1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫, ১০:২৩ অপরাহ্ন
২রা অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২৬শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
পলাশবাড়ী পৌরশহরের আমবাড়ীতে পৌর যুবদলের নির্বাচনী সভা অনুষ্ঠিত পলাশবাড়ীতে উপজেলার নাগরিক সংগঠনের ত্রৈমাসিক সভা হাসিনার ফাঁসির রা‌য়ে তারাগঞ্জে ছাত্রদলের আনন্দ মিছিল আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১: শেখ হাসিনা ও কামালের মৃত্যুদণ্ড, মামুনের পাঁচ বছরের কারাদণ্ড তারাগঞ্জে নবীনবরণ, বিদায় ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পলাশবাড়ীর কিশোরগাড়ী ইউনিয়নে “ভুয়া দরপত্রের মাধ্যমে গাছ বিক্রি” শীর্ষক প্রতিবেদনের প্রতিবাদ গাইবান্ধার পুলিশ সুপার নিশাত এ্যঞ্জেলা বদলী : নতুন পুলিশ সুপার সারওয়ার আলম ফুলছড়িতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে দুইজন আটক পোশাকের রং বদলায়, কিন্তু বদলায় কি পুলিশের আচরণ? গাইবান্ধায় এনসিপির মনোনয়ন ফরম তুলেছেন যারা

শুরুতে নীরব, মাঝপথে অভিযান: গাইবান্ধায় ইটভাটা মালিকদের অভিযোগ অস্বচ্ছ নীতি

  • আপডেট হয়েছে : রবিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৫
  • ৬৩ বার পড়া হয়েছে

খবরবাড়ি ডেস্কঃ
সারা দেশের ন্যায় গাইবান্ধা জেলাতেও ইটভাটা মৌসুমের শুরুতে পরিবেশ অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে ভাটা মালিকদের কোনো প্রকার সতর্কতা বা নিষেধাজ্ঞা ছাড়াই ভাটা চালু করার সুযোগ দেওয়া হয়। কিন্তু মৌসুমের মাঝামাঝি বা শেষের দিকে হঠাৎ করেই অর্থদণ্ড আরোপ, ভাটা বন্ধ কিংবা ভেঙে দেওয়ার মতো পদক্ষেপ নেওয়া হয়। এতে ব্যবসায়ীরা আর্থিকভাবে মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।

গণমাধ্যমের অনুসন্ধানে জানা গেছে, দেশের বহু ইটভাটা অনুমোদনবিহীন এবং আইনসিদ্ধ নয়। তবে সিজনের শুরুতে যথাযথ তদারকি না করে এসব ভাটা সচল রাখা হয়। পরে হঠাৎ করে অভিযান চালানো হয় এবং মোটা অঙ্কের জরিমানার পরও অল্প সময়ের মধ্যেই আবারও ভাটা চালু হয়ে যায়। এ অবস্থায় শুধু মালিক নয়, কর্মচারী ও শ্রমিকরাও অনিশ্চয়তায় পড়ে থাকেন।

জেলার একাধিক ভাটা মালিক অভিযোগ করে বলেন, সিজনের শুরুতেই যদি পরিবেশ অধিদপ্তর স্পষ্টভাবে জানাত কোন ভাটা বৈধ আর কোনটি অবৈধ, তাহলে তারা অপ্রয়োজনীয় ঝুঁকি এরিয়ে চলতে পারতেন। মৌসুম শেষে এমন কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ায় তারা বিপুল লোকসানে পড়েন, যা আর পুষিয়ে ওঠা সম্ভব হয় না।

সচেতন নাগরিকদের মতে, এ ধরনের আচরণ স্বচ্ছ নীতি বহির্ভূত। তাদের দাবি, মৌসুম শুরু হওয়ার আগে নিয়মিত পরিদর্শন ও অনুমোদন প্রক্রিয়া নিশ্চিত করতে হবে। অবৈধ ভাটাগুলো শুরুতেই বন্ধ করে দিলে পরবর্তীতে হঠাৎ দমন-পীড়নের মতো পরিস্থিতি তৈরি হতো না।

বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, পরিবেশ রক্ষায় আইন মানা যেমন জরুরি, তেমনি ব্যবসায়ীদের জন্যও পূর্বে অবহিতকরণ ও স্বচ্ছ নীতি থাকা প্রয়োজন। অন্যথায় একদিকে পরিবেশ রক্ষার লক্ষ্য ব্যাহত হচ্ছে, অন্যদিকে ভাটা শিল্পের সঙ্গে যুক্ত হাজারো শ্রমিকও অনিশ্চয়তার মুখে পড়ছেন।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft