1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫, ০৩:০০ অপরাহ্ন
৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
১লা জমাদিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
ঢাকা-৮ আসনে রিকশাচালক সুজনের প্রার্থীতা: নাগরিক অধিকারের ইতিবাচক উদাহরণ পলাশবাড়ীতে মৎস্যজীবি দলের উদ্যোগে বিএনপির নির্বাচনী আলোচনা সভা বরখাস্তের পরও চেয়ারম্যানের চেয়ারে সেই ফ্যাসিস্ট যুবলীগ নেতা জাহাঙ্গীর ! দামোদরপুর ইউপিতে ক্ষোভ-উত্তেজনা বাড়ছে সাদুল্লাপুরের খোর্দ্দকোমরপুর ইউনিয়ন ৬নং ওয়ার্ড জাসাস-এর কার্যালয় উদ্বোধন গাইবান্ধা-৪ আসনে বিএনপির প্রাথমিক মনোনয়ন বাতিলের দাবীতে মশাল মিছিল গাইবান্ধা জেলা স্টেডিয়াম মাঠ পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর সশস্ত্র বাহিনীর বীর শহীদদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা সারা দেশে ৫.৫ মাত্রার ভয়াবহ ভূমিকম্প অনুভূত গাইবান্ধায় নবনিযুক্ত জেলা প্রশাসকের সঙ্গে জেলা ছাত্রশিবিরের সৌজন্য সাক্ষাৎ সাদুল্লাপুরে ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী মাদক কারবারী গ্রেফতার

বিক্রিত সন্তান ফিরিয়ে দিয়েছিলেন গাইবান্ধার ডিসি আব্দুল মতিন : এবার দিলেন সহায়তা

  • আপডেট হয়েছে : মঙ্গলবার, ৫ জানুয়ারি, ২০২১
  • ৩৭ বার পড়া হয়েছে
দারিদ্রের কারণে সন্তান বিক্রি করা গাইবান্ধা সদরের রুপার বাজারের সেই আঙ্গুর রাণী ও শাজাহান দম্পতি রবিবার পেলেন জেলা প্রশাসকের মানবিক সহায়তা। জেলা প্রশাসক কার্যালয় চত্ত্বরে তাদের হাতে ডিসি আবদুল মতিন তুলে দিলেন একটি ভ্যানগাড়ি, শিশুখাদ্য এবং খাদ্যসামগ্রী।
জেলা প্রশাসক কার্যালয় সূত্র জানায়, গত ১৮ সেপ্টেম্বর গাইবান্ধার একটি ক্লিনিকে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে সন্তান প্রসব করেন সদরের আঙ্গুর রাণী। ক্লিনিকের বিল হয় ১৬ হাজার টাকা। বিল পরিশোধ করতে না পেরে এবং ভবিষ্যতে লালন পালনের খরচ যোগাতে না পারার শঙ্কায় নবজাতককে ২০ হাজার টাকায় করেন বাবা-মা। বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে জেলা প্রশাসনের দৃষ্টিগোচর হয়। জেলা প্রশাসক আব্দুল মতিন নিজে টাকা পরিশোধ করে নবজাতকটিকে ফিরিয়ে এনে তার মায়ের কোলে ফিরিয়ে দেন।
গতকাল ৪ জানুয়ারি রবিবার দুপুরে জেলা প্রশাসক ওই দম্পতিকে দপ্তরে ডেকে এনে একটি ভ্যান, শিশুখাদ্য এবং খাদ্যসামগ্রী তুলে দেন। এ সময় জেলা প্রশাসক তাদের জন্য সব ধরণের সাহায্যের আশ্বাস দেন।
সহায়তা পেয়ে আঙ্গুর রানী বলেন, সন্তানকে মানুষ করতে পারব না, তাই বিক্রি করতে বাধ্য হয়েছিলাম। কয়েক রাত ঘুমাতে পারিনি। জেলা প্রশাসক আমার ভালবাসার ধন ফিরিয়ে দিয়েছেন।জেলা প্রশাসক মো. আবদুল মতিন বলেন, এই পরিবারটি যাতে আর কোনো সমস্যায় না পড়ে সেদিকে লক্ষ্য রাখা হবে।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft