1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
বৃহস্পতিবার, ২০ নভেম্বর ২০২৫, ১০:০৭ অপরাহ্ন
৫ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
সাদুল্লাপুরে ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী মাদক কারবারী গ্রেফতার বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থার আয়োজনে গাইবান্ধায় মানব পাচার শীর্ষক আলোচনা সভা ত‌ারাগ‌ঞ্জের জয়বাংলা বাজারে গণশৌচাগারে তালা: স্বাস্থ্যঝুঁকিতে সাধারণ মানুষ পলাশবাড়ীতে খেলার জগৎ মডেল বাস্তবায়নে অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত বোদা উপজেলা সাংস্কৃতিক পরিষদ ক্ষুদে শিল্পীদের মননে সংস্কৃতির আলো ছড়িয়ে দিচ্ছে পলাশবাড়ী উয়ন্নন ফোরামের নবগঠিত ৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা ভবন সংকটে থমকে গেছে “দুবলাগাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের” পাঠদান কার্যক্রম । পীরগঞ্জের ২ নং কোষারাণীগঞ্জে অবৈধ বালু উত্তোলনের চলমান দৌরাত্ম তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন আজ পলাশবাড়ীতে আলহাজ্ব ফজলুল হক মন্ডলের ইন্তেকাল : দাফন সম্পন্ন গভীর শোক ও সমবেদনা

আদালতে যেতে খালেদা জিয়ার অস্বীকৃতি

  • আপডেট হয়েছে : বুধবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৮
  • ৩০ বার পড়া হয়েছে

জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া কারাগারে অস্থায়ী আদালতে আসতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন। অন্যদিকে খালেদা জিয়া জামিনে থাকবেন কিনা সে বিষয়ে তার আইনজীবীদের কাছে জানতে চেয়েছেন আদালত।

বুধবার রাজধানীর নাজিমউদ্দিন রোডের পুরনো কেন্দ্রীয় কারাগারে অবস্থিত অস্থায়ী ঢাকার ৫ নং বিশেষ জজ ড. মো. আখতারুজ্জামান আদালতে যুক্তি উপস্থাপনের দিন ধার্য ছিল। তবে খালেদা জিয়া আদালতে উপস্থিত না হওয়ায় কাস্টোডি ওয়ারেন্ট পাঠিয়েছে কারা কর্তৃপক্ষ। এতে লেখা রয়েছে- খালেদা জিয়া আদালতে আসতে পারবেন না বলে জানিয়েছেন। পরে আদালত মামলাটি পরবর্তী শুনানির জন্য আগামীকাল বৃহস্পতিবার দিন ধার্য করেছেন।

এর আগে দুপুর ১২টা ২০ মিনিটে বিচারক আদালতের এজলাসে ওঠেন। এ সময় খালেদা জিয়ার আইনজীবী সানাউল্লাহ মিয়া খালেদার জামিন বৃদ্ধির আবেদন করেন। এছাড়া আদালতে তিনি একটি দরখাস্ত দেন। দরখাস্তে তিনি আদালতকে অবহিত করেন যে, সুপ্রিম কোর্টের অনুমতি ছাড়া পুরাতন কেন্দ্রীয় কারাগারে আদালত ঘোষণা করে গেজেট করা সংবিধানের পরিপন্হি ও আইনের বিরোধী। শুনানিতে তিনি আরও বলেন, খালেদা জিয়া অসুস্থ।

মামলার অপর আসামি জিয়াউল ইসলামের আইনজীবী আমিনুল হক এ বিচার কার্যক্রম আইন সম্মত নয় উল্লেখ করে মামলার কার্যক্রম এক মাসের জন্য স্থগিত চেয়ে আবেদন করেন।

তিনি বলেন, ১২ এবং ২৪ ফিটের একটি কক্ষে আদালত পরিচালিত হতে পারি কিনা তাও বিবেচনা করার প্রয়োজন। এখানে বসার কোনো জায়গা নেই, সিনিয়রদের দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। এরূপ একটি কক্ষকে মোটেও উন্মুক্ত আদালত বলা যায় না। বিষয়টি প্রধান বিচারপতিকে জানানো হয়েছে।

এরপর দুদকের আইনজীবী মোশারফ হোসেন কাজল বলেন, মামলাটি আজ (বুধবার) যুক্তি উপস্থাপনের জন্য ধার্য রয়েছে। এক দিকে খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা জামিনের আবেদন করছেন, অন্যদিকে আদালত বসা নিয়ে প্রশ্ন করছেন।

তাদের শুনানি শেষে বিচারক বলেন, খালেদা জিয়া আসতে পারবেন না বলে কারা কর্তৃপক্ষ কাস্টডি ওয়ারেন্ট পাঠিয়েছে। এ অবস্থায় খালেদা জিয়া জামিনে থাকবেন কিনা অথবা মামলাটি কিভাবে পরবর্তী কার্যক্রম পরিচালিত হবে এ বিষয়ে তার আইনজীবীদের শুনানি করতে বলেন।

এ সময় খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা সময় আবেদন করেন। তারা বলেন, আমাদের একটু যুক্তিসংগত সময় দেন। তখন বিচারক বলেন, কালকে (১৩ সেপ্টেম্বর, বৃহস্পতিবার) আপনারা এ বিষয়ে শুনানি করবেন।

এর আগে গত ৫ সেপ্টেম্বর আদালতে ক্ষোভ প্রকাশ করে খালেদা জিয়া বলেছিলেন, এই আদালত চলতে পারে না। এখানে ন্যায়বিচার নেই। যত ইচ্ছা সাজা দিতে পারেন।

তিনি বলেন, আমি অসুস্থ। আমি বারবার আদালতে আসতে পারব না। আর এভাবে বসে থাকলে আমার পা ফুলে যাবে।

প্রসঙ্গত, জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে তিন কোটি ১৫ লাখ ৪৩ হাজার টাকা লেনদেনের অভিযোগে খালেদা জিয়াসহ চারজনের বিরুদ্ধে ২০১০ সালের ৮ আগস্ট তেজগাঁও থানায় একটি মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

২০১২ সালের ১৬ জানুয়ারি মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপ-পরিচালক হারুন-অর-রশীদ বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ চারজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। ২০১৪ সালের ১৯ মার্চ আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন ঢাকার তৃতীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক বাসুদেব রায়।

এছাড়া দুদকের দায়ের করা জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসানকে গত ৮ ফেব্রুয়ারি পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫ এর বিচারক ড. আখতারুজ্জামান। একই মামলায় অন্য আসামি খালেদা জিয়ার বড় ছেলে তারেক রহমানকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দেয়া হয়। রায়ের পর খালেদা জিয়াকে রাজধানীর নাজিমউদ্দিন রোডের পুরাতন কেন্দ্রীয় কারাগারে রাখা হয়েছে।সূত্র-আরটিএনএন

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft