পালিতা কন্যা তথা নর্ম্যসঙ্গিনী হানিপ্রীত ফেরার। জেলের ভাত বাবার পেটে বড় বাজছে। ঐকান্তিক ভাবে চেয়েছিল কোনও প্রকারে তার কুকর্মের দোসর হানিপ্রীতকে যদি কারাকক্ষে ঢোকানো যায়।
পুলিশও অতিমাত্রায় আগ্রহী ধর্ষক ধর্মব্যবসায়ী গুরমিত রাম রহিম সিংহের এই নর্ম্যনারীটিকে গরাদের পিছনে নিয়ে যেতে। তাল বুঝে হানিপ্রীত হাওয়া। বাবার রাত কাটে না, দিন কাটে না।
একটি সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, জেলের ভিতরে রাম রহিমের নিঃসঙ্গতা কিছুটা হলেও কমেছে সম্প্রতি। জেল কর্তৃপক্ষ রাম রহিমের মা নসিব কাউরকে রোহতক জেলে ছেলের সঙ্গে দেখা করার অনুমতি দিল। রাম রহিম তার মায়ের কাছে জানতে চায়, তার সম্প্রদায়ের হাল-হকিকত সম্পর্কে। তার অনুপস্থিতিতে সম্প্রদায় কেমন চলছে, তার জিজ্ঞাসা এখন এইটুকুতে এসে ঠেকেছে।
ওদিকে ডেরা সচ্চা সওদা-র এক চাঁইকে হরিয়ানা পুলিশ গ্রেফতার করেছে। দিলওয়ার ইনসান নামের এই ব্যক্তির বিরুদ্ধে পাঁচকুলায় দাঙ্গা বাধানোর অভিযোগ রয়েছে। ২৫ অগস্ট রাম রহিম তার আশ্রমের দুই সাধ্বীকে ধর্ষণের দায়ে সাজাপ্রাপ্ত হওয়ার পর থেকে দিলওয়ার আত্মগোপন করেছিল। তার পরে ডেরা-র ভক্তরা রাম রহিমের মুক্তির দাবিতে যে ভয়াবহ দাঙ্গা করে, তাতে দিলওয়ারের অবদান ছিল যথেষ্ট বলে জানিয়েছে হরিয়ানা পুলিশ।