
আইসিসির নিয়ম অনুযায়ী খেলার ফল নির্ধারণের জন্য অন্তত ২০ ওভার ব্যাটিং করতে হবে রান তাড়া করা দলকে। সেই হিসাব মেনে ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতিতে ঠিক হয় হার-জিত। ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়া ম্যাচের দ্বিতীয় ইনিংস ইতিমধ্যে পেরিয়ে গেছে ২০ ওভার। এখন যদি বৃষ্টিতে খেলা একেবারে বন্ধও হয়ে যায়, তাহলেও জিতে যাবে ইংল্যান্ড। বাংলাদেশের জন্য যা চরম আনন্দের খবর।
৫০ ওভার শেষে অস্ট্রেলিয়া ৯ উইকেট হারিয়ে করতে পেরেছে ২৭৭ রান। সেই লক্ষ্যে খেলতে নেমে দ্রুত ৩ উইকেট হারালেও এউইন মরগান ও বেন স্টোকসের ব্যাটে দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছে স্বাগতিকরা।
বৃষ্টি নিয়ে তবু একটা শঙ্কা কাজ করছিলই। কেননা বৃষ্টির বাগড়ায় দুটো ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়েছিল এই অস্ট্রেলিয়ারই। তবে ২০ ওভার পেরিয়ে যাওয়ার পরিত্যক্তের আর কোনও সম্ভাবনা নেই। আর যদি বৃষ্টিতে খেলা নাও হয়, তাহলেও জিতে যাবে ইংলিশরা।
৩ উইকেট হারানো ইংল্যান্ডের ২০ ওভারে করতে হতো ১০৭ রান। সেই রান পেরিয়ে ২০ ওভার শেষে ৩ উইকেট তারা করেছে ১২৬ রান। তাতে ডাকওয়ার্থ-লুইস মেথডে অস্ট্রেলিয়া থেকে এগিয়ে আছে ১৯ রানে।
২৭৮ রানের লক্ষে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই ৩ উইকেট হারিয়ে বিপাকে পরেছিল ইংল্যান্ড। কিন্তু বেন স্টোকস এবং ইয়ন মরগানের ব্যাটে ঘুরে দাড়ায় তারা।
বাংলাদেশের সেমিফাইনালে ওঠা যেহেতু অস্ট্রেলিয়ার হারের ওপর নির্ভর করছে, তাই টাইগার সমর্থকদের প্রার্থনায় শুধুই ইংলিশদের জয়।