
গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেন বলেছেন, ধর্মের ভিত্তিতে কারো প্রতি কোনো বৈষম্য করা যায় না। সকল ধর্মের সহাবস্থানের জন্য আমরা গর্ববোধ করতে পারি।
সোমবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টচার্চ মসজিদে সন্ত্রাসী হামলায় আহত ও নিহতদের প্রতি শোক ও সংহতি সভায় ড. কামাল এ কথা বলেন।
মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহীমের সভাপতি সংহতি সমাবেশে আরো বক্তব্য রাখেন বিএনপি’র স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, বিশিষ্ট সংবিধান বিশেষজ্ঞ ড. শাহদীন মালিক, নাগরিক ঐক্যের আহবায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না, গণস্থাস্থ্যের ট্রাষ্টি ডা: জাফরুল্লাহ চৌধুরী, ঢাবির আইনের অধ্যাপক আসিফ নজরুল, সাবেক রাষ্ট্রদূত মোফাজ্জল করিম, নারী অধিকার আন্দোলনের রিটা রহমান, ঢাবির অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী, অধ্যাপক সুকোমল বড়ুয়া, বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ কামাল উদ্দিন জাফরী, সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আবুল হাসান চৌধুরী, ব্যরিষ্টার রুবিনা আফরোজ, অধ্যাপক আব্দুল লতিফ মাসুম, মাওলানা আবদুর রব ইউসুফী, বাসদ নেতা কমরেড খালেকুজ্জামান, জাতিসঙ্ঘের সাবেক কর্মকর্তা ফজলে এলাহী আকবর, ব্যারিষ্টার এম সারোয়ার হোসেন প্রমুখ। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন মজিবুর রহমান মঞ্জু।
ড. কামাল বলেন, সব ধর্মই সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিকে মর্যাদা দিয়েছে। এ দেশে সকল ধর্মের সহাবস্থান নিয়ে আমরা এখন গর্ববোধ করতে পারি।
তিনি বলেন, পাকিস্তান আমলেও বিবেধ বৈষম্য আর বিভাজন সৃষ্টির জন্য ধর্মকে ব্যবহার করা হয়েছে। ধর্মের দোহাই দিয়ে অন্যকে তার অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে। ধর্মকে ব্যবহার করে ক্ষমতা দখল করা হয়েছে। কিন্তু সব কিছুর পরও আমরা বিজয়ী হয়েছি। কাউকে ধর্ম নিয়ে অপব্যবহার করতে দেইনি।