1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
বৃহস্পতিবার, ২০ নভেম্বর ২০২৫, ০৮:৫১ অপরাহ্ন
৫ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
ত‌ারাগ‌ঞ্জের জয়বাংলা বাজারে গণশৌচাগারে তালা: স্বাস্থ্যঝুঁকিতে সাধারণ মানুষ পলাশবাড়ীতে খেলার জগৎ মডেল বাস্তবায়নে অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত বোদা উপজেলা সাংস্কৃতিক পরিষদ ক্ষুদে শিল্পীদের মননে সংস্কৃতির আলো ছড়িয়ে দিচ্ছে পলাশবাড়ী উয়ন্নন ফোরামের নবগঠিত ৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা ভবন সংকটে থমকে গেছে “দুবলাগাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের” পাঠদান কার্যক্রম । পীরগঞ্জের ২ নং কোষারাণীগঞ্জে অবৈধ বালু উত্তোলনের চলমান দৌরাত্ম তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন আজ পলাশবাড়ীতে আলহাজ্ব ফজলুল হক মন্ডলের ইন্তেকাল : দাফন সম্পন্ন গভীর শোক ও সমবেদনা গাইবান্ধার নবাগত জেলা প্রশাসকের সাথে গণমাধ্যমকর্মীদের পরিচিতি সভা গাইবান্ধায় নবাগত জেলা প্রশাসকের সাথে জেলা জামায়াতে ইসলামীর সৌজন্য সাক্ষাত

প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন গাইবান্ধা চেম্বার অব কর্মার্সের সভাপতির নানা অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ ও নতুন সদস্য গ্রহণের মাধ্যমে সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি

  • আপডেট হয়েছে : শনিবার, ৫ আগস্ট, ২০১৭
  • ৩৭ বার পড়া হয়েছে

গাইবান্ধা প্রতিনিধিঃ গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ড্রাষ্টিজের সভাপতি শাহজাদা আনোয়ারুল কাদির দীর্ঘদিন থেকে নানা অনিয়ম-দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতা চালিয়ে আসছে। ফলে এই চেম্বার থেকে এই জেলার ব্যবসায়িসহ সদস্যরা নিজেদের সুবিধা ও অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়েছে। ব্যবসায়ি এবং নির্বাচিত পরিচালকরা শনিবার গাইবান্ধা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে চেম্বারের নতুন সদস্য গ্রহণের মাধ্যমে সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপ দাবি করেছেন।

সংবাদ সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন, ব্যবসায়িদের পক্ষে সোয়েব হোসেন মনা। লিখিত বক্তব্যে উল্লেখ করা হয়, গত ১৯ জুলাই নির্বাহী কমিটির ২৩তম সভার ৪নং এজেন্ডা অনুযায়ি আগামী ২ ডিসেম্বর চেম্বার অব কমার্সের নির্বাচন অনুষ্ঠানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সেই মোতাবেক বাণিজ্য অধ্যাদেশ অনুযায়ি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার ১২০ দিন পূর্বে যে সকল ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান চেম্বারের সদস্য হবে তারা নতুন ভোটার হিসেবে অন্তর্ভূক্ত হবে। কিন্তু তিনি আইন অমান্য করে পরিচালকদের আপত্তিদের সত্ত্বেও ১৩০ তিন পূর্বে গত ২৫ জুলাই চেম্বার অব কমার্সের নতুন সদস্য অন্তর্ভূক্তির জন্য দিন নির্ধারণ করেন। এক্ষেত্রে বাণিজ্য অধ্যাদেশ মেনে পরিচালকরা তপসীল ঘোষণার জন্য দাবি জানালে তিনি তা অমান্য করে বেআইনীভাবে একক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। তার বেআইনী সিদ্ধান্ত অনুযায়ি গত ২৫ জুলাই ছিল নতুন সদস্যভূক্তির শেষ তারিখ। ওইদিন বিকাল ৪টায় পরিচালকরা চেম্বারে গিয়ে দেখতে পায়, নতুন সদস্য অর্ডিনারী গ্র“পের ৫৮টি ও এসোসিয়েট গ্র“পের ৩৩টি আবেদন জমা পড়েছে।  এরমধ্যে অর্ডিনারী গ্র“পের ১০টি ও এসোসিয়েট গ্র“পের ১৮টি আবেদন বৈধ। বাকি অর্ডিনারী গ্র“পের ৪৮টি এবং এসোসিয়েট গ্র“পের ১৫টি আবেদনে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র না থাকায় বাতিল করার জন্য পরিচালকরা সভাপতি বরাবরে আবেদন করেন। হঠাৎ করে গত ২৭ জুলাই চেম্বারের অফিস সচিব স্বাক্ষরিত একটি নোটিশে জানা যায়, আগামী ২৮ জুলাই চেম্বারের জরুরী নির্বাহী সভা আহবান করেছেন। উক্ত সভার এজেন্ডা ছিল নতুন ভোটার হওয়ার সময় বৃদ্ধি। এখানে স্পষ্ট যে, তিনি তার পক্ষের লোকজনদের কাগজপত্র বিহীন অবৈধ ভোটার বানানোর জন্য বেআইনীভাবে এ সভা আহবান করেছেন।

উল্লেখ্য যে, ২৮ জুলাই শুক্রবার সরকারি ছুটির দিন হওয়া সত্ত্বেও তিনি সভার দিন আহবান করে ছিলেন। আসলে বৈধ কাগজপত্র বিহীন বেআইনীভাবে জমাকৃত আবেদনপত্রগুলো বৈধ করার নিমিত্তে তিনি আবারও ৩ আগষ্টের পরিবর্তে গত ৩০ জুলাই ধার্য করে। যা সভাপতির এটি একটি সাজানো নাটক। বাণিজ্য আইন অনুযায়ি নির্বাচনের ৬০ দিন পূর্বে পুরাতন সদস্য নবায়ন করে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন। কিন্তু তিনি সে আইনটিও মানেন না মর্মে কোন পুরাতন সদস্যের নবায়ন করবেন না। বাণিজ্য অধ্যাদেশ অনুযায়ি নির্বাচনের ১২০ দিন পূর্বে যে সকল ব্যক্তি চেম্বারের সদস্য হবে তাদেরকে নতুন ভোটার করতে হবে। সেই মোতাবেক গত ৩ আগষ্ট ব্যবসায়িরা সদস্য হওয়ার জন্য তাদের আবেদনপত্রের সাথে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ চেম্বারে গেলে অফিসটি তালাবদ্ধ অবস্থায় দেখতে পায়। পরবর্তীতে অফিসটি তালাবদ্ধের বিষয়টি ব্যবসায়ি ও পরিচালকরা জেলা প্রশাসককে তাৎক্ষনিক অবহিত করেন। যে সমস্ত ব্যবসায়িদের বৈধ কাগজপত্র আছে তাদেরকে সদস্য অন্তর্ভূক্ত করা হোক। তারা ব্যবসায়ি ও পরিচালকরা মনে করতেছি যে, বর্তমান সভাপতির স্বেচ্ছাচারিতা, অনিয়ম-দুর্নীতিবাজ শাহজাদা আনোয়ারুল কাদিরের অধীনে কোন নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না। তাই তারা প্রশাসনের হস্তক্ষেপে নিরপেক্ষ প্রশাসক নিয়োগ করে সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবি জানাচ্ছি।

সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন ব্যবসায়ি মোজাহারুল হক প্রামানিক, মনোরঞ্জন সাহা, আবুল কালাম আজাদ, আশরাফুল হোসেন, রেফায়েত মল্লিক, মো. রাশেদুর রহমান রিমন, পল্লব শেখ, ইউসুফ আলী জনি, চেম্বার অব কমার্সের পরিচালক মুক্তিযোদ্ধা মাকসুদার রহমান শাহান, খান মোঃ সাইদ হোসেন জসিম, দিলীপ কুমার সাহা, তৌহিদুর রহমান মিলন প্রমুখ।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft