1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫, ০৭:৪৩ পূর্বাহ্ন
৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
১লা জমাদিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
ঢাকা-৮ আসনে রিকশাচালক সুজনের প্রার্থীতা: নাগরিক অধিকারের ইতিবাচক উদাহরণ পলাশবাড়ীতে মৎস্যজীবি দলের উদ্যোগে বিএনপির নির্বাচনী আলোচনা সভা বরখাস্তের পরও চেয়ারম্যানের চেয়ারে সেই ফ্যাসিস্ট যুবলীগ নেতা জাহাঙ্গীর ! দামোদরপুর ইউপিতে ক্ষোভ-উত্তেজনা বাড়ছে সাদুল্লাপুরের খোর্দ্দকোমরপুর ইউনিয়ন ৬নং ওয়ার্ড জাসাস-এর কার্যালয় উদ্বোধন গাইবান্ধা-৪ আসনে বিএনপির প্রাথমিক মনোনয়ন বাতিলের দাবীতে মশাল মিছিল গাইবান্ধা জেলা স্টেডিয়াম মাঠ পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর সশস্ত্র বাহিনীর বীর শহীদদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা সারা দেশে ৫.৫ মাত্রার ভয়াবহ ভূমিকম্প অনুভূত গাইবান্ধায় নবনিযুক্ত জেলা প্রশাসকের সঙ্গে জেলা ছাত্রশিবিরের সৌজন্য সাক্ষাৎ সাদুল্লাপুরে ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী মাদক কারবারী গ্রেফতার

গাইবান্ধায় ঘাঘট নদীর উপর গ্রামবাসীর উদ্যোগে তৈরি হচ্ছে কাঠের সাঁকো

  • আপডেট হয়েছে : শনিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০১৯
  • ৩৫ বার পড়া হয়েছে

গাইবান্ধা সদর উপজেলার বল্লমঝাড় ইউনিয়নের উত্তর নারায়নপুর বেকাটারি গ্রামে ঘাঘট নদীর উপর গ্রামবাসীর উদ্যোগে নির্মিত হচ্ছে ২৪০ ফুট দীর্ঘ একটি কাঠের সাঁকো। এই সাঁকো নির্মাণে উপকরণ, শ্রম ও অর্থ দিচ্ছেন ভুক্তভোগী গ্রামবাসীরাই। তবে এ সাঁকো নির্মাণে অর্থ সংকট দেখা দিয়েছে বলে জানিয়েছেন তারা।

জেলা শহর থেকে প্রায় ছয় কিলোমিটার দূরে সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, নদীতে ইউক্যালিপটাস গাছ দিয়ে খুঁটি দেওয়া হয়েছে। সাঁকোতে কাঠ দিয়ে তক্তা বিছানোর উপযোগী ও অন্যান্য কাজগুলো করছেন মিস্ত্রীরা। আর এসব কাজে সহযোগিতা করছেন ওই গ্রামের মানুষজন। গত ১৫ দিন ধরেই চলছে এ কাজ। সাঁকো তৈরির এই কাজে গাছ ও সামর্থমতো টাকা দিয়েছেন ওই গ্রামের বাসিন্দারা।

সাঁকো তৈরির উদ্যোক্তা আলমগীর হোসেন বলেন, আমাদের গ্রামের ১০৩টি পরিবারের পাঁচ শতাধীক মানুষকে তিন কিলোমিটারেরও বেশি এলাকা ঘুরে শহরে যাতায়াত করতে হয়। অথচ এই সাঁকোটি তৈরি হলে স্কুলপড়ুয়া কোমলমতি শিক্ষার্থীসহ অসুস্থ্য মানুষ ও বৃদ্ধদের অনেক উপকার হবে। সাঁকো তৈরিতে পাঁচ লাখ ৬০ হাজার টাকা ব্যয় ধরা হলেও গত ছয় মাস ধরে সংগ্রহ হয়েছে মাত্র এক লাখ ৬০ হাজার টাকা। প্রতিদিন মিস্ত্রীদের তিন হাজার টাকা বিল দিতে হচ্ছে। আমাদের আরও টাকার দরকার।

বল্লমঝাড়ের সংরক্ষিত আসনের ইউপি সদস্য লুমা বেগম বলেন, সাঁকোটি তৈরি হলে পাশ্ববর্তী কুপতলা ইউনিয়নের কিশামত বালুয়া গ্রামের মানুষও চলাচল করবে এই সাঁকোর উপর দিয়ে। এ দুই ইউনিয়নের ওই দুটি গ্রাম ছাড়াও আশেপাশের গ্রামগুলোর সহম্রাধিক মানুষ ব্যবহার করবে কাঠের সাঁকোটি। এখানে সাঁকোটির প্রয়োজন আছে।

এ বিষয়ে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) উত্তম কুমার রায় বলেন, এটি একটি ভালো উদ্যোগ। এ ব্যাপারে আমরা সহযোগিতা করতে পারবো। আমাদেরকে একটি আবেদন দিলে সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যানের সাথে কথা বলে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহন করা হবে।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft