1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৭:৫০ পূর্বাহ্ন
১৩ই আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
৬ই রবিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
‎“সংস্কার ও হত্যার বিচার নিশ্চিতের পর নির্বাচন হওয়া উচিত”—-মাওলানা মমতাজ ‎লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান পীরগঞ্জে শারদীয় দুর্গোৎসবের আমেজ সাঁওতালদের স্কুল ও খেলার মাঠ রক্ষার দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ গোবিন্দগঞ্জে পাওয়ার ট্রলির ধাক্কায় প্রতিবন্ধী মহিলা নিহত পলাশবাড়ীতে ১টি কিনিক এবং ২টি ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা পলাশবাড়ীতে এবার ৫৭ পূজামন্ডপে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে দূর্গাপূজা উদ্যাপনে প্রশাসনের সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন গাইবান্ধায় ‘স্কিল অ্যান্ড ইনোভেশন’ প্রতিযোগিতা বালাসীঘাট থেকে বাহাদুরাবাদ ব্রহ্মপুত্র নদে টানেল নির্মাণের দাবীতে মানববন্ধন গাইবান্ধায় শিক্ষার মান ও সার্বিক উন্নয়ন শীর্ষক মতবিনিময় সভা

তুরস্কে নব নির্মিত মসজিদগুলোর মাঝেই এরদোগানের উচ্চাকাঙ্ক্ষা!

  • আপডেট হয়েছে : শনিবার, ২৪ জুন, ২০১৭
  • ২৭ বার পড়া হয়েছে

 

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:

তুরস্কজুড়ে নব নির্মিত মসজিদগুলোর একটি দ্বৈত আধ্যাত্মিক এবং অর্থনৈতিক উদ্দেশ্য রয়েছে। এক দশকেরও বেশি আগে আমি যখন প্রথম তুরস্কে ফিরে আসি; তখন এটি আমাকে অবাক করে দেয়। আমি ঈশ্বর এবং অর্থকে আলাদা রাখার প্রত্যাশা করি, অন্তত বাহ্যিকভাবে।

আমার ইস্তাম্বুলের বাড়ির রাস্তার ধারে ১৯ শতাব্দীর সবুজ মসজিদটির বাহিরে আমি দোকানের সারি আবিষ্কার করলাম। সেখানে রয়েছে তালার কারিগর, কাবাবের দোকান, টিহাউস এবং রোটেসারী বিক্রেতার সুস্বাদু মুরগির গ্রিল। মসজিদের ইমামদের মধ্যে একজন খন্ডকালীন রিয়েল এস্টেট এজেন্ট।

গত জুলাই মাসে সামরিক অভ্যুত্থানের প্রচেষ্টায় রাতেও আমার ছোট্ট সবুজ মসজিদটি ছিল স্বাভাবিকের মতোই। যথারীতি খোলা ছিল এবং পরের দিন ভোরে ফজরের প্রার্থণার যথারীতি জন্য প্রস্তুত ছিল।

কিন্তু বেশিরভাগ গতানুগতিক তুর্কি জীবন প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোগানের মাধ্যমে পরিবর্তিত হয়েছে, বিশেষ করে যখন ইসলাম ও মুনাফার প্রসঙ্গ চলে আসে।

 

তুরস্কের ৭৫,০০০ মসজিদের বেশিরভাগই ঐতিহাসিকভাবে নির্মিত এবং তা ধর্ম মন্ত্রণালয় বা ‘দিয়ানেট’ কর্তৃক রক্ষণাবেক্ষণ করা হয়ে থাকে। ২০০২ সালে এরদোগান প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ার পর ২০০৬ থেকে ২০০৯ সালের মধ্য তুরস্কজুড়ে আরো ৯,০০০ মসজিদ নির্মিত হয়েছে।

২০১৬ সালে আঙ্কারার ইনেইমাহলে নির্মাণাধীন একটি মসজিদ।


ইয়াসমুক্যান্ট নূর মসজিদ, ইয়াসমুকেন্ট, আঙ্কারা। ২০১৫ সালে মসজিদটির নির্মাণ সম্পন্ন হয়েছে।

এরদোগানের নির্মিত অসংখ্য সেতু, বিমানবন্দর, প্যাস্টেল-পেটেসেল বা রঙ পেন্সিলের আঁকা অ্যাপার্টমেন্ট টাওয়ার এবং বিলাসবহুল শপিং মলের মতোই, তার মসজিদগুলোও দেশের জাতীয় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ইঞ্জিনে পরিণত হয়েছে। একই সঙ্গে এগুলো তার নতুন তুরস্কের প্রতীকও হয়ে উঠেছে।

২০১২ সালে যখন এরদোগান কর্তৃত্ববাদী শাসনের দিকে অগ্রসর হন এবং আঙ্কারায় সন্ত্রাসী সহিংসতা আঘাত করার ঠিক আগে ইস্তাম্বুলের এশিয়ান অংশের পূর্বাংশে ২২ মিলিয়ন ডলার ব্যয়ে অ্যাটাশেহির মিমার সিনান মসজিদ উদ্বোধন করা হয়।

এটি উদ্বোধনের সময় অতিথিদের একজন ইরাক জাতীয় পরিষদের স্পিকার মন্তব্য করেছিলেন, ‘তুরস্ক একটি নতুন সভ্যতার নির্মাণ করছে।’

কিন্তু মিমার সিনান এবং প্রায় সমাপ্ত ক্যাম্লিকা মসজিদের মতো কিছু মসজিদ হচ্ছে রাষ্ট্রীয় অভিব্যক্তির বর্হিপ্রকাশ ও এগুলোর সাংস্কৃতিক ক্ষমতা রয়েছে। তাদের অধিকাংশই ছোট সম্প্রদায়ের মসজিদ।

এই ধরনের মসজিদগুলো সাধারণত সাম্রাজ্যবাদী অটোমান শৈলীতে নির্মিত এবং এর রঙের সমন্বয় প্রাকৃতিক পরিবেশের সঙ্গে পুরোপুরি অস্পষ্ট। দৃশ্যত এগুলো তাদের আশেপাশের নতুন আবাসিক ভবনের পরিসেবা বোঝানো হয়ে থাকে। আরো বেশি মসজিদ নির্মাণের মাধ্যমে দেশকে আরো বেশি ইসলামীকরণ করা একজন নেতার স্বপ্নের দ্রুত বিস্তার দেখতে পাওয়া খুব কঠিন কিছু নয়।

এই সমস্ত মসজিদ কি তুরস্কের অগ্রগতিকে ইসলামি ও অটোমান বা পুঁজিবাদী ও কর্তৃত্ববাদী হিসেবে চিহ্নিত করে? উপরের সবগুলো? কিংবা সম্পূর্ণরূপে অন্য কিছু?

আহমেদ হামদি আকসেকি মসজিদ, ক্যাঙ্কায়া, আঙ্কারা। ২০১৩ সালে এটি নির্মাণ সম্পন্ন হয়।

নিয়াজিয়ে সেরিফি মসজিদ, ইনিমাহালি, আঙ্কারা। ২০১৫ সালে তোলা ছবি।


তর্ককোনাট মেরকেজ মসজিদ, এটিমেসগুট, আঙ্কারা। ২০১৬ সালে তোলা ছবি।

তুরস্কের অটোমান সাম্রাজ্য এবং মসজিদের ব্যবহার নিয়ে এরদোগানের দীর্ঘদিনের আবেগ রয়েছে। ১৯৯৪ সালের গোড়ার দিকে যখন তিনি ইস্তাম্বুলের মেয়র হওয়ার জন্য প্রচারাভিযান শুরু করেন, তখন তার দল তাকে ‘ইস্তাম্বুলের দ্বিতীয় বিজয়’ হিসাবে এটিকে চিত্রিত করে।

১৯৯৬ সালে শহরটির মেয়র হিসেবে এরদোগান শহরের কেন্দ্রস্থল এবং মোস্তফা কামাল আতাতুর্কের আধুনিক প্রজাতন্ত্রের একটি প্রতীক ‘তাকসিম’ স্কোয়ারে একটি মসজিদ স্থাপনের জোর চেষ্টা চালান। এরদোগানের ইসলামপন্থী অভিপ্রায়ে সেখানকার ধর্মনিরপেক্ষ মানসিকতার বাসিন্দাদের মনে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছিল; পরে মসজিদ নির্মাণের পরিকল্পনা বাতিল করা হয়। (এটির পুনরাবৃত্তি করা হয়েছিল ২০১৩ সালে, যখন এরদোগান একটি শপিং মলের প্রস্তাব দিয়েছিলেন, যেটি ছিল পুরানো অটোমান সামরিক ব্যারাকের মতো)।

২০০৪ সাল থেকে এরদোগানের একে পার্টি কেবল জাতীয় সরকারই নয়, বরং ইস্তাম্বুল এবং রাজধানী শহর আঙ্কারার পৌরসভাকে নিয়ন্ত্রণ করছে। শহর ব্যবস্থাপনায় দলটি একটি নতুন বৈশ্বিক প্রবণতা গ্রহণ করেছে। তাদের এই প্রবণতা শহর পরিচালিত স্বতন্ত্র করপোরেশনের একটি সিরিজ প্রতিষ্ঠা করতে সাহায্য করেছে।

প্রথমত, পাবলিক-প্রাইভেট সহযোগিতায় প্রকৃত সুবিধা প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। একে পার্টি ইস্তাম্বুলজুড়ে মেট্রো সেবা প্রসারিত করেছে এবং নতুন পার্ক ও পথচারী স্পেস তৈরি করেছে। কিন্তু দলের শক্তি এবং দেশের অর্থনীতি বৃদ্ধির সঙ্গে সরকার পতিত রাষ্ট্রীয় ভূমিসমূহ ব্যক্তিগত ডেভেলপারদের কাছে বিক্রি করতে শুরু করে। প্রায়ই জাতীয় আবাসন কমিশনের মাধ্যমে তাদেরকে অংশীদারিত্ব করে এটা করা হতো।

তারা একসঙ্গে বিভিন্ন অ্যাপার্টমেন্ট টাওয়ার, সেতু এবং বিমানবন্দর, টানেল এবং শপিং মল নির্মাণ করেন। এক অর্থে এরদোগান জনসাধারণের স্থান এবং এর মূল্যবোধ নির্ধারণ করতে এসেছিলেন।

 

হার্ভার্ডের গ্র্যাজুয়েট স্কুল অব ডিজাইনের লেকচারার সিবেল বোজদোগান বলেন, ‘বিশ্বের অনেক অংশে, প্রাইভেট ডেভেলপারদের সঙ্গে আলোচনায় রাষ্ট্রের ভূমিকা জনগণের স্বার্থ রক্ষা করে। কিন্তু তুরস্কে রাষ্ট্রই হচ্ছে সবচেয়ে বড় ডেভেলপার।’

খুব শিগগরিই পুরো এলাকা ভেঙ্গে তা পুনর্নির্মাণ করা হতে পারে। ইয়েনিমাহাল্লি ৬৫০,০০০ জন  বাসিন্দার একটি বিশাল জেলা; যেটি ১৯৪০-এর দশকে নতুন তুর্কি প্রজাতন্ত্রের একটি আধুনিক প্রতীক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।  জেলার বিস্তৃতির সঙ্গে তুরস্কের অন্যত্র থেকে আগতদের জন্য রাতারাতি কুঁড়েঘরের শহরে পরিণত করা হয়েছে।

আদিবাসীদেরকে লাথি মারার পরিবর্তে, ধূর্ত রাজনীতিবিদরা পানি, বিদ্যুত্ এবং ডাকঘর স্থাপনের প্রতিশ্রুতি দিয়ে নির্বাচনে জয়ী হন। এরদোগান স্বীকৃতি দেন যে, তথাকথিত শহুরে রূপান্তর প্রকল্পগুলোর জন্য তিনি কিছু বসতির সন্দেহজনক বৈধতা প্রদান করতে পারেন। এর উদ্দেশ্য মূলত ভাড়াটেদেরকে বের করে আনতে, পুরনো ঘরবাড়িকে ধ্বংস করে এবং নতুন করে তৈরি করা। রাষ্ট্রীয় চুক্তিগুলোর অধিকাংশই সরকারের নিকট বন্ধুত্বপূর্ণ ব্যবসায়ীদের দিকে পরিচালিত হয়েছে।

আতাশির মিমার সিনান মসজিদ, আতাশির, ইস্তাম্বুল। ২০১২ সালে এর নির্মাণ সম্পন্ন হয়।

সিয়েরানি মসজিদ, ইয়েনিমাহাল্লি, আঙ্কারা। ২০১৬ সালের ছবি।

করমানলিগ্লু মসজিদ, ক্যাঙ্কায়া, আঙ্কারা।২০১৩ সালে ছবি।

এই সমস্ত নির্মাণ কার্যকলাপ একে পার্টি ভোটের জন্য করা হয়েছে; তা প্রমাণিত হয়েছে। অনেক তুর্কি, এমনকি যারা কখনো পরিদর্শন করবে না তারা বলবে যে, ইস্তাম্বুলের অভিনব শপিং মল ‘জর্লু সেন্টার’ অথবা যারা নতুন নির্মিত ব্রীজে কখনো তাদের গাড়ি নিয়ে যাবেন না, অথবা যারা ইতোমধ্যে তাদের কাছাকাছি এলাকায় নির্মিত মসজিদে প্রার্থনা করেছে, তুরস্কের অগ্রগতিতে তারা রোমাঞ্চিত এবং গর্বিত।

তাদের দেশ আধুনিকায়ন হচ্ছে। তাদের সরকার এসব কিছু কাজ করছে। এর কারণ হতে পারে এরদোগান স্পষ্টভাবে তুর্কি পরিচয়কে পরিচালনা করছে। এমনকি একে পার্টি দেশকে আধুনিকায়নের জন্য সম্প্রদায়গুলোকে ধ্বংস করে দিলেও, তারা একটি ‘আধ্যাত্মিক সুগন্ধি’ হিসাবে অতীতের এবং বর্তমান মহিমান্বিত লোকেদের ইমেজ প্রস্তাব করছে। এরদোগান প্রায়ই অটোমান কর্তৃক বিজয়ী প্রাচীন যুদ্ধের কথা বলে থাকেন এবং তিনি ১৬ শতাব্দীর মসজিদগুলোকে পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ সাম্রাজ্যের শাসনের মর্যাদা দিয়ে থাকেন।

উদাহরণস্বরূপ, মিমার সিনান মসজিদের নামকরন করা হয়েছে অটোমান সাম্রাজ্যের সবচেয়ে বিখ্যাত স্থপতির নামে। এটি ‘সেলজুক’ এবং ‘বাইজানটাইন’ প্রভাবে নির্মিত হয়েছে। এসব মসজিদে রয়েছে গম্বুজ ছাদ, মিনারের সারি, পাথর-পোর্টাল অট্টালিকার সম্মুখভাগ, অভ্যন্তর প্রাঙ্গণ এবং আলংকারিক টাইলস।

অনুরূপভাবে, এরদোগানের সবচেয়ে সযত্নে লালিত উদ্যোগ হচ্ছে বসফরাস সৈকতের নিকটে ইস্তাম্বুলের ক্যামালিকা পাহাড়ের পাদদেশে একটি বিশাল মসজিদ নির্মাণ। এটি একটি নান্দনিক অটোমান মসজিদ। এর রয়েছে একটি প্রশস্ত গম্বুজ ছাদ, রয়েছে বেশ কয়েকটি ছোট গম্বুজ এবং এটির চারপাশে সাজানো মোট ছয়টি মিনার।

 

এরদোগান মসজিদ নির্মাণের নির্দেশ দিচ্ছেন কারণ অটোমান শাসক সুলাইমান মিমার সিনান মসজিদ নির্মাণের আদেশ দিয়েছিলেন। কিন্তু ‘বোজোগানে’র দিক থেকে অটোমান সাম্রাজ্য জুড়ে মসজিদের অনেক ধরনের শৈলী ছিল। ১৮, ১৯ এবং ২০ শতকের প্রথম দিকে, অটোমান ‘বারোক’ এবং অটোমান ‘নিওক্ল্যাসিক্যাল’ ছিল সাধারণ সৃজনশীল পরীক্ষা-নিরীক্ষা।

 

অটোমানরা পশ্চিমা স্ট্যাইলের আধুনিক ইউরোপীয় প্রভাব খুঁজে বের করতে কখনো দ্বিধা করেননি এবং কদাচিৎ কিছু মহিমান্বিত অতীতে ফিরে যেতেন। তবে, এরদোগান আঠার ও ঊনবিংশ শতাব্দীর মসজিদগুলোকে কলুষিত হিসেবে দেখে থাকেন।

 

আঙ্কারার বিলকেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে আরবান ডিজাইনের একজন সহযোগী অধ্যাপক বুলেন্ট বাটুমান ইঙ্গিত দেন যে, এরদোগানের নব্য-অটোমান মসজিদগুলো নস্টালজিক নয়, যা অটোমান সাম্রাজ্যের ধংসের গ্রহণযোগ্যতার অর্থ হবে। এরদোগানের জন্য এগুলো অতীতের গরিমা পুনরুদ্ধারের পরিণামদর্শী প্রচেষ্টা।

সিগডেম মসজিদ, কেসিওরিন, আঙ্কারা। ২০১৭ সালের আলোকচিত্র।

নির্মাণাধীন ওরহান গাজী মসজিদ, ইয়েনিমাহল্লি, আঙ্কারা।

 

লেখক: সুজী হানসেন সুজী হানসেন

দ্য নিউইয়র্ক টাইমস ম্যাগাজিন অবলম্বনে

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft