1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
বৃহস্পতিবার, ২০ নভেম্বর ২০২৫, ০৪:৫৮ পূর্বাহ্ন
৫ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
পলাশবাড়ীতে আলহাজ্ব ফজলুল হক মন্ডলের ইন্তেকাল : দাফন সম্পন্ন গভীর শোক ও সমবেদনা গাইবান্ধার নবাগত জেলা প্রশাসকের সাথে গণমাধ্যমকর্মীদের পরিচিতি সভা গাইবান্ধায় নবাগত জেলা প্রশাসকের সাথে জেলা জামায়াতে ইসলামীর সৌজন্য সাক্ষাত ফারিয়ার কেন্দ্রীয় সভাপতিকে হত্যার হুমকির প্রতিবাদে পলাশবাড়ীতে মানববন্ধন গাইবান্ধা জেলা তথ্য অফিসের উদ্যোগে কমিউনিটি সভা পলাশবাড়ীতে কাকতালীয় ইঞ্জিন বিস্ফোরণ ঘটে প্রাইভেট কার ভস্মীভূত সৌভাগ্যক্রমে কোনো অঘটন ঘটেনি পলাশবাড়ীতে শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের প্রস্তুতিমূলক এবং আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক বিশেষ সভা অনুষ্ঠিত মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের ১০ম গ্রেডের দাবীতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন হাসপাতালের বেড থেকেই লাইভে সংবাদ: পেশার প্রতি দায়িত্ববোধে আলোচনায় সাংবাদিক রবিউল ইসলাম স্বচ্ছতা, সেবা ও সততার প্রতীক হতে চাই – এটিএম আজহারুল ইসলাম

সাঘাটার কালুরপাড়া ও কুমারপাড়া চরের বানভাসিদের ত্রাণ না পাওয়ার অভিযোগ

  • আপডেট হয়েছে : বুধবার, ২৪ জুলাই, ২০১৯
  • ২৭ বার পড়া হয়েছে

গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা উপজেলার হলদিয়া ইউনিয়নের কালুরপাড়া ও কুমারপাড়া চরের ৪ শতাধিক বানভাসি ও ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে সরকারিভাবে দেয়া চাল অথবা শুকনা খাবার ত্রাণ না পাওয়ার অভিযোগ উঠেছে।

বন্যাকালিন ও বন্যা পরবর্তী সময়ে ওই এলাকার ইউপি সদস্য, চেয়ারম্যান বা সরকারি কোন কর্মকর্তা তাদের কোন খোঁজ খবর না নেয়ায় ভুক্তভোগিরা ক্ষোভ প্রকাশ করেছে।

সাঘাটা উপজেলা ত্রাণ ও প্রকল্প কর্মকর্তা অফিস সুত্রে জানা গেছে, হলদিয়া ইউনিয়নের বন্যাকবলিত পরিবারদের জন্য ২৩ জুলাই পর্যন্ত সরকারিভাবে ৪৫ মে.টন চাল ও ১৫০ কার্টুন শুকনা খাবার বিতরণ করলেও ওই ইউনিয়নের কালুরপাড়া ও কুমারপাড়ার বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারগুলোর ভাগ্যে কোন প্রকার ত্রাণ সহযোগিতা জোটেনি।

কুমারপাড়া ও কালুরপাড়া গ্রামের ছাত্তার, আজিজ, মনোয়ারা বেগম,সাফিয়া বেগম,আমেনা বেগম, জেসমিন আক্তার, রুপভান বেগম, আলেফা বেগম, মানিকজান বেওয়া,তাছলিমা বেগমসহ অনেকেই অভিযোগ করেন, বন্যায় তাদের ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি হলেও কেউ তাদের পাঁশে দাড়ায়নি।

ইউপি সদস্য আব্দুল মজিদ সরকারের সাথে কথা হলে তিনি জানান, আমার নিজের বাড়ি পানির স্রো ভেসে গেছে। সেই ঘরবাড়ি টানতে গিয়ে আমি পরিষদে একদিন যাইতে পারি নাই। তাই চেয়ারম্যান আমার ওয়ার্ডের কাউকে কোন প্রকার ত্রাণ সামগ্রী দেয় নাই। ত্রাণ না দেয়ার ফলে আমি আমার ওয়ার্ডে জনগণের মাঝে যাবার সাহস পায়নি।

হলদিয়া ইউপি চেয়ারম্যান ইয়াকুব আলীর সাথে কথা হলে তিনি জানান, আমি ওই গ্রামের জন্য ৮০টি টোকেন দিয়েছিলাম, মজিদ মেম্বর নেয়নি। পরে সেই টোকেনগুলি ডেপুটি স্পিকার মহোদয় উত্তর দিঘলকান্দি গ্রামের মানুষের মাঝে বিতরন করেছে। যার কারনে তারা ত্রাণ বঞ্চিত হয়েছে।

এদিকে সাঘাটা উপজেলা প্রকল্প ও ত্রান কর্মকর্তা মিঠুন কুন্ড সাংবাদিদের জানান, কালুরপাড়া ও কুমারপাড়ার প্রতিটি পরিবারেই ত্রাণ পেয়েছে।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft