
আজ শনিবার, সকাল ১১টায় ২৩, বঙ্গবন্ধু এভিনিউ যুবলীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা’র নেতৃত্বে জাতিসংঘ ঘোষিত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য মাত্রা (এসডিজি) অর্জনে বাংলাদেশ বরাবরই সফলতার সাথে এগিয়ে চলেছে। তাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা জাতিসংঘের এসডিজি অগ্রগতি পুরস্কার অর্জন করায় বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ ও সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ মাইনুল হোসেন খান নিখিল-এর আহ্বানে আনন্দ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।উপস্থিত নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে এক বিবৃতিতে যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ বলেন-জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বপ্ন দেখেছিলেন বাঙালি জাতি পৃথিবীর বুকে মাথা উচু করে দাঁড়াবে। আর সেই স্বপ্ন বাস্তবায়ন করেছেন আমাদের নেত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা। এই মুকুট মণি উপাধি প্রাপ্তির মাধ্যমে তিনি বাংলাদেশকে মর্যাদাশীল আসনে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। এর জন্য আমরা বাঙালি জাতি হিসেবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে কৃতজ্ঞ।
তিনি আরও বলেন-প্রিয় নেত্রীকে মুকুট মণি উপাধিতে ভূষিত করেছেন “আর্থ ইনস্টিটিউট, কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, গ্লোবাল মাস্টার্স অফ ডেভেলপমেন্ট প্র্যাক্টিস এবং ইউএন সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট সল্যুশনস নেটওয়ার্ক।” এ থেকে বোঝা যায় আজ বিশ্ব দরবারে রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা কতখানি সফল।জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে এই অনার এই সম্মান জাতি হিসেবে আমাদের মুখ উজ্জ্বল হয়েছে এবং বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নের পথে বাংলাদেশকে পৃথিবীর বুকে পরিচিত করেছে।প্রধান অতিথির বক্তব্যে যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ মাইনুল হোসেন খান নিখিল বলেন-১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে হত্যা করার পর জিয়াউর রহমান ও স্বাধীনতা বিরোধী চক্ররা এই দেশকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গিয়েছিল। এই দেশের মানুষের ভোটের অধিকার, ভাতের অধিকার, কথা বলার অধিকার কেড়ে নিয়েছিল জিয়াউর রহমানরা। ১৯৮১ সালের ১৭ মে বঙ্গবন্ধুকন্যা স্বদেশে ফিরে আসার পর ধীরে ধীরে আজকের বাংলাদেশ। তাঁর দেশপ্রেম, মানুষের প্রতি মাতৃবোধ ও ভালবাসা আজকের এই অবস্থানে নিয়ে এসেছে।