1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
বৃহস্পতিবার, ২০ নভেম্বর ২০২৫, ০৩:০২ পূর্বাহ্ন
৫ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
পলাশবাড়ীতে আলহাজ্ব ফজলুল হক মন্ডলের ইন্তেকাল : দাফন সম্পন্ন গভীর শোক ও সমবেদনা গাইবান্ধার নবাগত জেলা প্রশাসকের সাথে গণমাধ্যমকর্মীদের পরিচিতি সভা গাইবান্ধায় নবাগত জেলা প্রশাসকের সাথে জেলা জামায়াতে ইসলামীর সৌজন্য সাক্ষাত ফারিয়ার কেন্দ্রীয় সভাপতিকে হত্যার হুমকির প্রতিবাদে পলাশবাড়ীতে মানববন্ধন গাইবান্ধা জেলা তথ্য অফিসের উদ্যোগে কমিউনিটি সভা পলাশবাড়ীতে কাকতালীয় ইঞ্জিন বিস্ফোরণ ঘটে প্রাইভেট কার ভস্মীভূত সৌভাগ্যক্রমে কোনো অঘটন ঘটেনি পলাশবাড়ীতে শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের প্রস্তুতিমূলক এবং আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক বিশেষ সভা অনুষ্ঠিত মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের ১০ম গ্রেডের দাবীতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন হাসপাতালের বেড থেকেই লাইভে সংবাদ: পেশার প্রতি দায়িত্ববোধে আলোচনায় সাংবাদিক রবিউল ইসলাম স্বচ্ছতা, সেবা ও সততার প্রতীক হতে চাই – এটিএম আজহারুল ইসলাম

আর কত বয়স হলে বিধবা ভাতার কার্ড পাবে সুন্দরগঞ্জের সালেহা ‘খাতুন’

  • আপডেট হয়েছে : শুক্রবার, ৬ ডিসেম্বর, ২০১৯
  • ২৫ বার পড়া হয়েছে

জন্ম মৃত্যু বিয়ে শুনি এই তিনটি নাকি উপর ওয়ালার হাতে। কিন্তু ভালো থাকার জন্য ভালোভাবে চলার ন্যূনতম একটু সাবলীল কথা, সাবলীল ভাষা, সাবলীল আচরণ, কিছু চাওয়া, কিছু পাওয়া থাকতেই পারে। কোন চাওয়া পাওয়ায় যেন পূর্ণ হচ্ছে না ৯নং ছাপড়হাটী ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মোছাঃ সালেহা খাতুন (৬৫)। কারণ তার টাকা নেই। বৃদ্ধ ভাতা বা স্লিপ এর চাউল হোক সেখানে টাকা দিতে হয় মেম্বার চেয়ারম্যানদের। সেই টাকা দেবার মত তার কিছু নেই। তাই সে সরকারি সকল সুবিধা থেকেই বঞ্চিত। স্বামী মৃত্যু অফির উদ্দিন। তিনি মৃত্যুকালে ৩ শতাংশ বসতভিটা ও দুই ছেলেমেয়ে রেখে মৃত্যুবরণ করেন।

কিন্তু আল্লাহ তালার কি নির্মম নিয়তি, প্রায় ১২বছর হলো তার ছেলেটিও মৃত্যুবরণ করে। সালেহা খাতুন বলেন, বাবা, স্বামী, সন্তান হারিয়ে ” মুই মোর নাতি-পুতিন নিয়ে খুব কষ্টে জীবন যাপন করি।মোর একটা ব্যাটা তাই দুনিয়া থেকে চলে গেল, তার দুই বেটা এক ব্যাটি নিয়ে খুব কষ্টে জীবন যাপন করছি। হামাক দেখার কেউ নাই এই দুনিয়াতে? হামার ইউনিয়নের মেম্বার ও চেয়ারম্যানের দ্বারে দ্বারে ঘুরেও আজ পর্যন্ত কোন কিছু সাহায্য পাইনি। অনেকদিন কনক চেয়ারম্যানের বাড়িতে গেছিলাম, চেয়ারম্যান কয় মদন বাবুর সাথে কথা কও, মদন বাবু কয় চেয়ারম্যানের যা বরাদ্দ আসলো তা তো শেষ, দুইদিন পর আইসো অন্য কোন মেম্বারের সাথে কথা কইয়া দেখি তাদের কাছে যদি কোন কার্ড থাকে, পরে গেলে কয় হ এক মেম্বারের কাছে একটামাত্র কার্ড আছে। কিন্তু তাই তিন হাজার টাকা ছাড়া দেয় না। টাকার ব্যবস্থা করে নিয়ে আসো কার্ড হবে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ঐ ইউনিয়নের আরো কয়েকজন ভুক্তভোগী বলেন, মদন বাবু হচ্ছে চেয়ারম্যানের সহকারী, মদন বাবুকে দিয়ে চেয়ারম্যান কনক কুমার গোস্বামী, গরিবের হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।

ভুক্তভোগী সালেহা খাতুন এ প্রতিনিধির কাছে আবেদন করেন, যেন তার একটা বিনামূল্যে বা সরকারিভাবে একটা কার্ডের ব্যবস্থা হয়। তাহলে অন্তত না খেয়ে থাকার হাত থেকে রক্ষা করে অনাথ বাচ্চা গুলিকে নিয়ে জীবন যাপন করতে পারবো।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft