1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫, ০২:৪১ অপরাহ্ন
২রা অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২৬শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
পলাশবাড়ীর কিশোরগাড়ী ইউনিয়নে “ভুয়া দরপত্রের মাধ্যমে গাছ বিক্রি” শীর্ষক প্রতিবেদনের প্রতিবাদ গাইবান্ধার পুলিশ সুপার নিশাত এ্যঞ্জেলা বদলী : নতুন পুলিশ সুপার সারওয়ার আলম ফুলছড়িতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে দুইজন আটক পোশাকের রং বদলায়, কিন্তু বদলায় কি পুলিশের আচরণ? গাইবান্ধায় এনসিপির মনোনয়ন ফরম তুলেছেন যারা পলাশবাড়ী পৌর জামায়াতের নির্বাচনী মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত পলাশবাড়ী উপজেলা জাতীয়তাবাদী তারেক জিয়ার প্রজন্ম দলের আহবায়ক কমিটি অনুমোদন রাজশাহীতে বিচারকপুত্র হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন গাইবান্ধায় বিএনপির প্রার্থীকে বিজয়ী করতে জাসাসের মতবিনিময় সভা আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু ও উৎসব মুখর করতে মাঠ প্রশাসন প্রস্তুত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

রোহিঙ্গা নিধনে ফেসবুকের দায় স্বীকার করলেন জাকারবার্গ

  • আপডেট হয়েছে : বুধবার, ৪ এপ্রিল, ২০১৮
  • ২০ বার পড়া হয়েছে

মায়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সংখ্যালঘু মুসলিমদের ওপর হামলা ও জাতিগত নিধনে ফেসবুককে ব্যবহার করা হয়েছিল বলে স্বীকার করেছেন ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান নির্বাহী মার্ক জাকারবার্গ।

মার্কিন অনলাইন গণমাধ্যম ভক্স ডটকমকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে রাখাইরে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ায় ফেসবুকের দায় স্বীকার করে জাকারবার্গ বলেন, অস্বীকার করার উপায় নেই যে ফেসবুক ব্যবহার করে মায়ানমারে বাস্তব ক্ষতিসাধন করা হয়েছে। সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন এজরা ক্লেইন।

সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের পাতাজুড়ে বিজ্ঞাপন দিয়ে ফেসবুকে তথ্য ফাঁসের ঘটনায় ক্ষমা চান প্রতিষ্ঠানটির প্রধান জাকারবার্গ। ২০১৬ সালের মার্কিন নির্বাচনকে ঘিরে ট্রাম্পকে সহায়তায় ক্যামব্রিজ অ্যানালাইটিকা কর্তৃক কোটি কোটি ফেসবুক ব্যবহারকারীর তথ্য ফাঁসের বিষয়টিও মিডিয়ায় স্বীকার তিনি। এবার রোহিঙ্গা নিপীড়নে ফেসবুক ব্যবহারের বিষয়েও দায় নিলেন জাকারবার্গ।

ওই সাক্ষাৎকারে এক প্রশ্নের জবাবে জাকারবার্গ বলেন, এক শনিবার আমি একটা ফোন কল পেলাম, তারপর দেখতে পেলাম ফেসবুক মেসেঞ্জার দিয়ে বার্তা চালাচালি হচ্ছে, দু’পক্ষের মধ্যেই হচ্ছে…কিছু বার্তায় মুসলিমরা একে অন্যকে সাবধান করছে বৌদ্ধরা ক্ষেপে উঠেছে। সুতরাং আত্মরক্ষার্থে সাথে অস্ত্র রাখো, অমুক জায়গায় যাও। দেখি, অন্য পক্ষের লোকজনও একই কথাবার্তা চালাচালি করছে। আমরা বিষয়টি ধরতে পেরে তা বন্ধ করেছিলাম।

ভবিষ্যতে যেন এ ধরনের ঘটনা আর না ঘটে সেদিন ফেসবুক কর্তৃপক্ষ বিশেষ সতর্ক থাকবে বলেও সাক্ষাৎকারে জানান তিনি।

তবে রাখাইনে ফেসবুকে সহিংসতা ছড়ানোর বিষয়টি টের পাওয়ার পর তা বন্ধ করার হয়েছিল বলা হলেও এ নিয়ে এখনও তুমুল সমালোচনা আছে। এমনকি এই সময়ে ফেসবুক মায়ানমারের অন্যতম সংবাদমাধ্যম হয়ে উঠেছে বলেও সম্প্রতি দাবি করেছেন মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচের এশিয়ার বিভাগের এক কর্মকর্তা।

২০১৪ সালে মায়ানমারের মোট জনসংখ্যার (৫ কোটি ৩০ লাখ) মাত্র ১ শতাংশ মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করতো। ২০১৬ সালেই সেই সংখ্যা ২০ শতাংশ ছাড়িয়ে যায়। বর্তমানে দেশটিতে প্রায় ২ কোটি মানুষ ফেসবুক ব্যবহার করে। এমনকি বিভিন্ন সময়ে ফেসবুকে দেয়া পোস্টকে মায়ানমারের মানুষ সংবাদ হিসেবে বিবেচনা করে।

দেশটিতে কট্টর বৌদ্ধ নেতাদের ফেসবুক পেজ রয়েছে। যার মাধ্যমে তারা সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে জাতিগত ঘৃণা ছড়াচ্ছেন। ব্রিটিশ দৈনিক গার্ডিয়ান তাদের এক অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে বলছে, মায়ানমারে গতবছর রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে সহিংসতা শুরুর ঠিক আগে ফেসবুকে ‘হেট স্পিচ’ বা ঘৃণামূলক বিবৃতি বেরুতে শুরু করেছিল। গতবছর অগাস্টে যখন নির্যাতনের মুখে রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে পালাতে শুরু করে সেসময় ফেসবুকে রোহিঙ্গা বিরোধী একটি গ্রুপের সদস্যদের পোস্টিং ২০০ শতাংশ বেড়ে গিয়েছিল। ফেসবুকের ওই গ্রুপের সদস্য সংখ্যা প্রায় ৫৫ হাজার।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft