1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫, ০৮:০৮ অপরাহ্ন
২রা অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২৬শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১: শেখ হাসিনা ও কামালের মৃত্যুদণ্ড, মামুনের পাঁচ বছরের কারাদণ্ড তারাগঞ্জে নবীনবরণ, বিদায় ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পলাশবাড়ীর কিশোরগাড়ী ইউনিয়নে “ভুয়া দরপত্রের মাধ্যমে গাছ বিক্রি” শীর্ষক প্রতিবেদনের প্রতিবাদ গাইবান্ধার পুলিশ সুপার নিশাত এ্যঞ্জেলা বদলী : নতুন পুলিশ সুপার সারওয়ার আলম ফুলছড়িতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে দুইজন আটক পোশাকের রং বদলায়, কিন্তু বদলায় কি পুলিশের আচরণ? গাইবান্ধায় এনসিপির মনোনয়ন ফরম তুলেছেন যারা পলাশবাড়ী পৌর জামায়াতের নির্বাচনী মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত পলাশবাড়ী উপজেলা জাতীয়তাবাদী তারেক জিয়ার প্রজন্ম দলের আহবায়ক কমিটি অনুমোদন রাজশাহীতে বিচারকপুত্র হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

জিরো টলারেন্স দেখালেও খাওয়ার প্রবণতা থাকলে ইয়াবা আসবেই!

  • আপডেট হয়েছে : মঙ্গলবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮
  • ৩৩ বার পড়া হয়েছে

বিজিবি জিরো টলারেন্স দেখালেও খাওয়ার প্রবণতা থাকলে ইয়াবা আসবেই বলে মন্তব্য করেছেন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলের অধিনায়ক কর্নেল গাজী আহসানুজ্জামান।

মঙ্গলবার নগরীর হালিশহরে বিজিবি কার্যালয়ে গণমাধ্যমের কর্মীদের জন্যে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

এসময় নিষিদ্ধ মাদক ইয়াবার বিষয়ে জিরো টলারেন্সে থাকার কথা জানিয়েছেন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলের অধিনায়ক কর্নেল গাজী আহসানুজ্জামান। তবে তিনি এ-ও বলেছেন, খাওয়ার প্রবণতা রোধ করা না গেলে সীমান্ত দিয়ে ইয়াবার অনুপ্রবেশও বন্ধ করা যাবে না।

আহসানুজ্জামান বলেন, আমরা লাখ লাখ পিস ইয়াবা ধরেছি। চেষ্টা আছে। তবে ডিমান্ড অ্যান্ড সাপ্লাইয়ের একটা বিষয় আছে। যে জিনিসটার ডিমান্ড আছে, সেটা নিয়ে আপনি যতকিছুই করেন না কেন, সাপ্লাই হবেই। আমরা কীভাবে চাহিদাটাকে থামাব? আমাদের যদি ইয়াবা খাওয়ার প্রবণতা থাকে, তাহলে ইয়াবা তো আসতেই থাকবে।

তিনি বলেন, ‘তবে আমরা জিরো টলারেন্সে আছি। স্মার্ট বর্ডার ম্যানেজমেন্ট করছি। সীমান্তকে ক্যামেরার আওতায় আনা হবে। এক জায়গা থেকে কন্ট্রোল হবে। তবে আমি আবারও বলব, সীমান্তে আমরা বালির দেয়াল দিইনি। ইয়াবা যদি বন্ধ করতে হয় আগে দেশের ভেতরে ডিমান্ডটা বন্ধ করতে হবে।’

বিজিবির দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলের পরিচালক (অপারেশন) লে. কমান্ডার রাহাত নেওয়াজ বলেন, এখন যে ইয়াবা আসছে সেটা স্থলসীমান্ত বিজিবির নজরদারির কারণে অনেকটাই কমে গেছে। এখন যেটা আসছে সেটা নদীপথে আসছে। কয়েকদিন আগে সরকার তো নাফ নদীতে মাছ ধরাই বন্ধ করে দিয়েছিল। স্থলসীমান্ত দিয়ে যেগুলো আসছে, সেগুলো খুব কম পরিমাণে আসছে।

সীমান্তে কিছু সীমাবদ্ধতার কথাও তুলে ধরেন কর্নেল আহসানুজ্জামান। তিনি বলেন, আমাদের একটা বর্ডার আউট পোস্ট (বিওপি) থেকে আরেকটির দূরত্ব কমপক্ষে পাঁচ কিলোমিটার। কিছু আছে ১২ থেকে ১৪ কিলোমিটার দূরে। হেঁটে যেতে ৪-৫ দিন সময় লাগে।

তিনি বলেন, ‘পার্শ্ববর্তী দেশ বর্ডারে প্যারালাল রোড করেছে। আমাদের এরকম রোড নেই। তবে এ ধরনের রোড তৈরির বিষয়টি আমাদের পরিকল্পনায় আছে। এর আগে আমরা স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে টাকা নিয়ে নিজেদের চেষ্টায় হাঁটা-পথ তৈরি করছি। যোগাযোগটা সহজ হয়ে গেলে সীমান্তে নজরদারি আরও সহজ হবে। ’

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft