1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
রবিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৫, ০২:৫৩ পূর্বাহ্ন
১লা অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২৫শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
লালমনিরহাটে দুলুর রোগমুক্তি কামনায় বিএনপির দোয়া মাহফিল গাইবান্ধায় আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন পলাশবাড়ীর হোসেনপুর ইউনিয়ন বিএনপির উদ্যোগে ধানের শীষ প্রতীকের প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ গাইবান্ধায় মাসব্যাপী ফুটবল প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদপত্র বিতরণ সাংবাদিক রিকতু প্রসাদের মায়ের পরলোকগমন : শোক ও সমবেদনা ঢাকার সোহরাওয়ার্দীতে আন্তর্জাতিক খতমে নবুওয়ত সম্মেলন: কাদিয়ানিদের অমুসলিম ঘোষণার দাবিতে উত্তাল সমাবেশ আমদানির সংবাদে দিনাজপুরে পেঁয়াজের দাম কমেছে ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১১ ঢাকায় নৃশংস হত্যাকাণ্ড: বদরগঞ্জে আশরাফুলের জানাজায় হাজারো মানুষের ঢল পলাশবাড়ীতে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

পীরগঞ্জে ধান আবাদে পরিবর্তনের ছোঁয়া : টিকে থাকার লড়াইয়ে কৃষকের নতুন কৌশল

  • আপডেট হয়েছে : শুক্রবার, ৭ নভেম্বর, ২০২৫
  • ৬৩ বার পড়া হয়েছে

সাকিব আহসান (পীরগঞ্জ) ঠাকুরগাঁওঃ ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ উপজেলায় এবছর ধানের আবাদ হয়েছে মোট ২৫,১৮৫ হেক্টর জমিতে। এ মধ্যে এখন পর্যন্ত প্রায় ২ শতাংশ ধান কর্তন সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন উপজেলা কৃষি অফিসের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। মাঠে দেখা গেছে, ধানের বাম্পার ফলনের আশা থাকলেও কৃষকদের মনোযোগ এখন ফলনের পাশাপাশি টেকসই চাষাবাদে।

পীরগঞ্জের ভোমরাদহ ইউনিয়নের কৃষক আব্দুল করিম (৪৮) জানান, ‘আগে আমরা দেশি জাতের ধান বেশি চাষ করতাম। কিন্তু এখন আবহাওয়া একেবারে উল্টেপাল্টে গেছে। কখন বৃষ্টি হবে, কখন খরা কিছুই বোঝা যায় না। তাই ব্রি-৫১ বা ব্রি-৩৪ জাতের ধান লাগাই, যাতে একটু নিশ্চিন্ত থাকা যায়।’

একই কথা জানালেন ৮নং দৌলতপুর ইউনিয়নের সাগুনী গ্রামের কৃষক দেবেন্দ্রনাথ (৩২)। তিনি বলেন, ‘স্বর্ণা জাতটা একটু কম সময়ে ফলন দেয়, পানি কম লাগায়, আর রোগবালাইও কম। তাই এখন অনেকেই এই জাতের ধান লাগাচ্ছে।’

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নাজমুল হাসান  জানান, ‘এবছর পীরগঞ্জে প্রধানত ব্রি-৫১, স্বর্ণা ও ব্রি-৩৪ জাতের ধান চাষ হচ্ছে। এগুলো তুলনামূলকভাবে খরা ও অতিবৃষ্টির মতো জলবায়ুগত চাপে সহনশীল।’

তিনি আরও বলেন, ‘বৈশ্বিক উষ্ণায়নের প্রভাবে আমাদের এলাকায় মৌসুমি বৃষ্টিপাতের ধরণ পাল্টে যাচ্ছে। তাই অভিযোজনযোগ্য জাতের ধান চাষ করাই এখন সময়ের দাবী।’

কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, ব্রি-৫১ জাতের ধান গড়ে প্রতি হেক্টরে ৫.৫ থেকে ৬ টন পর্যন্ত ফলন দেয়। এই জাতের মূল সুবিধা হলো স্বল্প সময়ের মধ্যে পরিপক্বতা লাভ করা এবং অতিরিক্ত তাপমাত্রা সহনশীলতা। ফলে জলবায়ুর অনিশ্চয়তা থাকা সত্ত্বেও কৃষকের তির আশঙ্কা কম।

 

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft