গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার পান্তাপাড়া এলাকা হতে ইয়াবা ব্যবসায়ী (১) আব্দুল মতিন (৩৭) পিতা-মৃত মশির উদ্দিন পরামানিক সাং-দেবপাড়া থানা- ও জেলা নওগাঁ বর্তমান পান্তাপাড়া থানা গোবিন্দগঞ্জ জেলা গাইবান্ধাকে ও ফেন্সিডিল ব্যবসায়ী (২) শামসুজ্জামান ওরফে রাজু (২২) পিতা-মোঃ মামুনুর রশিদ মিন্টু সাং-পস্তাই সিংজানি (৩) আফরোজা বেগম (৩৬) স্বামী মঞ্জুরুল ইসলাম সাং মাদারদহ উভয় থানা গোবিন্দগঞ্জ জেলা গাইবান্ধাদেরকে গাইবান্ধার ডিবি পুলিশ আটক করে।
গোবিন্দগঞ্জ পৌর এলাকার পান্থাপাড়ায় ইয়াবা ব্যবসায়ী আব্দুল মতিন দীর্ঘদিন ধরে তার পানের দোকানে আড়ালে গোপনে প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে ইয়াবা ব্যবসা করতে থাকে। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে ইং তারিখ সময় গাইবান্ধা জেলা ডিবি পুলিশ ইন্সপেক্টর রায়হান আলী নেতৃত্বে একটি ডিম তার দোকানের ৫০০ হইতে ইয়াবা বিক্রি করে হাতেনাতে জীত করে এবং ইয়াবা উদ্ধার করেন।
অপরদিকে মহিমাগঞ্জ মালদহ এলাকায় মঞ্জুরুল ইসলাম ও তার স্ত্রী আফরোজা বেগম গোপনে ফেনসিডিল ব্যবসা কৌশলের আসলে সেখানে ফেনসিডিল সেবিদের আনাগোনা বেড়ে বেড়ে যায়। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে ডিবি পুলিশের একটি টিম এসআই জুলফিকার হায়দার সুমি অফিসারসহ মিনিটের সময় মহিমাগঞ্জ গ্রামীণ এলাকা হতে মাদকসেবি আসাদুজ্জামান রাজুকে হাতেনাতে দুই বোতল ফেন্সিডিলসহ আটক করে। পরে তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ফেন্সিডিল ব্যবসায়ী মঞ্জরুল ইসলাম মঞ্জরুল ইসলাম বাড়িতে গেলে ডিবি পুলিশের উপস্থিত টের পাইয়াপালাইয়া যায়। তার স্ত্রী আফরোজা বেগম কে আটক করলে তার নিকট এক বোতল ফেনসিডিল পাওয়া যায়। পরে আফরোজা বেগমের দেখানো মতে ঘর হতে আরো ফেনসিডিলের বোতল উদ্ধার করা হয়।
উল্লেখিত আসামিদের বিরুদ্ধে গোবিন্দগঞ্জ থানার মামলা নং ৭ তাং০৪-১১-২০২০ ইং ধারা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন,২০১৮ এর ৩৬ সারণির ১০(ক)/৪১ ও মামলা নং ৮ তাং ৪-১১-২০২০ ইং ধারা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন,২০১৮ এর ৩৬ সারণির ১৪(খ)/১৬/৪১ দায়ের করা হয়েছে।