1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৬:২০ অপরাহ্ন
১লা পৌষ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২৫শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
রংপুর রেঞ্জ ডিআইজি কর্তৃক তারাগঞ্জ থানা দ্বি বার্ষিক পরিদর্শন অনুষ্ঠিত পলাশবাড়ীতে বীজ সংরক্ষণাগারের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন গাইবান্ধায় আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের প্রতিবন্ধী ও পঙ্গু ব্যক্তিদের হুইল চেয়ার বিতরণ সাঘাটা-ফুলছড়ি আসনে বিএনপির মনোনয়ন পরিবর্তনের দাবী লটারির তালিকা পরিবর্তনের অভিযোগ তারাগঞ্জে ভিডব্লিউবি চাল বিতরণে অনিয়ম দেশসেরা স্বেচ্ছাসেবকদের তালিকায় দ্বিতীয় পীরগঞ্জের হাবিব পলাশবাড়ীতে বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবের উদ্যোগে শহীদ বুদ্ধিজীবি দিবস পালন পলাশবাড়ী থানা পরিদর্শন করলেন পুলিশ সুপার জসিম উদ্দীন সুদানে ইউএন ঘাঁটিতে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত শান্তিরক্ষী সবুজ মিয়ার বাড়ী পলাশবাড়ীতে পলাশবাড়ীতে বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্যদিয়ে উপজেলা প্রশাসনের শহীদ বুদ্ধিজীবি দিবস পালন

রংপুরের ধরলায় নদীর পানি বৃদ্ধি: হুমকিতে বিভিন্ন স্থাপনা

  • আপডেট হয়েছে : বুধবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৮
  • ৩১ বার পড়া হয়েছে

রংপুর বিভাগের কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলায় ধরলা নদীর ভাঙন ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। নির্মাণাধীন ধরলা সেতুর পশ্চিম প্রান্ত থেকে নদীর স্রোতে সোজাসুজি সোনাইকাজী গ্রামের ভূখণ্ডে আঘাত করার কারণে দুই দিনে ধরলার ভাঙনে নদী নিকটবর্তী সোনাইকাজী গ্রামের বেড়িবাঁধ, আবাদি জমি, বাগান, বাঁশঝাড়, বসতভিটাসহ নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। নির্মাণাধীন ধরলা সেতুর এক কিলোমিটার দক্ষিণে সোনাইকাজী এলাকায় ধরলা নদীর ভাঙন তীব্র আকার ধারণ করেছে। নির্মাণাধীন সেতুর এ্যাপ্রোচ সড়কে বাধাপ্রাপ্ত হয়ে নদীর তীব্র স্রোতে সোজাসুজি এই এলাকায় আছড়ে পড়ছে। ফলে অব্যাহত ভাঙনের ফলে সোনাইকাজীর ১৫টি পরিবারের বসতভিটা নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। মারাত্মক ভাঙনে হুমকির মুখে রয়েছে সোনাইকাজী মসজিদ, রামপ্রসাদ ও প্রাণকৃষ্ণ গ্রাম, মরানদী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ও প্রতিষ্ঠান। এলাকার হাছেন আলী জানান, দশ ভাইয়ের পয়ত্রিশ বিঘা জমি ছিল। নদী ভাঙনে সবকিছু বিলীন হয়ে গেছে। এখন আমরা নিঃস্ব। এ প্রসঙ্গে কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম জানান, ধরলাসহ কুড়িগ্রামের বেশ কয়টি নদ-নদীর পানি কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে এখনও বিপদসীমা অতিক্রম করেনি। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা দেবেন্দ্র নাথ উরাও জানান, ধরলা নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় ভাঙন বৃদ্ধির খবর পেয়েছি। পরিদর্শন করে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft