1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৪:২১ অপরাহ্ন
১১ই আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
৪ঠা রবিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
গোবিন্দগঞ্জে জাতীয় গ্রীস্মকালীন ক্রীড়া প্রতিযোগিতার সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ পলাশবাড়ীতে সার ডিলার মা এন্টারপ্রাইজকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা যাত্রা শুরু করলো পলাশবাড়ী উপজেলা প্রেসক্লাব, আংশিক কমিটি ঘোষণা গাইবান্ধায় দুর্গোৎসবের প্রতিমায় শেষ আঁচড় দিচ্ছেন শিল্পীরা পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনসহ ৫ দফা দাবীতে গাইবান্ধা প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের সাথে জেলা জামায়াতের মতবিনিময় ফিলিস্তিনি দ্বি-রাষ্ট্র ভিত্তিক সমাধান পর্যাপ্ত ত্রাণ প্রবেশ এবং যুদ্ধ বন্ধের দাবীতে পলাশবাড়ীতে মৌন র‌্যালী পলাশবাড়ীতে সার ও কীটনাশকের দোকানে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে গাইবান্ধায় র‌্যাবের বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার গাইবান্ধায় জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় শিক্ষার্থীদের মাঝে গাছের চারা বিতরণ পলাশবাড়ী সরকারি কলেজে ছাত্রশিবিরের উদ্যোগে পানির ফিল্টার স্থাপন

এইচএসসি পরীক্ষা বাতিল, ভিন্ন পদ্ধতিতে শিক্ষার্থী মূল্যায়ন

  • আপডেট হয়েছে : বুধবার, ৭ অক্টোবর, ২০২০
  • ১৬ বার পড়া হয়েছে

২০২০ সালের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে না বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। তিনি বলেন, এই পরীক্ষা সরাসরি না নিয়ে ভিন্ন পদ্ধতিতে মূল্যায়নের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

জেএসসি এবং এসএসসির ফলাফলের ভিত্তিতে তাদের এইচএসসির ফলাফল নির্ধারণ করা হবে বলে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান।

দীপু মনি জানান, আমাদের দেশে যেভাবে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়, সেভাবে হলে শিক্ষার্থীদের পাশাপশি পরীক্ষা আয়োজনের সাথে জড়িতদের মধ্যেও করোনাভাইরাস সংক্রমণের সম্ভাবনা থাকতে পারে। বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় তাই ভিন্নভাবে শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এইচএসসির আগে সব পরীক্ষার্থীকে জেএসসি ও এসএসসি, এই দুটি পাবলিক পরীক্ষার মধ্যে দিয়ে যেতে হয়। তাই আমরা এই দুই পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে এইচএসসির ফলাফল তৈরি করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার্থীদের মূল্যায়নের পদ্ধতি যেন আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত হয়, সেবিষয়টি মাথায় রেখে আমরা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি।

শিক্ষামন্ত্রী জানান চূড়ান্ত ফলাফল কী হবে তা ডিসেম্বরের মধ্যে জানানো হবে।

জেএসসি ও এসএসসির ফলের গড়ের মাধ্যমে এইচএসসির ফলাফল নির্ধারিত হলেও গড়ের ক্ষেত্রে কোন পরীক্ষার ফলের গুরুত্ব কতটুকু থাকবে তা ফলাফল সংক্রান্ত পরামর্শক কমিটি নির্ধারণ করবে বলে জানানো হয়।

এই পরামর্শক কমিটির আহ্বায়কের দায়িত্ব পালন করবেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব। এছাড়া ৯টি শিক্ষা বোর্ডের সমন্বয়ক হিসেবে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান, কারিগরি শিক্ষা বোর্ড ও মাদ্রাসা বোর্ডের চেয়ারম্যান ও স্বাস্থ্য ও শিক্ষা অধিদপ্তরের প্রতিনিধিও থাকবেন এই কমিটিতে।

এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফলের ওপর পরবর্তীতে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির বিষয়টিও নির্ভর করে, তাই বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে একজন করে প্রতিনিধিও থাকবেন পরামর্শক কমিটিতে।

পরামর্শক কমিটির সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করে এবছরের এইচএসসি পরীক্ষার ফল নির্ধারণের মূলনীতি ঠিক করা হবে।

সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী জানান গতবছর যারা এইচএসসি পরীক্ষায় ফেল করেছে, সেসব শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নও তাদের জেএসসি ও এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে করা হবে।

আর যেসব শিক্ষার্থী বিভাগ পরিবর্তন করেছে – বিজ্ঞান থেকে মানবিক বা কলা বিভাগে গিয়েছে যারা – তাদের ফলাফলও নির্ধারিত হবে পরামর্শক কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী।

বাংলাদেশে সাধারণত এপ্রিল-মে মাসে এইচএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হলেও চলতি বছর করোনাভাইরাস মহামারির কারণে নির্দিষ্ট সময়মত অনুষ্ঠিত হয়নি এইচএসসি এবং সমমানের পরীক্ষা।

এইচএসসি পরীক্ষা কবে অনুষ্ঠিত হবে, সে বিষয়ে এর আগে কয়েকদফা আলোচনা হলেও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়া যায়নি।

তবে শিক্ষামন্ত্রী এবং শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী পরীক্ষার্থীদের প্রস্তুতি অব্যাহত রাখার উপদেশ দিয়ে জানিয়েছিলেন পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার ১৫ দিন আগে নোটিশ দেয়া হবে।

এইচএসসির পরীক্ষার মত বড় আয়োজন করা হলে করোনাভাইরাস পরিস্থিতির অবনতি হতে পারে, এমন আশঙ্কা থেকেই এতদিন পরীক্ষা আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়নি।

এর মধ্যে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বারবার আশ্বস্ত করা হয়েছিল যে জনস্বাস্থ্যকে ঝুঁকিতে ফেলে পরীক্ষা নেয়ার সিদ্ধান্ত দেয়া হবে না।

বাংলাদেশে ২০২০ সালের উচ্চ মাধ্যমিক ও সমমানের পর্যায়ে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১৩ লাখ ৬৫ হাজার ৭৮৯ জন।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft