1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫, ০৩:৩১ পূর্বাহ্ন
৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
১লা জমাদিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
ঢাকা-৮ আসনে রিকশাচালক সুজনের প্রার্থীতা: নাগরিক অধিকারের ইতিবাচক উদাহরণ পলাশবাড়ীতে মৎস্যজীবি দলের উদ্যোগে বিএনপির নির্বাচনী আলোচনা সভা বরখাস্তের পরও চেয়ারম্যানের চেয়ারে সেই ফ্যাসিস্ট যুবলীগ নেতা জাহাঙ্গীর ! দামোদরপুর ইউপিতে ক্ষোভ-উত্তেজনা বাড়ছে সাদুল্লাপুরের খোর্দ্দকোমরপুর ইউনিয়ন ৬নং ওয়ার্ড জাসাস-এর কার্যালয় উদ্বোধন গাইবান্ধা-৪ আসনে বিএনপির প্রাথমিক মনোনয়ন বাতিলের দাবীতে মশাল মিছিল গাইবান্ধা জেলা স্টেডিয়াম মাঠ পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর সশস্ত্র বাহিনীর বীর শহীদদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা সারা দেশে ৫.৫ মাত্রার ভয়াবহ ভূমিকম্প অনুভূত গাইবান্ধায় নবনিযুক্ত জেলা প্রশাসকের সঙ্গে জেলা ছাত্রশিবিরের সৌজন্য সাক্ষাৎ সাদুল্লাপুরে ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী মাদক কারবারী গ্রেফতার

গাইবান্ধায় হানাদার মুক্ত দিবস পালিত

  • আপডেট হয়েছে : শুক্রবার, ৭ ডিসেম্বর, ২০১৮
  • ২৯ বার পড়া হয়েছে

নয় মাসের রক্তক্ষয়ি যুদ্ধের পর ১৯৭১ সালের ৭ ডিসেম্বর তৎকালীন গাইবান্ধা মহুকুমা সদর হানাদার মুক্ত হয়, গাইবান্ধাবাসি পায় মুক্তির স্বাদ। দিবসটি উপলক্ষে আজ গাইবান্ধায় আনন্দ র‌্যালী ও আলোচনা সভার আয়োজন করে গাইবান্ধা হানাদার মুক্ত দিবস উদযাপন কমিটি।

সকাল ১০ টায় শহরের পূর্বপাড়া থেকে বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহবুব এলাহী রঞ্জু (বীর প্রতীক) এর নেতৃত্বে বর্নাঢ্য র‌্যালি বের করা হয়। র‌্যালিতে সহস্রধিক মুক্তিযোদ্ধা, স্বাধীনতার পক্ষের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন ও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং শিশু-কিশোররা র‌্যালিতে অংশগ্রহন করে। র‌্যালিটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন শেষে স্বাধীনতা প্রাঙ্গনে গিয়ে শেষ হয়।

পরে সেখানে সাবেক মুক্তিযোদ্ধা জেলা কমান্ডার মাহমুদুল হক শাহজাদার সভাপতিত্বে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। র‌্যালি ও আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ও জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি সৈয়দ শামস্-উল আলম হীরু, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) এবিএম সাদিকুর রহমান, সাবেক মুক্তিযোদ্ধা জেলা কমান্ডার গৌতম চন্দ্র মোদক, মুক্তিযোদ্ধা শাহ্ শরিফুল ইসলাম বাবলু, ওয়াশিকুর রহমান মাজু, রনজিৎ বকশি সূর্য, রিয়াজুল হক চৌধুরী খাজা, জেলা জাসদের সাধারণ সম্পাদক গোলাম মারুফ মোনা ও মুক্তিযোদ্ধা থানা কমান্ডার আলী আকবর।

ডিসেম্বরের প্রথম থেকেই বীর মুক্তিযোদ্ধারা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর উপর চুড়ান্ত আক্রমণ শুরু করে। ৪ ডিসেম্বর মুক্ত হয় গাইবান্ধার ফুলছড়ি থানা। ৬ ডিসেম্বর হানাদারমুক্ত হয় সুন্দরগঞ্জ। এসময় মুক্তিযোদ্ধারা চারদিক থেকে ঘিরে ফেলে গাইবান্ধা শহর। ৬ ডিসেম্বর সকালে ভারতীয় বিমানবাহিনীর দু’টি বিমান গাইবান্ধা রেল ষ্টেশনের পাশে বোমা ফেলে। মুক্তিযোদ্ধাদের আগমণের সংবাদ পেয়ে আগের রাতেই গাইবান্ধা শহরের স্টেডিয়ামে অবস্থিত পাক সেনা ক্যাম্পের সৈনিকরা তাদের তল্পিতল্পা গুটিয়ে রংপুর ক্যান্টনমেন্টের উদ্দেশ্যে পালিয়ে যায়।

তারা রেখে যায় গাইবান্ধা স্টেডিয়ামের দক্ষিন-পশ্চিমাংশে অসংখ্য গণহত্যার কবর ও স্টেডিয়াম সংলগ্ন কফিল শাহ গোডাউনে নারী ধর্ষণসহ টর্চার সেলের নির্মম নির্যাতনের স্মৃতি চিহ্ন এবং তার আশপাশে অসংখ্য নারী-পুরুষের গণকবর।

৭ ডিসেম্বর সকালে কোম্পানী কমান্ডার মাহবুব এলাহী রঞ্জু (বীর প্রতীক) এর নেতৃত্বে দেড় শতাধিক মুক্তিযোদ্ধার একটি দল ফুলছড়ি উপজেলার ফজলুপুর ইউনিয়নের কালাসোনার চর থেকে বালাসীঘাট হয়ে গাইবান্ধা শহরে প্রবেশ করে তৎকালিন এসডিও মাঠে জমায়েত হয়। এর পর একে একে অন্যান্য মুক্তিযোদ্ধাদের দল এখনে জমায়েত হতে থাকে। তাদের দেখে হাজার হাজার মানুষ বিজয় উল্লাসে ফেটে পড়ে। ওইদিনই এসডিও মাঠে দশ সহস্রাধিক মানুষ সংবর্ধনা জানায় বিজয়ী বীর সেনানীদের। ১৯৯৬ সালে এসডিও মাঠের নাম দেয়া হয় স্বাধীনতা প্রাঙ্গণ।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft