
মুক্তিযোদ্ধা ও যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য সরকার সার্বিক সহায়তা অব্যাহত রেখেছে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস সংরক্ষণ করতে স্থানীয়ভাবে রাজাকারদের তালিকা প্রস্তুত করে প্রকাশ করা হবে বলে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ. ক. ম. মোজাম্মেল হক এমপি ।
আজ ১৭ জুলাই বুধবার দুপুরে গাইবান্ধার পলাশবাড়ী, সাদুল্লাপুর, সুন্দরগন্জ ও গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সের উদ্বোধন শেষে আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
মোজাম্মেল হক বলেন, ‘পাঠ্যপুস্তকে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস অর্ন্তভুক্ত করা হয়েছে, আরও করা হবে। এছাড়াও এখন থেকে বিসিএস পরীক্ষায় ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস নিয়ে ১০০ নম্বরের প্রশ্ন থাকবে।
এ সময় মন্ত্রী মুক্তিযোদ্ধাদের প্রকৃত তালিকা প্রস্তুত করতে স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধাদের সহায়তা কামনা করেন। এর আগে সকালে এলজিইডির তত্ত্বাবধানে প্রায় দুই কোটি ২৪ লাখ টাকা ব্যয়ে এই ভবনটির উদ্বোধন করা হয়।
ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক রোকসানা বেগমের সভাপতিত্বে সভায় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন গাইবান্ধা ১ সুন্দরগঞ্জ আসনের এমপি ব্যারিষ্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী, সাবেক সংসদ ও জেলা আওয়ামীলীগের উপদেষ্টা তোফাজ্জল হোসেন সরকার, জেলা পুলিশ সুপার প্রকৌশলী আব্দুল মান্নান মিয়া বিপিএম,পলাশবাড়ী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ্জ্ব একেএম মোকছেদ চৌধুরী বিদুৎ,সাদুল্লাপুর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শাহরিয়ার কবির বিপ্লব,জেলা আওয়ামীলীগের উপদেষ্টা শহিদুল ইসলাম বদশা, উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি আবু বক্কর প্রধান ও মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারবৃন্দ।