1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৫, ০১:৫৯ পূর্বাহ্ন
১৫ই কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
৯ই জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
গাইবান্ধা সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ের কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা পলাশবাড়ী মহিলা ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ আবু সুফিয়ান সরকারের বিদায়ী সংবর্ধনা গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা সংক্রান্ত শিক্ষক সমাবেশ ও মতবিনিময় সভা গাইবান্ধায় উদীচীর ৫৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত সুন্দরগঞ্জে শরীরে পেট্রোল ঢেলে আগুন দেয়া যুবকের মৃত্যু সাদুল্লাপুরে ট্রাক্টরের চাপায় বৃদ্ধা নিহত দলিল লেখকরা দেশের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন সাদুল্লাপুরে ‘লেবু মাওলানা’ ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন ১‌টি সেতুর অভাবে দুর্ভোগে ১৬ গ্রামের মানুষ পীরগঞ্জে জমি দখলের উদ্দেশ্যে গাছ কাটার অভিযোগ

পলাশবাড়ীতে বর্তমান আলোচিত ব্যক্তি হরিদাস চন্দ্রর ফেসবুক পোস্ট ঘিরে সমালোচনার ঝড়

  • আপডেট হয়েছে : রবিবার, ১২ অক্টোবর, ২০২৫
  • ১৯৫ বার পড়া হয়েছে

খবরবাড়ি ডেস্কঃ

গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলার ২নং হোসেনপুর ইউনিয়নের রামচন্দ্রপুরের নয়াপাড়া গ্রামে শ্রী শ্রী রাধা গোবিন্দ ও কালি মন্দির প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিয়েছেন ওই গ্রামের শ্রী হরিদাস চন্দ্র তরনীদাস। তার এই উদ্যোগে একদিকে প্রশংসা মিললেও অন্যদিকে নানা সমালোচনার ঝড়ও বইছে।

হরিদাস চন্দ্র প্রায় ২২ কোটি টাকা ব্যয়ে মন্দির নির্মাণের ঘোষণা দিলে অনেকেই উৎসাহ প্রকাশ করেন। তবে সমালোচকরা প্রশ্ন তোলেন—এত বিপুল অর্থের উৎস কোথায়? এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিতর্ক শুরু হয়।

এ সময় সমালোচকরা অতীতের ঘটনাও সামনে নিয়ে আসেন। ২০২২ সালে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ সেলিমকে ঘিরে একটি মামলায় হরিদাস চন্দ্র র‌্যাবের মাধ্যমে গ্রেফতার হয়ে জেলে যান। সে সময়কার টেলিভিশন ফুটেজ ও অনলাইন নিউজ গুলো বর্তমানে সোস্যাল মিডিয়া ফেসবুকে নামে-বেনামে আবারও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ায় নতুন করে আলোচনার সৃষ্টি হয়।

সমালোচনা সহ্য করতে না পেরে হরিদাস চন্দ্র তার ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে বিভিন্ন সময় কিছু মন্তব্য করেন, যা অনেকের কাছে অগ্রহণযোগ্য মনে হয়েছে। তার মধ্যে রয়েছে—

“যে কোনো মুহূর্তে হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা হতে পারে।”

“মন্দির না করে যদি পতিতালয় করতাম, তাহলে যারা আমাকে হিংসা করে তারাই আমাকে বস,” করে বলতো।

“এছাড়াও সময় সময়ে তার কিছু অনুপযোগী ও বেফাঁস মন্তব্য জনমনে নানা প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে।”

এই ধরনের বক্তব্য উপজেলায় হিন্দু ও মুসলিম উভয় সম্প্রদায়ের মধ্যেই উদ্বেগ তৈরি করেছে।

তবে সচেতন মহল মনে করেন, সনাতন ধর্মাবলম্বীদের জন্য হরিদাস চন্দ্রর মন্দির প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ অবশ্যই প্রশংসনীয়।

তারা আরো বলেন, “ভালো কাজ করলে সমালোচনা হবেই। কারণ সমালোচনা ছাড়া সফলতা সম্পূর্ণ হয় না। সমালোচনা সকল শ্রেণীর মানুষের উপর আসতে পারে, কিন্তু এতে বিচলিত হওয়ার কিছু নেই। বরং সমালোচনাকে শক্তিতে রূপান্তর করে এগিয়ে চলাই জয়ের আসল রহস্য।”

তবে তার উচিত আরও ধৈর্যশীল, শান্ত, বিনয়ী ও কৌশলী হওয়া। তাদের মতে, তিনি যে মহান কাজ হাতে নিয়েছেন, সেটির সঙ্গে তার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেওয়া উসকানিমূলক বক্তব্য একেবারেই বেমানান।এ ধরনের পোস্ট তার ব্যক্তিগত ইমেজ এবং মহৎ উদ্যোগ উভয়ের জন্যই ক্ষতিকর হতে পারে।

“যদিও হরিদাস চন্দ্র তার ফেসবুক হতে বিতর্কিত পোস্ট গুলো সরিয়ে ফেলেছেন।”

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft