সুপার। পরে তার প্ররোচনায় তালাক হয়ে যায়। এরপর গত ১৭ আগস্ট সুপার তার লোকজন দিয়ে ওই ছাত্রীকে অপহরণ করে নিয়ে যায়। কিন্তু দীর্ঘ ১৭ দিনেও তাকে খুঁজে না পেয়ে তার পিতা মো. আউয়াল মিয়া সদর থানায় একটি এজাহার দাখিল করেছেন।
এ বিষয়ে এজাহারকারী আউয়াল মিয়া মোবাইল ফোনে বলেন, তার মেয়ের সঙ্গে মাদরাসার সুপার খলিলুর রহমান প্রেমের সম্পর্ক ছিল। এটা আমরা বুঝতে পেরে মেয়েকে সাদুল্যাপুরে বিয়ে দিয়ে দেই। তারপরও সুপার আমার মেয়ে জামাইয়ের বাড়িতে যাতায়াত করতো। পরে মেয়ে জামাই ও তার পরিবার ক্ষিপ্ত হয়ে আমার মেয়েকে তালাক দেয়। এ খবর জানাজানি হওয়ার পর থেকে ওই মাদরাসায় শিক্ষার্থীর উপস্থিতি কমে গেছে। তিনি মাদরাসা সুপারের শাস্তি দাবি করেন।
এব্যাপারে সদর থানা অফিসার ইনচার্জ মো. মাসুদ রানা বলেন, মাদরাসা সুপারের বিরুদ্ধে এজাহার করেছেন ছাত্রীর পিতা। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft