1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২:৫৮ অপরাহ্ন
২৩শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
১৭ই জমাদিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
পলাশবাড়ীতে অফিসের হাটের বেদখল জায়গা উদ্ধারে জোর দাবি: আরইউটিডিপির বরাদ্দে আধুনিক স্থাপনা চায় পৌরবাসী পলাশবাড়ীতে পৈত্রিক জমি দখলের অভিযোগে গ্রীন ফিল্ড স্কুলের প্রতিষ্ঠাতার বিরুদ্ধে ওয়ারিশদের সংবাদ সম্মেলন ৮ ডিসেম্বর পলাশবাড়ী হানাদার মুক্ত দিবস তারাগঞ্জে নিয়মবহির্ভূতভাবে সার মজুদ করায় ব্যবসায়ীকে জরিমানা পীরগঞ্জে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের অপবাদে গৃহবধুর নির্যাতন ও আত্মহত্যা,স্থানীয় নেতৃত্বের ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ গাইবান্ধায় ‘জাসদ নেতাকে’ এনসিপির আহবায়ক করার প্রতিবাদে বিক্ষোভ গাইবান্ধার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শীর্ষ ৬ নেতাকে শোকজ তারাগঞ্জে মুক্তিযোদ্ধা দম্পতি হত্যা: এলাকায় শোক–আতঙ্ক,  দুস্কৃতকারী‌দের গ্রেপ্তারের দাবি ‘সুষ্ঠু নির্বাচন ও গণতান্ত্রিক উত্তরণ-নাগরিক ভাবনা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ ও বিশ্ব মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে গাইবান্ধায় নারী-পুরুষদের সাথে আলোচনা সভা

৪ ডিসেম্বর ফুলছড়ি ও সাঘাটা হানাদার মুক্ত দিবস

  • আপডেট হয়েছে : শুক্রবার, ৫ ডিসেম্বর, ২০২৫
  • ৩৩ বার পড়া হয়েছে

খবরবাড়ি নিজস্ব প্রতিবেদকঃ ৪ ডিসেম্বর, গাইবান্ধার ফুলছড়ি ও সাঘাটা হানাদার মুক্ত দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে হানাদার মুক্ত হয় এই দুই অঞ্চল।

মুক্তিযোদ্ধারা জানান, ১৯৭১ সালের ২৩ এপ্রিল পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী তৎকালীন ফুলছড়ি সিও অফিসের চার কিলোমিটার দূরে তিস্তামুখ রেলওয়ে ফেরিঘাট এলাকায় ঘাঁটি স্থাপন করে। ক্যাম্প থেকে হানাদার বাহিনী আশেপাশের এলাকার মানুষের ওপর হামলা, লুটপাট ও নির্যাতন চালায়। পাকিস্তানি বাহিনীর অত্যাচারে মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে উঠলে জুন মাসের প্রথম দিকে ভারত থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে আসে এলাকার ছাত্র-যুবকেরা।

১১নং সেক্টরের সহকারী কোম্পানি কমান্ডার গৌতম চন্দ্র মোদকের নেতৃত্বে মুক্তিযোদ্ধারা ৪ ডিসেম্বর ভোররাতে প্রথমে ফুলছড়ি থানায় উপর্যুপরি ১০টি গ্রেনেড হামলা চালায়। কয়েক মিনিটের মধ্যেই পাকসেনারা ক্যাম্প ছেড়ে গোবিন্দী ওয়াপদা বাঁধের আড়ালে অবস্থান নেয়। পাকসেনারা মুক্তিযোদ্ধাদের প্রবল প্রতিরোধের মুখে ঊর্ধ্বশ্বাসে সাঘাটা উপজেলার বোনারপাড়ার দিকে দৌড়ে পালাতে থাকে। গ্রামবাসীও পাকসেনাদের ধাওয়া করে।

এসময় মূল দল থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়া পাকসেনাদের একটি দল ওয়াপদা বাঁধের ওপর দিয়ে যাওয়ার সময় মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। ঘণ্টাব্যাপী এ সম্মুখযুদ্ধে ২২ পাকসেনা নিহত এবং শহীদ হন ৫ বীর মুক্তিযোদ্ধা। এরই মধ্যে দিয়ে শত্রুমুক্ত হয় ফুলছড়ি ও সাঘাটা অঞ্চল।

শাহাদতবরণকারী বীর মুক্তিযোদ্ধারা হলেন আফজাল হোসেন, কবেজ আলী, যাহেদুর রহমান বাদল, ওসমান গণী ও আবদুল সোবহান।

পরদিন ৫ বীর মুক্তিযোদ্ধার মরদেহ সাঘাটার সগুনা ইউনিয়নের খামার ধনারুহা স্কুল মাঠের পাশে সমাহিত করা হয়। স্বাধীনতা উত্তরকালে এ ৫ বীর শহীদের সম্মানার্থে সগুন্য ইউনিয়নের নাম পরিবর্তন করে মুক্তিনগর ইউনিয়ন রাখা হয়। তাদের সম্মানে কবরের পাশেই নির্মিত করা হয় স্মৃতিসৌধ ও মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স।

 

 

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft