1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
বুধবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৫, ০৩:২১ পূর্বাহ্ন
৪ঠা অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২৮শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
পলাশবাড়ীতে বিএনপির নির্বাচনী উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত গাইবান্ধায় নবাগত ডিসি মাসুদুর রহমান মোল্লা’র যোগদান গোবিন্দগঞ্জে নির্যাতিত ও ত্যাগী নেতাদের মাঝে বিএনপির চূড়ান্ত মনোনয়ন দেওয়ার দাবীতে বিক্ষোভ অর্থের অভাবে ধান কাটতে না পারা চার কৃষকের ৩ একর জমির ধান কেটে দিলেন লালমনিরহাট কৃষকদল ‎ পীরগঞ্জে হানি ট্র্যাপের ঘূর্ণাবর্তে প্রধান শিক্ষক স্বপন কুমার; অন্যদিকে রাসলীলা উপভোগে উন্মত্ত সহকারি শিক্ষক রামকৃষ্ণ রায়! পীরগঞ্জে খোলা পেট্রোল বিক্রি হচ্ছে এসি ল্যান্ড অফিসের সামনে! উদ্দীপনায় পলাশবাড়ী মডেল প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন তারাগঞ্জে পুকুরের পানিতে ডুবে মানসিক ভারসাম্যহীন যুবকের মৃত্যু গণঅভ্যুত্থান দমন মামলায় হাসিনা–কামালের মৃত্যুদণ্ড “পলাশবাড়ীতে জামায়াতের শোকরানা নামাজ আদায়” পলাশবাড়ীতে বীর মুক্তিযোদ্ধার ইন্তেকাল ইউএনও’র নেতৃত্বে রাষ্ট্র্রীয় মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন

জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় জামিন বহাল, পরবর্তী কার্যক্রম ১৩ মার্চ

  • আপডেট হয়েছে : সোমবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮
  • ৩৫ বার পড়া হয়েছে

জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপরসন বেগম খালেদা জিয়াকে আদালতে হাজির করার বিষয়ে শুনানি শেষে পরবর্তী কার্যক্রম ১৩ ও ১৪ মার্চ দিন ধার্য হয়েছে। সেই সাথে জামিন বহাল আদেশ দিয়েছে আদালত।

সোমবার রাজধানীর বকশীবাজারে স্থাপিত ঢাকার পঞ্চম বিশেষ জজ আদালত-৫ এর বিচারক ড. আখতারুজ্জামানের আদালতে এ মামলার কার্যক্রমে এই আদেশ দেওয়া হয়।

খালেদা জিয়ার পক্ষে আইনজীবী ছিলেন এ জে মোহাম্মদ আলী, আমিনুল ইসলাম, সানাউল্লাহ মিয়া, জাকির হোসেন প্রমুখ। অন্যদিকে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আইনজীবী ছিলেন মোশাররফ হোসেন কাজল।

দুদকের আইনজীবী সাংবাদিকদের বলেন, ‘মামলাটিতে এখন আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের জন্য দিন ধার্য ছিল। খালেদা জিয়া আরেকটি মামলায় সাজা পেয়ে কারাগারে আছেন। তাই তাকে এ মামলায় আদালতে হাজির করার জন্য হাজিরা পরোয়ানা জারির আবেদন করেছিলাম। খালেদা জিয়ার পক্ষের আইনজীবীরা তার জামিনের মেয়াদ বৃদ্ধির আবেদন করেছিলেন। আদালত দুই পক্ষের বক্তব্য শুনে এ মামলায় খালেদা জিয়ার জামিনের মেয়াদ ১৩ মার্চ পর্যন্ত বাড়িয়েছেন এবং ১৩ ও ১৪ মার্চ শুনানির দিন ধার্য করেছেন।’

এর আগে গত রবিবার এ মামলায় খালেদা জিয়ার জামিনের মেয়াদ সোমবার পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাকে আদালতে হাজিরের বিষয়ে শুনানির জন্য আজকের দিন ধার্য করা হয়।

খালেদা জিয়ার আইনজীবী অ্যাডভোকেট আবদুর রেজাক খান জানান, জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় রবিবার পর্যন্ত খালেদা জিয়া জামিনে ছিলেন। কিন্তু তা সোমবার পর্যন্ত বাড়ানোর জন্য আবেদন করা হয়। আদালত তা মঞ্জুর করেছেন।

এর আগে যুক্তি উপস্থাপনে রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁশলি মোশাররফ হোসেন কাজল বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ক্ষমতায় থাকাকালে (২০০১ থেকে ২০০৬ সাল) ক্ষমতার অপব্যবহার করে নিজে ও অন্যকে লাভবান করার জন্য জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট গঠন করেন।

তিনি আরো বলেন, বেগম খালেদা জিয়া ব্যাংক একাউন্ট খোলার সময় পেশার কথা লেখেননি। তিনি সে সময় প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। ১৯৪৭ সালের ৫(২), ধারা ও দণ্ডবিধি ১০৯ ধারায় অপরাধ সংঘটিত হয়েছে। ৩২ জন সাক্ষির মাধ্যমে আমরা এটা প্রমাণ করতে পেরেছি। মামলায় খালেদা জিয়ার সাত বছরের সাজা চাই।

মোশাররফ হোসেন কাজল আরো বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া যে উদ্দেশ্যে ট্রাস্ট গঠন করেছেন, পরবর্তী সময়ে তা টাকা সংগ্রহের মধ্য দিয়ে তা প্রাইভেট ট্রাস্টে পরিণত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর এপিএস হারিস চৌধুরী, পিএস ড. জিয়াউল ইসলাম মুন্না তাঁরাও সরকারি পদে ছিলেন। ট্রাস্টে তাঁরা সরকারি পদ ব্যবহার করতে পারেন না।’

এসময় খালেদা জিয়া আদালতের সামনে একটি চেয়ারে বসা ছিলেন। খালেদা জিয়ার আইনজীবী আবদুর রেজাক খান, এ জে মোহাম্মদ আলীসহ বিএনপির নেতারা আদালতে উপস্থিত রয়েছেন।

জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, ২০০৫ সালে কাকরাইলে সুরাইয়া খানমের কাছ থেকে ‘শহীদ জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট’-এর নামে ৪২ কাঠা জমি কেনা হয়। কিন্তু জমির দামের চেয়ে অতিরিক্ত এক কোটি ২৪ লাখ ৯৩ হাজার টাকা জমির মালিককে দেওয়া হয়েছে বলে কাগজপত্রে দেখানো হয়, যার কোনো বৈধ উৎস ট্রাস্ট দেখাতে পারেনি। জমির মালিককে দেওয়া ওই অর্থ ছাড়াও ট্রাস্টের নামে মোট তিন কোটি ১৫ লাখ ৪৩ হাজার টাকা অবৈধ লেনদেনের তথ্য পাওয়া গেছে।

২০১০ সালের ৮ আগস্ট জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে অর্থ লেনদেনের অভিযোগ এনে খালেদা জিয়াসহ চারজনের নামে তেজগাঁও থানায় দুর্নীতির অভিযোগে এ মামলা করেছিলেন দুর্নীতি দমন কমিশনের সহকারী পরিচালক হারুন-অর রশিদ। এবছর ২৫ জানুয়ারি বিশেষ জজ ড. আখতারুজ্জামান যুক্তি উপস্থাপনের জন্য এদিন ধার্য করেন।

ওই মামলার অন্য আসামিরা হলেন—খালেদা জিয়ার সাবেক রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী, হারিছের তখনকার সহকারী একান্ত সচিব ও বিআইডব্লিউটিএর নৌ-নিরাপত্তা ও ট্রাফিক বিভাগের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক জিয়াউল ইসলাম মুন্না এবং ঢাকা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার একান্ত সচিব মনিরুল ইসলাম খান।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft