1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫, ০২:০৩ পূর্বাহ্ন
২রা অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২৬শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
গাইবান্ধার পুলিশ সুপার নিশাত এ্যঞ্জেলা বদলী : নতুন পুলিশ সুপার সারওয়ার আলম ফুলছড়িতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে দুইজন আটক পোশাকের রং বদলায়, কিন্তু বদলায় কি পুলিশের আচরণ? গাইবান্ধায় এনসিপির মনোনয়ন ফরম তুলেছেন যারা পলাশবাড়ী পৌর জামায়াতের নির্বাচনী মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত পলাশবাড়ী উপজেলা জাতীয়তাবাদী তারেক জিয়ার প্রজন্ম দলের আহবায়ক কমিটি অনুমোদন রাজশাহীতে বিচারকপুত্র হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন গাইবান্ধায় বিএনপির প্রার্থীকে বিজয়ী করতে জাসাসের মতবিনিময় সভা আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু ও উৎসব মুখর করতে মাঠ প্রশাসন প্রস্তুত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিধি-বহির্ভূত ৫৭টি আদেশে ডিপিসি স্থবির—১২ বছরেও প্রথম পদোন্নতি পাচ্ছেন না বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারের প্রভাষকরা।

ঝালকাঠির গ্রামে গ্রামে মাছ ধরার ফাঁদ চাঁই-বুচনা তৈরির ধুম

  • আপডেট হয়েছে : রবিবার, ১৬ জুলাই, ২০১৭
  • ৪১ বার পড়া হয়েছে

শুরু হয়েছে বর্ষা, তাই ঝালকাঠির গ্রামে গ্রামে মাছ ধরার ফাঁদ চাঁইবুচনা তৈরির ধুম পড়ে গেছে। হাটে হাটে বিক্রি করে চাঁই বুচনার আয়ে চলছে অসংখ্য পরিবারের জীবনজীবিকা। 
জেলার তিন শতাধিক পরিবার মাছ ধরার এই বাঁশের তৈরি দেশীয় ফাঁদ বিক্রি করে প্রায় চার মাস তাদের সংসার অনেকটা স্বাচ্ছন্দে চলবে। আর মৌসুমী কুটির শিল্পটিকে সহায়তা করার আশ্বাস দিয়েছে ঝালকাঠি শিল্প সহায়তা কেন্দ্র (বিসিক) 
চাঁইবুচনা বিক্রেতাদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, আষাঢ় শ্রাবণ এই দুই মাস প্রধানত বর্ষাকাল হলেও বৈশাখ থেকে ভাদ্র মাস পর্যন্ত কমবেশি বৃষ্টি হয় বাংলাদেশে। তার ওপর বৈশাখ থেকে নদী খাল বিলে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় মাছ ধরার ধুম পড়ে যায় নদীনালা আর খালবিল বেষ্টিত ঝালকাঠি জেলায়। আর মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে বহু বছর আগে থেকেই জেলার গ্রামগঞ্জে ঘরে ঘরে দেশীয় বাঁশ দিয়ে মাছ ধারার এক বিশেষ ফাঁদ তৈরি হয়ে আসছে। স্থানীয় ভাষায় এগুলোকে চাঁই বুচনা বলা হয়। ব্যাপক চাহিদা সৃষ্টি হওয়ায় বেশ কয়েক বছর ধরে ঝালকাঠিতে গড়ে উঠেছে চাঁই বুচনার বাজার। জেলার ৩০টি হাটে বর্ষার চার মাস বিক্রি হচ্ছে চাঁইবুচনা। আর তাই জেলার কমপক্ষে তিন শতাধিক গ্রামীণ পরিবার চাঁইবুচনা তৈরি করে মৌসুমী আয় দিয়ে বেশ ভাল ভাবেই সংসার চালান। 
জেলা শহরের টাউনহল সড়কে ঝালকাঠির সবচেয়ে বড় চাঁইবুচনার হাট বসে প্রতি সোম বৃহস্পতিবার। এছাড়া নলছিটি, ষাটপাকিয়া, বাঘড়ি, নচনমহলসহ ত্রিশটি হাটে সপ্তাহে দুদিন করে মাসে ৮টি হাটে নিজেদের তৈরি চাঁইবুচনা বিক্রি করছেন কারিগররা।
ঝালকাঠি শিল্পসহায়ক কেন্দ্র (বিসিক) এর উপব্যবস্থাপক মো. জালিস মাহমুদ জানিয়েছেন, খালবিল প্রধান ঝালকাঠির গ্রামীণ দারিদ্র বিমোচনে কুটির শিল্পটি একটি সহায়ক শক্তি। চাঁইবুচনা তৈরির এসব গ্রামীণ কারিগরদের সহায়তার জন্য বিসিক সহজ শর্তে ক্ষুদ্র ঋণের ব্যবস্থা রেখেছে। কেবল মৌসুমী পেশা নয়, নিপূন শিল্পটি গ্রামীণ খেটে খাওয়া মানুষদের জন্য সম্ভাবনাময় একটি আয়ের পথ তৈরি করে দিয়েছে। তাই জেলার কয়েক হাজার মানুষ এখন চাঁইবুচনা তৈরি করে জীবিকা নির্বাহ করছে। প্রয়োজনীয় পৃষ্ঠপোষকতা পেলে খালবিল আর নদী প্রধান ঝালকাঠির জন্য শিল্পটি হতে পারে একটি আর্থিক খাত সূত্রঃ বাসস

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft