1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫, ০৮:৫০ অপরাহ্ন
৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
১লা জমাদিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
গণপিটুনিতে রুপলাল হত্যাকাণ্ড: টাঙ্গাইল থেকে অন্যতম আসামী রুবেল পাইকার গ্রেপ্তার ঢাকা-৮ আসনে রিকশাচালক সুজনের প্রার্থীতা: নাগরিক অধিকারের ইতিবাচক উদাহরণ পলাশবাড়ীতে মৎস্যজীবি দলের উদ্যোগে বিএনপির নির্বাচনী আলোচনা সভা বরখাস্তের পরও চেয়ারম্যানের চেয়ারে সেই ফ্যাসিস্ট যুবলীগ নেতা জাহাঙ্গীর ! দামোদরপুর ইউপিতে ক্ষোভ-উত্তেজনা বাড়ছে সাদুল্লাপুরের খোর্দ্দকোমরপুর ইউনিয়ন ৬নং ওয়ার্ড জাসাস-এর কার্যালয় উদ্বোধন গাইবান্ধা-৪ আসনে বিএনপির প্রাথমিক মনোনয়ন বাতিলের দাবীতে মশাল মিছিল গাইবান্ধা জেলা স্টেডিয়াম মাঠ পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর সশস্ত্র বাহিনীর বীর শহীদদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা সারা দেশে ৫.৫ মাত্রার ভয়াবহ ভূমিকম্প অনুভূত গাইবান্ধায় নবনিযুক্ত জেলা প্রশাসকের সঙ্গে জেলা ছাত্রশিবিরের সৌজন্য সাক্ষাৎ

অনাবৃষ্টি খরা প্রচন্ড তাপদাহের কারণে পানি না থাকায় সুন্দরগঞ্জে পাট পচাঁনো নিয়ে বিপাকে চাষিরা

  • আপডেট হয়েছে : বৃহস্পতিবার, ৩ আগস্ট, ২০২৩
  • ২৭ বার পড়া হয়েছে

 

অনাবৃষ্টি, খরা, প্রচন্ড তাপদাহের কারণে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার নদী-নালা, খাল-বিল, পুকুর-ডোবা এবং নিচু জলাশয় সমুহ শুকে গেছে। সে কারনে তোষা পাট পচাঁনো নিয়ে বিপাকে পরেছেন পাট চাষিরা। বৃষ্টির আশায় পাট কেটে জমিতে স্তুর করে রাখছে দিনের পর দিন। কিন্তু বৃষ্টি না হওয়ার কারণে জমিতে স্তুর করে রাখা পাট শুকে যাচ্ছে পচাঁনোর ব্যবস্থা করতে পারছে না চাষিরা। অনেকে নিচু জলাশয়ে সেচ মটর দিয়ে পানি ভর্তি করে পাট পচাঁনোর ব্যবস্থা করলেও দু’তিন দিনের মধ্যেই সেই পানিও শুকে যাচ্ছে। সবমিলে পাট চাষিরা চরম বিপাকে পড়েছে। চাষিদের স্বপ্ন সোনালী আঁশ যেন গলার ফাঁস হয়ে দাড়িছে।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে উপজেলায় ৪ হাজার ৫৬৫ হেক্টর জমিতে তোষাপাট চাষাবাদ হয়েছে। ইতিমধ্যে পাট কাটা শুরু হয়েছে। পাট পচাঁনোর জন্য ১০ হতে ১২দিন সময় লাগে। প্রতি বিঘা জমিতে ৮ হতে ৯ মন পাট উৎপাদন হয়। বর্তমান বাজারে প্রতিমন পাট বিক্রি হচ্ছে গ্রেড অনুযায়ী আড়াই হাজার হতে তিন হাজার টাকা। তোষাপাটের চাষাবাদ চরাঞ্চলে বেশি।
বেলকা গ্রামের পাট চাষি তারা মিয়া জানান, তিনি এক বিঘা জমিতে পাট চাষ করে ছিলেন। গত ১০দিন হল পাট কেটে জমিতে স্তুব করে রেখেছেন, পানি না থাকার কারনে পচাঁনোর জন্য জাগ দিতে পারছে না। ইতিমধ্যে জমিতে তার পাট শুকে গেছে। স্থানীয় জলাশয়ে সেচ মটার দিয়ে পানি ভর্তি করে পচাঁনোর ব্যবস্থা করা হলেও পানি দিতে হচ্ছে প্রতিদিন। এতে করে উৎপাদন খরচের পরিমান বেড়ে যাচ্ছে, তারপরও পাটের রং নিয়ে শঙ্কা রয়েছে। তিনি আরও বলেন পাটের রং ভাল না হলে দাম ভাল হবে না। এমনকি খরচ উঠবে না।
হরিপুর ডাঙ্গার চরের মফিজল হক জানান, তিস্তার শাখা নদীতে তার দুই বিঘা জমির পাটের জাগ পানির অভাবে শুকনা জায়গায় পড়ে রয়েছে। শাখা নদীতে পানি দেয়ার মত কোন ব্যবস্থা নেই। মহাবিপাকে পরেছেন তিনি।
এব্যাপারে উপজেলা কৃষি অফিসার রাশিদুল কবির জানান, অবৃষ্টির কারণে নিচু জলাশয় সমুহ শুকে গেছে। ক্ষনিকের জন্য একটু সমস্যা দেখা দিয়েছে। অনেকে সেচ মটারের মাধ্যমে নিচু জলাশয়ে পানি দিয়ে এবং ব্যক্তিগত পুকুরে পাট পচাঁনোর ব্যবস্থা করছেন। চলতি মৌসুমে পাটের ভাল ফলন হয়েছে। পাট চাষিরা এখন অনেক লাভবান। কারণ পাটের আশেঁর পাশাপাশি পাটকাঁটির দামও অনেক ভাল।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft