1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
বুধবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৫, ১০:৩৮ পূর্বাহ্ন
৪ঠা অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২৮শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
পলাশবাড়ীতে বিএনপির নির্বাচনী উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত গাইবান্ধায় নবাগত ডিসি মাসুদুর রহমান মোল্লা’র যোগদান গোবিন্দগঞ্জে নির্যাতিত ও ত্যাগী নেতাদের মাঝে বিএনপির চূড়ান্ত মনোনয়ন দেওয়ার দাবীতে বিক্ষোভ অর্থের অভাবে ধান কাটতে না পারা চার কৃষকের ৩ একর জমির ধান কেটে দিলেন লালমনিরহাট কৃষকদল ‎ পীরগঞ্জে হানি ট্র্যাপের ঘূর্ণাবর্তে প্রধান শিক্ষক স্বপন কুমার; অন্যদিকে রাসলীলা উপভোগে উন্মত্ত সহকারি শিক্ষক রামকৃষ্ণ রায়! পীরগঞ্জে খোলা পেট্রোল বিক্রি হচ্ছে এসি ল্যান্ড অফিসের সামনে! উদ্দীপনায় পলাশবাড়ী মডেল প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন তারাগঞ্জে পুকুরের পানিতে ডুবে মানসিক ভারসাম্যহীন যুবকের মৃত্যু গণঅভ্যুত্থান দমন মামলায় হাসিনা–কামালের মৃত্যুদণ্ড “পলাশবাড়ীতে জামায়াতের শোকরানা নামাজ আদায়” পলাশবাড়ীতে বীর মুক্তিযোদ্ধার ইন্তেকাল ইউএনও’র নেতৃত্বে রাষ্ট্র্রীয় মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন

রোহিঙ্গারা বাঙালি, মিয়ানমারের নাগরিক নয়:সেনাপ্রধান

  • আপডেট হয়েছে : শুক্রবার, ১৩ অক্টোবর, ২০১৭
  • ৩৭ বার পড়া হয়েছে

রোহিঙ্গা মুসলিমরা মিয়ানমারের জনগোষ্ঠী নয়; ব্রিটিশরা তাদের এদেশে নিয়ে এসেছিলো। মার্কিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠক করার সময় এই ঔদ্ধতপূর্ণ উক্তি করেছেন দেশটির সেনাপ্রধান মিন অং লাইং । গতমাসেও তিনি একই ধরনের বক্তব্য দিয়ে সমালোচিত হয়েছিলেন।

বৃহস্পতিবার রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে মার্কিন রাষ্ট্রদূত স্কট মার্সেলের সঙ্গে বৈঠক করেছেন সেনাপ্রধান মিন অং লাইং। ওই বৈঠকের ওপর নিজের ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন মিয়ানমার সেনাপ্রধান।

মার্কিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠকে মিয়ানমারের সবচাইতে ক্ষমতাধর ব্যক্তিটি দাবি করেন, রোহিঙ্গা একটি ‘বাঙালি’ শব্দ এবং তারা এখন যে সংকট মোকাবেলা করছে তার জন্য মিয়ানমারের কোনো দায় নেই। ব্রিটিশ উপনিবেশিকরাই এই সমস্যাটি তৈরি করেছিলো।

তিনি রোহিঙ্গাদের ‘বাঙালি’ হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, ‘মিয়ানমারের জনগণ তাদের এদেশে আনেনি। ব্রিটিশ উপনিবেশিকরাই তাদের এখানে নিয়ে এসেছিলো।’

মার্সেলের সঙ্গে আলোচনার সময় তিনি ‘রোহিঙ্গারা মিয়ানমারের স্থায়ী বাসিন্দা নয়’ বলে উল্লেখ করে বলেন, দলিল দস্তাবেজে এটা প্রমাণিত যে, এখানে তাদেরকে কেউ রোহিঙ্গা বলতো না। উপনিবেশিক আমলেও তাদের বাঙালি হিসেবেই উল্লেখ করা হতো।

গত ২৫ আগস্ট মিয়ানমারের কয়েকটি সেনাপোস্টে সন্ত্রাসী হামলার জের ধরে রাখাইন রাজ্যের সংখ্যালঘু মুসলিমদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে বার্মিজ সেনারা। তাদের হামলা থেকে বাঁচতে ৫ লক্ষাধিক রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে।

রোহিঙ্গা সংকট জিইয়ে রাখার জন্য ব্যক্তিগতভাবে মিন অং লাই-ই দায়ী বলে মনে করে থাকে মানবাধিকার গোষ্ঠীগুলো। যদিও এ নিয়ে কোনো হেলদোল নেই মিয়ানমারের সেনাপ্রধানের। তিনি বাংলাদেশের শরণার্থী সংকটকে উড়িয়ে দিয়ে বলেন, ‘রোহিঙ্গারা তাদের আসল দেশে ফিরে যাচ্ছে।’

তিনি বাংলাদেশের দিকে ইঙ্গিত করে মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে আরো বলেন , ‘তারা বাঙালি এবং বাংলা তাদের প্রকৃত দেশ। এ কারণে যাদের সঙ্গে তাদের ভাষা, সংস্কৃতি ও কৃষ্টির মিল রয়েছে এবং যেখানে তারা নিজেদের নিরাপদ মনে করবে, তাদের সেইসব দেশেই আশ্রয় নেয়া উচিত।’

তবে মিয়ানমার সেনাপ্রধানের এই বিবৃতি সত্য নয়। ঐতিহাসিকরা বলছেন, ব্রিটিশ শাসন শুরু হওয়ার বহু আগে থেকেই রোহিঙ্গারা রাখাইনে বসবাস করছিলো।

সূত্র: আল জাজিরা

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft