1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
শুক্রবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৪:৩০ অপরাহ্ন
২৭শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২১শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
তারাগঞ্জে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণায় আনন্দ মিছিল তারাগঞ্জে অধ্যক্ষ সালামের অনিয়মের বিরুদ্ধে মানববন্ধন সাদুল্লাপুরে মাদ্রাসা শিক্ষক পরিষদের পরিচিতি ও আলোচনা সভা গাইবান্ধায় ব্র্যাকের শিক্ষা কর্মসূচীর আওতায় মেধাবিকাশ বৃত্তি প্রদান গাইবান্ধা পুলিশ লাইন্স স্কুল পরিদর্শন করলেন পুলিশ সুপার পীরগঞ্জে আবাদি জমির মাটি কাটা নিয়ে বিতর্ক: প্রশাসনের অনুমতি ছাড়াই আবাদি জমি নষ্টের অভিযোগ ‎২৭ লাখ টাকার স্বর্ণ কাতান শাড়ি জব্দ, লালমনিরহাটে বিজিবির বড় সাফল্য তারাগঞ্জে মুক্তিযোদ্ধা দম্পতি হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের বিচারের দাবিতে মানববন্ধন গোবিন্দগঞ্জে অবৈধ ইটভাটায় অভিযানে ২ লাখ টাকা জরিমানা পলাশবাড়ী সদর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক ইউপি সদস্য খাইরুল আলমের ইন্তেকাল : বিভিন্ন মহলের গভীর শোক

টাঙ্গাইলে বাবাকে হত্যার দায়ে ছেলেসহ ৪ জনের মৃত্যুদন্ড

  • আপডেট হয়েছে : রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২০
  • ২১ বার পড়া হয়েছে

টাঙ্গাইলে মির্জাপুরে আবদুল আওয়াল (৭০) নামের এক বৃদ্ধকে জবাই করে হত্যার ঘটনার তার ছেলে আসাদুজ্জামান মিয়া (৫৭)সহ ৪ জনকে মৃত্যুদন্ড ও ২০ হাজার টাকা অর্থদন্ড দিয়েছে আদালত।

আজ রোববার দুপুরে টাঙ্গাইলের জেলা ও দায়রা জজ ২য় আদালতের বিচারক ফারহানা ফেরদৌস এই রায় দেন।

রায়ে দন্ডপ্রাপ্ত অপর তিন আসামী হলেন, মির্জাপুর উপজেলার মীর কুটিয়া গ্রামের মৃত জলিল মিয়ার ছেলে জহিরুল ইসলাম ঝড়ু (৬২), একই উপজেলার মৃত হজরত আলীর ছেলে লুকিমুদ্দিন ওরফে লোকমান (৫১), একই উপজেলার ভাররা গ্রামের জসিম মিয়ার ছেলে মান্নান (৪৭)। দন্ডপ্রাপ্ত সবাই পলাতক রয়েছে। মামলার অপর আসামী আব্দুল লোকমানের কোন সনাক্ত বা সন্ধান না পাওয়াও এজাহার থেকেই খালাস করা হয়েছিলো।

আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০১৩ সালের ৩০ জুন মির্জাপুর বাংগুলী দক্ষিণপাড়া গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে বৃদ্ধ আব্দুল আওয়ালের জবাই করা মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। ঘটনাস্থলের পাশেই হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত রক্তমাখা ব্লেড উদ্ধার করে পুলিশ।

পরে ঘটনার একদিন পর ১জুলাই, ২০১৩ তারিখে নিহতের ছেলে আসাদুজ্জামান মিয়া বাদী হয়ে মির্জাপুর থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলার তদন্তবার পরেন মির্জাপুর থানার তৎকালীন উপ-পরিদর্শক শ্যামল কুমার দত্তের উপর।

কিন্তু তদন্তচলাকালীন জানা যায় নতুন তথ্য। পুলিশের সন্দেহভাজন হিসেবে জিজ্ঞাসাবাদে নিহতের ছেলে আসাদুজ্জামান জানান, নিজের বাবার সাথে সম্পর্ক ভালো না থাকায় ও সম্পত্তির ভাগ থেকে বঞ্চিত করায় ভাড়া করা লোক দিয়ে নিজের বাবাকে হত্যা করিয়েছে সে।

জিজ্ঞাসাবাদে সে জানায়, ঘটনার আগে থেকেই রংপুরে গিয়ে অবস্থান নেয় আসাদুজ্জামান। পরে সেখান থেকে সে তার ঘনিষ্ট সহযোগী জহিরুল ইসলাম ঝড়ুকে অর্থের বিনিময়ে নিজের বাবাকে হত্যার নির্দেশ দেয়। পরে আসাদুজ্জামানের কথামতো ঝড়ু তার অপর তিন সহযোগী লুকিমুদ্দিন ওরফে লোকমান, মান্নান ও আব্দুল আওয়ালকে সাথে নিয়ে বৃদ্ধ আব্দুল আওয়ার ঘরের সিং কেটে প্রবেশ করে। পরে ধারালো বেøডের সাহায্যে তার গলায় আঘাত করে হত্যা করে মোবাইল ফোনে আসাদুজ্জামানকে জানিয়ে পালিয়ে যায়।

পরে আসাদুজ্জামান, ঝড়ু, লোকমান ও মান্নানকে আসামী করে ২০১৩ সালের ১ আগষ্ট অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ।

আদালতে রাষ্ট্রপক্ষের মামলা পরিচালনা করেন অতিরিক্ত পিপি মহসিন শিকদার ও আসামীপক্ষের সরকার কর্তৃক নির্ধারিত আইনজীবি ছিলেন খন্দকার আজাহার হোসেন।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft