1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
রবিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৫, ০১:২২ পূর্বাহ্ন
১লা অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২৫শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
লালমনিরহাটে দুলুর রোগমুক্তি কামনায় বিএনপির দোয়া মাহফিল গাইবান্ধায় আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন পলাশবাড়ীর হোসেনপুর ইউনিয়ন বিএনপির উদ্যোগে ধানের শীষ প্রতীকের প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ গাইবান্ধায় মাসব্যাপী ফুটবল প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদপত্র বিতরণ সাংবাদিক রিকতু প্রসাদের মায়ের পরলোকগমন : শোক ও সমবেদনা ঢাকার সোহরাওয়ার্দীতে আন্তর্জাতিক খতমে নবুওয়ত সম্মেলন: কাদিয়ানিদের অমুসলিম ঘোষণার দাবিতে উত্তাল সমাবেশ আমদানির সংবাদে দিনাজপুরে পেঁয়াজের দাম কমেছে ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১১ ঢাকায় নৃশংস হত্যাকাণ্ড: বদরগঞ্জে আশরাফুলের জানাজায় হাজারো মানুষের ঢল পলাশবাড়ীতে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

পলাশবাড়ীতে কচুরি পানার ফুলে খাল–বিলের নবরূপ

  • আপডেট হয়েছে : বুধবার, ৫ নভেম্বর, ২০২৫
  • ৮৩ বার পড়া হয়েছে

মাসুদ রানা,পলাশবাড়ী,গাইবান্ধাঃ
পলাশবাড়ী উপজেলার বিভিন্ন এলাকার মাঠে ছড়িয়ে–ছিটিয়ে আছে অসংখ্য খাল–বিল।
শরৎ এবং হেমন্তকালে জলাশয় গুলোতে রঙিন হয়ে উঠেছে কচুরি পানার সাদা–বেগুনি ফুলে। ফুটন্ত এসব ফুলে মুগ্ধ হচ্ছেন পথচারীরা। মনে হয়, প্রকৃতি যেন সাজিয়েছে নিজের নতুন রূপ। এই সৌন্দর্যের টানে শিশু–কিশোররাও ছুটে যাচ্ছে বিলের দিকে।

সরেজমিনে কিশোরগাড়ী ইউনিয়নের বেড়াডাঙ্গা গ্রামের একটি বিলে দেখা যায়—কচুরি পানা ফুলে রাঙা মনোরম দৃশ্য। ফুলের শুভ্রতা ও রঙ প্রকৃতির সাজে যোগ করেছে নতুন নান্দনিকতা। সেখানে বেশ কয়েকজন কিশোরকে দেখা যায়, মুগ্ধ হয়ে কচুরি পানার ফুল ছিঁড়ে নিচ্ছে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, শুধু বেড়াডাঙ্গা গ্রামের বিল নয়, উপজেলার অন্যান্য প্রায় সকল খাল–বিল এখন কচুরি পানা ফুলে ভরপুর। পানির ওপর সবুজ পাতার ফাঁকে ফাঁকে ফুটে থাকা ফুল দূর থেকে যেন সবুজ চাদরের ওপর বিছানো রঙিন ফুলের বিছানার মতো লাগে। এসব ফুটন্ত ফুল জলাশয়ের সৌন্দর্য অনেকগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে।

বেড়াডাঙ্গা গ্রামে সৌন্দর্য উপভোগ করতে যাওয়া শিশু শিক্ষার্থী সাহিন, মামুন ও মিম জানায়, এই শরৎ ও হেমন্তের কচুরি পানার ফুল দেখে আমরা খুব মুগ্ধ হয়েছি। কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে ছিলাম, মনে হচ্ছিল প্রকৃতির মাঝে হারিয়ে গেছি। পরে পানিতে নেমে কয়েকটা ফুলও তুলে নিয়েছি।”

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft