1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
শনিবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৭:১৮ অপরাহ্ন
৫ই পৌষ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২৯শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
তারাগঞ্জে সমৃদ্ধি কর্মসূচির উদ্যোগে উপজেলা দিবস ও উন্নয়ন মেলা অনুষ্ঠিত জাতীয় কবি কাজী নজরুলের কববের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত শহীদ হাদি ধর্মের নামে নৃশংসতা: মানবতা ও ইসলামের চরম অবমাননা ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদি হত্যার বিচারের দাবীতে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ গোবিন্দগঞ্জে শহীদ ওসমান হাদির রুহের মাগফিরাত কামনায় দো’আ ও মোনাজাত তারাগঞ্জে শহীদ শরীফ ওসমান হাদীর হত্যাকারীদের অবিলম্বে গ্রেপ্তারের দাবিতে বিক্ষোভ হাদী হত্যার বিচার দাবিতে পলাশবাড়ীতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদি ইন্তেকাল করেছেন শরিফ ওসমান হাদির মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন তারেক রহমান ওসমান হাদির মৃত্যুতে জাতির উদ্দেশে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণের পূর্ণ বিবরণ

মাদকের সঙ্গে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে চা-দোকানদার লিটনকে জবাই করে হত্যা বন্ধুদের

  • আপডেট হয়েছে : মঙ্গলবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০২০
  • ৪১ বার পড়া হয়েছে
পাওনা টাকা পরিশোধ না করে নতুন মোবাইল ফোনটি হস্তগত করার জন্যই বন্ধুদের হাতে নির্মমভাবে খুন হয় লিটন। হত্যাকারীরা সবাই মাদকাসক্ত একত্রে মাদক গ্রহণের পর লিটনকে নেশা ভালো হবে বলে একটি ট্যাবলেট খাইতে বলে তার বন্ধু নূর হোসেন। বন্ধুর কথামত নেশার সাথে অচেতন ট্যাবলেট খাইলে লিটন অচেতন হয়ে পড়ে। এরপর নূর হোসেনের নেতৃত্বে আনোয়ারসহ তিন-চারজন মিলে লিটনকে জবাই করে হত্যা করে। এদিকে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে এই আলোচিত হত্যায় জড়িত রহস্য উদঘাটন করতে সক্ষম হয়েছে। গোবিন্দগঞ্জ থানা পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়ে খুনিরা আদালতে লিটন হত্যার লোমহর্ষক বর্ণনা দিয়েছেন।
আসামিদের গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশের সাঁড়াশি অভিযান চলছে। পুরো হত্যাকাণ্ড ঘটেছে শুধুমাত্র পাওনা টাকা না দেওয়ার জন্য। আসামিদের নিকট মৃত লিটন ধারে টাকা দিয়েছিলো আসামিরা ইতিমধ্যেই আদালতে লিটন হত্যার লোমহর্ষক বর্ণনা দিয়েছে।
খুনের বর্ণনা শুনলে গা শিউরে ওঠে এমন তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন গাইবান্ধা জেলা পুলিশ সুপার মুহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম। তিনি বলেন, গাইবান্ধা জেলার সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার সি-সার্কেল আসাদুজ্জামান আসাদের নেতৃত্বে গোবিন্দগঞ্জ থানা পুলিশের চৌকস একটি দল দ্রুততম সময়ে এ হত্যাকাণ্ডের রহস্য উন্মোচন করতে সক্ষম হয়।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা উপ-পুলিশ পরিদর্শক আরিফুল ইসলাম জানান, গত ৪ ডিসেম্বর গোবিন্দগঞ্জের হীরক পাড়ার একটি কলা বাগানের ভীতর হতে গলাকাটা অবস্থায় লিটনকে উদ্ধার করে পুলিশ। এ ব্যাপারে নিহতের পিতা আশরাফ আলী বাদী হয়ে গোবিন্দগঞ্জ থানায় অজ্ঞাত আসামিদের নামে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। তদন্তকারী কর্মকর্তা আরও জানান, মামলা দায়েরের পর থেকেই তথ্য প্রযুক্তির সাহায্য নিয়ে ঘটনার সাথে জড়িত আসামিদের বিভিন্ন এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। আসামি নূর হোসেনকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের পর খুনে ব্যবহৃত চাকু ও মৃত লিটনের ব্যবহৃত মোবাইল ফোন উদ্ধার করে পুলিশ। জিজ্ঞাসাবাদের আসামি নূর হোসেন ও আনোয়ার ঘটনার সাথে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেন। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আসামির জবানবন্দীর বরাত দিয়ে বলেন, আসামিরা পরস্পর বন্ধু এবং একই এলাকার বাসিন্দা প্রায়ই তারা একত্রে নির্জন স্থানে মাদক সেবন করতো। ঘটনার দিন তারা একত্রে মাদক সেবনের পর অচেতন লিটনের হাত পা চেপে ধরে জবাই করে।
গ্রেফতারকৃত আনোয়ার গোবিন্দগঞ্জ থানার ভাগ দরিয়া গ্রামের জামিরুল ইসলামের ছেলে ও নূর হোসেন একই গ্রামের বাচ্চা মিয়ার ছেলে এছাড়াও আসামি রনি কুমার মহন্ত বর্ধনকুঠি গ্রামের বিশ্বজিত মহন্তের ছেলে বলে নিশ্চিত করেছে পুলিশ।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft