1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
সোমবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৮:৫৩ অপরাহ্ন
৩০শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২৪শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
রংপুর রেঞ্জ ডিআইজি কর্তৃক তারাগঞ্জ থানা দ্বি বার্ষিক পরিদর্শন অনুষ্ঠিত পলাশবাড়ীতে বীজ সংরক্ষণাগারের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন গাইবান্ধায় আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের প্রতিবন্ধী ও পঙ্গু ব্যক্তিদের হুইল চেয়ার বিতরণ সাঘাটা-ফুলছড়ি আসনে বিএনপির মনোনয়ন পরিবর্তনের দাবী লটারির তালিকা পরিবর্তনের অভিযোগ তারাগঞ্জে ভিডব্লিউবি চাল বিতরণে অনিয়ম দেশসেরা স্বেচ্ছাসেবকদের তালিকায় দ্বিতীয় পীরগঞ্জের হাবিব পলাশবাড়ীতে বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবের উদ্যোগে শহীদ বুদ্ধিজীবি দিবস পালন পলাশবাড়ী থানা পরিদর্শন করলেন পুলিশ সুপার জসিম উদ্দীন সুদানে ইউএন ঘাঁটিতে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত শান্তিরক্ষী সবুজ মিয়ার বাড়ী পলাশবাড়ীতে পলাশবাড়ীতে বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্যদিয়ে উপজেলা প্রশাসনের শহীদ বুদ্ধিজীবি দিবস পালন

কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি, তবে মানুষ ফিরতে পারেনি

  • আপডেট হয়েছে : সোমবার, ৯ জুলাই, ২০১৮
  • ৩৫ বার পড়া হয়েছে

উত্তরবঙ্গের কুড়িগ্রামে সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে। পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ব্রহ্মপুত্রের পানি স্থিতিশীল থাকলেও দুধকুমারে এক সেন্টিমিটার পানি বেড়েছে। তবে ধরলায় ১৪ ও তিস্তায় ১০ সেন্টিমিটার পানি কমেছে।

এলাকা জলমগ্ন থাকায় নীচু এলাকার মানুষ এখনো ফিরতে পারেনি। তারা এখনো সরকারি সড়ক বা উঁচু স্থানে অবস্থান করছে।

সরেজমিনে দেখা গেছে, এখনো ধরলা, ব্রহ্মপুত্র ও দুধকুমার নদ-নদী তীরবর্তী এলাকায় ১৫ হাজার মানুষ পানিবন্দি রয়েছেন। ভেঙে পড়েছে গ্রামীণ যোগাযোগ ব্যবস্থা। বিশুদ্ধ পানির সংকটের কারণে কোনো কোনো এলাকায় বাড়ছে ডায়রিয়াসহ পানিবাহিত রোগের প্রকোপ।

সদর উপজেলার সন্ন্যাসী বাঁধে আশ্রিত মর্জিনা বেগম জানান, এখনো ঘরবাড়ি থেকে পানি পুরোপুরি নামেনি। তাই পলিথিন টাঙিয়ে তারা বাঁধে আশ্রয় নিয়ে আছেন। একই এলাকার বাহাদুর মিয়া জানান, নলকূপ ডুবে যাওয়ায় বিশুদ্ধ পানির সংকটে পড়েছেন তারা। তার পরিবারসহ আশপাশের প্রায় সব পরিবারে ডায়রিয়ার প্রকোপ দেখা দিয়েছে।

কৃষকরা জানিয়েছেন, বন্যায় আমন চারা, পাট, ভুট্টা, কলাসহ ফসলের অনেক ক্ষতি হয়েছে। সারোডোব গ্রামের কৃষক মজিবর রহমান জানান, পাট ক্ষেত পানিতে ঢলে পড়ে নষ্ট হয়ে গেছে। ভুট্টা ক্ষেত ডুবে থাকায় বাধ্য হয়ে অপরিপক্ক ভুটা তুলছেন ক্ষেত থেকে। তবে কৃষি বিভাগ জানিয়েছে, এ পর্যন্ত ৬৮ হেক্টর জমির ফসলের ক্ষতি হয়েছে।

জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, বন্যাকবলিত এলাকায় রবিবার এক হাজার ৭০০ প্যাকেট শুকনো খাবার ও ৫০ টন চাল বিতরণ শুরু হয়েছে। এ ছাড়া ৫০ টন জিআর চাল, দুই লাখ টাকা জিআর ক্যাশ এবং ৩০০ প্যাকেট শুকনো খাবার মজুদ রয়েছে।সূত্র-আরটিএনএন

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft