1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১০:০২ অপরাহ্ন
১৩ই আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
৬ই রবিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
‎”মঙ্গল প্রদীপ প্রজ্জ্বলনের মধ্য দিয়ে” ‎লালমনিরহাটে শারদীয় দুর্গোৎসবের শুভ উদ্বোধন করলেন হাঙ্গেরীর কনসাল পোলানেক ‎লালমনিরহাটে আন্তজেলা মোটরসাইকেল চোরচক্রের ৮ সদস্য গ্রেপ্তার পলাশবাড়ীর পবনাপুর ইউপি কার্যালয়ে তালা, সেবা থেকে বঞ্চিত কয়েক হাজার মানুষ গাইবান্ধায় আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস উদযাপন সমৃদ্ধ গাইবান্ধা বিনির্মানে ব্যবসায়িক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত গাইবান্ধায় দু’দিনব্যাপী নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত পলাশবাড়ীর পবনাপুর ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ গোবিন্দগঞ্জে সাঁওতালদের তথ্য অধিকার দিবস পালন জুলাই গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশের অর্থনীতিকে বাঁচিয়ে রেখেছে রেমিট্যান্স : প্রধান উপদেষ্টা ‎লালমনিরহাটে বিদ্যুৎপৃষ্ঠে দুই ভাইয়ের মর্মান্তিক মৃত্যু ‎

আমিরাতের ভয়াবহ আগুন, নিঃস্ব অনেক বাংলাদেশি

  • আপডেট হয়েছে : বৃহস্পতিবার, ৬ আগস্ট, ২০২০
  • ২১ বার পড়া হয়েছে

সংযুক্ত আরব আমিরাতের আজমান এলাকার মার্কেটে ভয়াবহ আগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় যারা সব হারিয়েছেন তাদের মধ্যে বেশ কয়েক জন বাংলাদেশি প্রবাসী আছেন।

আমিরাতের ইংরেজি দৈনিক দ্য ন্যাশনালে দোকান মালিকদের দুর্দশা সংক্রান্ত যে সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে, সেখান থেকে এই প্রবাসীদের কথা জানা গেছে। প্রতিবেদনে মোহাম্মদ আরিফ ইসলাম নামের ২৫ বছর বয়সী এক বাংলাদেশি যুবকের কথা বলা হয়েছে, যার একটি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।

‘আমাদের সব শেষ হয়ে গেল। ১১ বছর ধরে এই দোকান দিয়ে আমাদের বড় পরিবার চলছিল,’ জানিয়ে আরিফ বলেন, ‘এখন কিছু থাকলো না।’

‘এই ব্যবসা আমার মা, ভাই, বোনসহ আরো অনেককে বাঁচিয়ে রেখেছিল। এখন আমাদের কী হবে।’

বুধবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা সাড়ে ৬ টার দিকে আজমানের শিল্পাঞ্চলে অবস্থিত ওই মার্কেটে আগুন লাগে। সেখানে কয়েক জন বাংলাদেশির যেমন দোকান ছিল, তেমনি আরও অনেকে কাজ করতেন। এখন সবার আয়ের পথ বন্ধ হয়ে গেল।

৩৭ বছর বয়সী মোহাম্মদ হুসেইন একটি কার্পেটের দোকানে এক দশকের বেশি সময় ধরে কাজ করছিলেন। আগুন লাগার সময় মার্কেটের পাশে ছিলেন তিনি।

বাংলাদেশি এই প্রবাসী বলেন, ‘আমি ভীষণ হতাশ হয়ে পড়েছি। এখানে আমরা প্রায় ৬০০ মানুষ কাজ করি। করোনার কারণে ঠিকমতো পারিশ্রমিক পাইনি। এখন তো চাকরিটাই চলে গেল।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft