1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫, ১০:৩৬ অপরাহ্ন
২রা অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২৬শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
পলাশবাড়ী পৌরশহরের আমবাড়ীতে পৌর যুবদলের নির্বাচনী সভা অনুষ্ঠিত পলাশবাড়ীতে উপজেলার নাগরিক সংগঠনের ত্রৈমাসিক সভা হাসিনার ফাঁসির রা‌য়ে তারাগঞ্জে ছাত্রদলের আনন্দ মিছিল আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১: শেখ হাসিনা ও কামালের মৃত্যুদণ্ড, মামুনের পাঁচ বছরের কারাদণ্ড তারাগঞ্জে নবীনবরণ, বিদায় ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পলাশবাড়ীর কিশোরগাড়ী ইউনিয়নে “ভুয়া দরপত্রের মাধ্যমে গাছ বিক্রি” শীর্ষক প্রতিবেদনের প্রতিবাদ গাইবান্ধার পুলিশ সুপার নিশাত এ্যঞ্জেলা বদলী : নতুন পুলিশ সুপার সারওয়ার আলম ফুলছড়িতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে দুইজন আটক পোশাকের রং বদলায়, কিন্তু বদলায় কি পুলিশের আচরণ? গাইবান্ধায় এনসিপির মনোনয়ন ফরম তুলেছেন যারা

বগুড়ার ধুনটে ভূমিহীনরা স্বল্প সুদে সরকারি ঋণ নিয়ে স্বাবলম্বী

  • আপডেট হয়েছে : রবিবার, ৬ জানুয়ারি, ২০১৯
  • ১৯ বার পড়া হয়েছে

এক সময় অভাব অনটন যাদের নিত্য দিনের সঙ্গি ছিল তারা এখন সুদিনের স্বপ্ন দেখছে। স্বল্প সুদে সরকারী ঋণ নিয়ে স্বাবলম্বী হচ্ছে ভূমিহীনরা। তেমনি একজন সফল নারী বগুড়ার ধুনট উপজেলার আরকাটিয়া গুচ্ছ গ্রামের দিনমজুর মাসুদ রানার স্ত্রী পাপিয়া খাতুন (২৫)। তাদের কোন জমিজমা না থাকায় প্রায় ৫ বছর আগে সরকারী খরচে মাথা গোজার ঠাই মিলেছে গুচ্ছ গ্রামে। পাপিয়া খাতুন ২০১৭ সালে ধুনট উপজেলা বিআরডিবি অফিস থেকে স্বল্প সুদে ২০ হাজার টাকা ঋণ নিয়ে ছাগল পালন শুরু করেন। এখন আর তার পরিবারে তেমন কোন অভাব নেই। স্বামীর পাশাপাশি ছাগল পালন করে তিনিও সংসারে সহযোগিতা করছেন।
পাপিয়া খাতুন জানান ধুনট বি,আর,ডি,বি অফিস থেকে ঋণ নিয়ে ছাগল পালন শুরু করেছিলেন। গত বছরের ঋণ পরিশোধ করার পরও তার খামারে ৪টি ছাগল রয়েছে। তিনি বলেন, এবছর যদি বেশি টাকা ঋণ পাওয়া যায় তাহলে একটি গরু কিনবেন।
আরকাটিয়া গুচ্ছ গ্রামের আরেক ভূমিহীন মানবধিকার কর্মী শাহজামাল চিশতি জানায়, তার মাথা গোজার ঠাই ছিল না। কিন্তু ৬ বছর আগে সরকারী খরচে গুচ্ছ গ্রামে একটি ঘর নির্মাণ করে দেয়া হয়েছে। কর্মসংস্থানের জন্য গুচ্ছ গ্রাম সিভিআরপি প্রকল্পের আওতায় বি,আর,ডি,বি অফিস থেকে প্রথমে ১০ হাজার টাকা ঋণ নিয়ে টুপির ব্যবসা শুরু করেন। প্রথমদফা ঋণ পরিশোধ করার পর গত বছর ২০ হাজার টাকা ঋণ নিয়ে হোমিও ওষুধের ব্যবসা শুরু করেছেন। চলতি বছর ওই ঋণ পরিশোধ করে আবারও নতুন করে ঋণের জন্য আবেদন করেছেন। শাহজামাল বলেন, আরো স্বল্প সুদে বেশি টাকা ঋণ পেলে হতদরিদ্র পরিবারগুলো আয়বর্ধক নানা কর্মকান্ডের মাধ্যমে নিজেরা স্বাবলম্বী হবে।
বগুড়ার ধুনট উপজেলা সহকারী পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা (বি,আর,ডি,বি) সুনীল চন্দ্র সূত্রধর বলেন, এ উপজেলায় তিনটি গুচ্ছ গ্রামের মাধ্যমে গৃহহীন পরিবারদের পুনবাসন করে তাদেরকে স্বাবলম্বী করতে গুচ্ছ গ্রাম সিভিআরপি প্রকল্পের মাধ্যমে ৮.৫% সুদে ঋণ দেওয়া হচ্ছে। প্রথম দফায় ১৫ হাজার টাকা ঋণ দেওয়ায় হয়েছিল। পরবর্তীতে ১০০জন ভূমিহীনদের ২৫/৩০ হাজার টাকা করে ঋণ দেওয়া হবে।
ধুনট গুচ্ছ গ্রাম সিভিআরপি প্রকল্পের সভাপতি ও ধুনট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাজিয়া সুলতানা বলেন, আশ্রয়ণ প্রকল্পে পুনর্বাসিত সুবিধাভোগিদেরকে আত্ম-কর্মসংস্থানের মাধ্যমে স্বাবলম্বী করতে প্রশিক্ষণসহ ঋণ প্রদান করা হচ্ছে। স্বল্প সুদে ঋণ নিয়ে স্বাবলম্বী হচ্ছে অনেক ভূমিহীন পরিবার।সুত্র-বাসস

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft