1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
শুক্রবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৬:০৯ অপরাহ্ন
২৭শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২১শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
তারাগঞ্জে মুক্তিযোদ্ধা দম্পতি খুনে টাইলস মিস্ত্রি গ্রেপ্তার তারাগঞ্জে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণায় আনন্দ মিছিল তারাগঞ্জে অধ্যক্ষ সালামের অনিয়মের বিরুদ্ধে মানববন্ধন সাদুল্লাপুরে মাদ্রাসা শিক্ষক পরিষদের পরিচিতি ও আলোচনা সভা গাইবান্ধায় ব্র্যাকের শিক্ষা কর্মসূচীর আওতায় মেধাবিকাশ বৃত্তি প্রদান গাইবান্ধা পুলিশ লাইন্স স্কুল পরিদর্শন করলেন পুলিশ সুপার পীরগঞ্জে আবাদি জমির মাটি কাটা নিয়ে বিতর্ক: প্রশাসনের অনুমতি ছাড়াই আবাদি জমি নষ্টের অভিযোগ ‎২৭ লাখ টাকার স্বর্ণ কাতান শাড়ি জব্দ, লালমনিরহাটে বিজিবির বড় সাফল্য তারাগঞ্জে মুক্তিযোদ্ধা দম্পতি হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের বিচারের দাবিতে মানববন্ধন গোবিন্দগঞ্জে অবৈধ ইটভাটায় অভিযানে ২ লাখ টাকা জরিমানা

জি কে শামীমের ছয় মাসের জামিন, জানা নেই রাষ্ট্রপক্ষের

  • আপডেট হয়েছে : শনিবার, ৭ মার্চ, ২০২০
  • ৯২ বার পড়া হয়েছে

 

ক্যাসিনোকাণ্ড ও টেন্ডারবাজির ঘটনায় গ্রেফতার আলোচিত যুবলীগ নেতা (বহিষ্কৃত) জি কে শামীম বিতর্কিত ঠিকাদার জিকে শামীমকে অস্ত্র মামলায় ছয় মাসের জামিনের বিষয়ে কিছু জানা নেই বলে জানিয়েছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ফজলুর রহমান খান।

আজ শনিবার গণমাধ্যমকে একথা বলেন তিনি। সম্প্রতি অত্যন্ত গোপনীয়তার তাকে এই জামিন দেয়া হয়। তবে এ বিষয়ে কিছু জানে না খোদ রাষ্ট্রপক্ষ।

জিকে শামীমের অন্য মামলা নিয়ে গিয়েছিলো, ক্যাসিনোর এবং আরো কিছু মামলা নিয়ে গিয়েছিলো। কিন্তু অস্ত্র মামলার কথা আমার তো জানা নেই। আমি তো কোর্টে থাকি সারাদিন। আপনারা বলেন যে, শুনতেছি কিন্তু আমার জানা মতে জিকে শামীমের কোন মামলার বেল হয়নি। এটা আমার দেখতে হবে। কালকে (রোববার) পর্যন্ত একটু অপেক্ষা করেন।

একটি বেসরকারি টেলিভিশনের তথ্য মতে, অত্যন্ত গোপনীয়তার সাথে গত ৬ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট থেকে ৬ মাসের জামিন নেন তিনি। তার জামিনের লিখিত আদেশ প্রকাশিত হয় ১২ ফেব্রুয়ারি।

প্রসঙ্গত, ক্যাসিনোবিরোধী অভিযানের মধ্যে ২০১৯ সালের ২০ সেপ্টেম্বর গুলশানের নিকেতনে শামীমের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে অভিযান চালায় র‌্যাব। ওই ভবন থেকে নগদ প্রায় ২ কোটি টাকা, পৌনে ২০০ কোটি টাকার এফডিআর, ৮টি আগ্নেয়াস্ত্র ও মদ পাওয়ার যায়।

তখনই শামীম ও তার ৭ দেহরক্ষীকে গ্রেফতার করা হয়। পরদিন তাদের বিরুদ্ধে গুলশান থানায় ৩টি মামলা করে র‌্যাব। এর মধ্যে অস্ত্র ও মুদ্রা পাচার মামলায় সবাইকে আসামি করা হলেও মাদক আইনের মামলায় শুধু শামীমকে আসামি দেখানো হয়। প্রত্যেক মামলাতেই তাদের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।

এই মামলায় জি কে শামীমের ৭ দেহরক্ষী হলেন- দেলোয়ার হোসেন, মুরাদ হোসেন, জাহিদুল ইসলাম, সহিদুল ইসলাম, কামাল হোসেন, সামসাদ হোসেন ও আমিনুল ইসলাম।

মামলা হওয়ার এক মাসের মাথায় ২৬ অক্টোবর অস্ত্র আইনের মামলায় শামীম ও তার দেহরক্ষীদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা র‌্যাব-১ এর উপ-পরিদর্শক শেখর চন্দ্র মল্লিক।

সেখানে বলা হয়, জি কে শামীম একজন চিহ্নিত ‘চাঁদাবাজ, টেন্ডারবাজ, অবৈধ মাদক এবং জুয়ার ব্যবসায়ী’ হিসেবে পরিচিত। তার অস্ত্রের লাইসেন্স থাকলেও তিনি শর্ত ভঙ্গ করে তা অবৈধ কাজে ব্যবহার করে আসছিলেন।

তার দেহরক্ষীদের উচ্চ বেতনভোগী ‘দুষ্কর্মের সহযোগী’ হিসেবে বর্ণনা করে অভিযোগপত্রে বলা হয়, তারা অস্ত্রের লাইসেন্সের শর্ত ভঙ্গ করে প্রকাশ্যে অস্ত্রশস্ত্র বহন ও প্রদর্শন করেছেন। এর মাধ্যমে জনমনে ভীতি সৃষ্টি করে বিভিন্ন বড় বড় টেন্ডারবাজি, মাদক ব্যবসাসহ স্থানীয় বাস টার্মিনাল ও গরুর হাট-বাজারে চাঁদাবাজি করে আসছিলেন।

যে ৮টি অস্ত্র পাওয়া গিয়েছিল, তার মধ্যে একটি ছিল শামীমের নামে লাইসেন্স করা পিস্তল। বাকি ৭টি তার সাতজন দেহরক্ষীর ব্যবহারের শটগান, যেগুলো তাদের নামেই লাইসেন্স করা ছিল।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft