
গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জের তালুককানুপুর ইউনিয়নের বেশ কয়েকটি গ্রামে জ্বীনের বাদশা চক্র সক্রিয়। এ ইউনিয়নের ছোট নাড়িচাগাড়ী গ্রামের সোবাহানের ছেলে রশিদ (২৭), একই গ্রামের শাবলুর ছেলে শাহিদুল (২৫),সামাদের ছেলে শামিউল ওরফে আতু (২৬), একই ইউনিয়নের ছোট নারায়নপুর গ্রামের মৃত রশিদের ছেলে দুলাল (২৫) এরা এলাকায় চিহ্নিত জ্বীনের বাদশা , বাহাদুরপুর গ্রামের সোলেয়মানের ছেলে আনু মিয়া (২৫),একই গ্রামের সুজন (২৬) পিতা -অজ্ঞাত। এরা এলাকায় চিহ্নিত জ্বীন। বেড়ামালঞ্চা গ্রামের জলিলের ছেলে সাদ্দাম (২৭) সেও জ্বীনের বাদশা সদস্য ও সকলেই এলাকার চিহ্নিত ইয়াবাসেবী জুয়ারি বটে। এরা নিজবসতবাড়ী হতে মোবাইলে দেশের বিভিন্নস্থানের মানুষকে মোবাইলে কল করে লোভে ফেলে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা সহ জেলার বিভিন্ন স্থানে নিয়ে গুম, ধর্ষন,হত্যা করে সর্বত্র লুটিয়ে নেয়।
এ চক্রটিকে মাদক সরবরাহ করে গোবিন্দগঞ্জ সীমানাস্থল বাজার কোমরপুর এ বাজারের হতে।
এদের সক্রিয় আলাদা আলাদা চক্র জ্বীনের বাদশা সেজে সারাদেশে প্রতারণা করছে। অত্র এলাকায় চিহ্নিত জ্বীনের বাদশা সদস্য হওয়ার পরেও অদৃশ্য কারণে পুলিশ বা আইন শৃংখলা বাহিনীর সদস্যরা এদের গ্রেফতার করছে না ।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ভ্যান চালক আনু পাকা বাড়ী মালিক এলাকায় ছোট বড় বয় বৃদ্ধ সকলে জানে সে জ্বীনের বাদশা। ছোট নারিচাগাড়ী মাদ্রাসার পিছনে বাড়ী রশিদ ওরফে লিমন সেও জ্বীনের বাদশা চক্রে মুল হোতা অদৃশ্য কারণে তারা এ যাবৎ গ্রেফতার হয়নি। এদের সাথে কথা হলে তারা বলে আমরা আগে এসব কাজ কর্ম করতাম এখন আর করি না। তবে স্থানীয় জানান, এরা এখনো সক্রিয় জ্বীনের বাদশা। প্রতিনিয়ত এরা প্রতারণা অব্যহত রেখেছে। উল্লেখিত জ্বীনের বাদশার সদস্যদের গ্রেফতারে আরো কিছু সক্রিয় সদস্যের নাম ও পরিচয় জানা যাবে।