1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৫, ০৪:৪৪ অপরাহ্ন
৩রা অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২৭শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
পীরগঞ্জে হানি ট্র্যাপের ঘূর্ণাবর্তে প্রধান শিক্ষক স্বপন কুমার; অন্যদিকে রাসলীলা উপভোগে উন্মত্ত সহকারি শিক্ষক রামকৃষ্ণ রায়! পীরগঞ্জে খোলা পেট্রোল বিক্রি হচ্ছে এসি ল্যান্ড অফিসের সামনে! উদ্দীপনায় পলাশবাড়ী মডেল প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন তারাগঞ্জে পুকুরের পানিতে ডুবে মানসিক ভারসাম্যহীন যুবকের মৃত্যু গণঅভ্যুত্থান দমন মামলায় হাসিনা–কামালের মৃত্যুদণ্ড “পলাশবাড়ীতে জামায়াতের শোকরানা নামাজ আদায়” পলাশবাড়ীতে বীর মুক্তিযোদ্ধার ইন্তেকাল ইউএনও’র নেতৃত্বে রাষ্ট্র্রীয় মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন পলাশবাড়ী পৌরশহরের আমবাড়ীতে পৌর যুবদলের নির্বাচনী সভা অনুষ্ঠিত পলাশবাড়ীতে উপজেলার নাগরিক সংগঠনের ত্রৈমাসিক সভা হাসিনার ফাঁসির রা‌য়ে তারাগঞ্জে ছাত্রদলের আনন্দ মিছিল আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১: শেখ হাসিনা ও কামালের মৃত্যুদণ্ড, মামুনের পাঁচ বছরের কারাদণ্ড

গাইবান্ধায় বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত

  • আপডেট হয়েছে : শনিবার, ১৫ জুলাই, ২০১৭
  • ২৭ বার পড়া হয়েছে

গাইবান্ধা প্রতিনিধিঃ ব্রহ্মপুত্র ও ঘাঘট নদীর পানি শনিবার গাইবান্ধার ৪টি উপজেলার সার্বিক বন্যার পরিস্থিতি উন্নতি হয়েছে। বন্যা কবলিত এলাকার পানিবন্দী মানুষরা শুকনো খাবার ও বিশুদ্ধ পানি সংকট, পয়ঃনিস্কাশন ব্যবস্থাসহ নানা সমস্যার কবলে পড়েছে। বন্যার পানি কমতে শুরু করলেও অনেক এলাকায় নদী ভাঙ্গন তীব্র আকার ধারণ করেছে। বিশেষ করে সদর উপজেলার কামারজানি ইউনিয়নের গো-ঘাট এলাকার ভাঙ্গন অব্যাহত রয়েছে। এরমধ্যে ব্যাপক ভাঙনের ফলে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বন্যার পানির স্রোতে কামারজানি ইউনিয়নের কলমু এসএমসি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি দেবে গেছে। ফলে ওই বিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা সাবেক এক চেয়ারম্যানের বাড়ির আঙ্গিনায় খোলা আকাশের নিচে লেখাপড়া করছে। এতে শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ায় নানা সমস্যা হচ্ছে।

জেলা প্রশাসক গৌতম চন্দ্র পাল শনিবার জেলা প্রশাসকের এক সম্মেলন কক্ষে বন্যা ও ত্রাণ সংক্রান্ত এক সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে উলে¬খ করেন, এ পর্যন্ত জেলার ফুলছড়ি, সাঘাটা, সুন্দরগঞ্জ ও গাইবান্ধা সদর উপজেলায় ৩০টি ইউনিয়নের ১৯৪টি গ্রাম বন্যা কবলিত হয়েছে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয় ৬০ হাজার ৩শ’ ৩৮টি পরিবারের  ২ লাখ ৪১ হাজার ২শ’ ১৩ জন মানুষ। এছাড়া ৫শ’টি পরিবারের ১২ হাজার ৭শ’ ৫৭টি পরিবার নদী ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কাঁচা রাস্তা ৮১ কি.মি. এবং ২৫৪ হেক্টর পাট, আউশ, আমন বীজতলা ও শাকসবজির ক্ষেত পানিতে নিমজ্জিত হয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এছাড়া বন্যার পানিতে ডুবে ৩ জন শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বন্যার পানিতে নিমজ্জিত হয়েছে ১৩০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। বর্ন্যাতদের জন্য ৮২টি আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে। এরমধ্যে ৩৪টি আশ্রয় কেন্দ্র চলমান থাকায় ৪ হাজার ৯২০ জন মানুষ আশ্রয় নিয়েছে। চিকিৎসাসেবা দেয়ার জন্য ৮৫টি মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে। এ পর্যন্ত বরাদ্দকৃত ত্রাণ সামগ্রী হিসেবে ৩২৫ মে. টন, ১৮ লাখ টাকা এবং ৪ হাজার প্যাকেট শুকনা খাবার পাওয়া গেছে। এরমধ্যে ২৯৫ মে. টন চাল ও ১৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা এবং ২ হাজার প্যাকেট শুকনা খাবার বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়া ত্রাণ সামগ্রী মজুদ রয়েছে আরও ৩০ মে. টন চাল, ৫০ হাজার টাকা এবং ২ হাজার শুকনা খাবারের প্যাকেট।

তিনি শেষে ত্রাণ ও বন্যা পরবর্তী পুনর্বাসন কার্যক্রমে জেলায় মিডিয়া কর্মী, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ এবং জনপ্রতিনিধিদের সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেন।

প্রসঙ্গত উলে¬খ্য যে, ব্রহ্মপুত্র নদীর পানি ৩ সে.মি. কমে বিপদসীমার ৫১ সে.মি. ও ঘাঘট নদীর পানি ১২ সে.মি. কমে বিপদসীমার ৩২ সে.মি. উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এছাড়া তিস্তা ও করতোয়া নদীর পানি বিপদসীমার নিচেই রয়েছে।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft