1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
শুক্রবার, ২১ নভেম্বর ২০২৫, ০৩:২৯ অপরাহ্ন
৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
৩০শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
সশস্ত্র বাহিনীর বীর শহীদদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা সারা দেশে ৫.৫ মাত্রার ভয়াবহ ভূমিকম্প অনুভূত গাইবান্ধায় নবনিযুক্ত জেলা প্রশাসকের সঙ্গে জেলা ছাত্রশিবিরের সৌজন্য সাক্ষাৎ সাদুল্লাপুরে ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী মাদক কারবারী গ্রেফতার বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থার আয়োজনে গাইবান্ধায় মানব পাচার শীর্ষক আলোচনা সভা ত‌ারাগ‌ঞ্জের জয়বাংলা বাজারে গণশৌচাগারে তালা: স্বাস্থ্যঝুঁকিতে সাধারণ মানুষ পলাশবাড়ীতে খেলার জগৎ মডেল বাস্তবায়নে অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত বোদা উপজেলা সাংস্কৃতিক পরিষদ ক্ষুদে শিল্পীদের মননে সংস্কৃতির আলো ছড়িয়ে দিচ্ছে পলাশবাড়ী উয়ন্নন ফোরামের নবগঠিত ৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা ভবন সংকটে থমকে গেছে “দুবলাগাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের” পাঠদান কার্যক্রম ।

গাইবান্ধায় দুর্নীতির সিন্দুক হঠাৎ খুলে পড়ল: নীরব দর্শক প্রশাসন!

  • আপডেট হয়েছে : বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই, ২০২৫
  • ১০১ বার পড়া হয়েছে

মোঃফেরদাউছ মিয়া,পলাশবাড়ী,গাইবান্ধাঃ

‘ডিম পাড়ে হাঁস, খায় বাগডাশে’—গাইবান্ধা জেলা পরিষদের কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ ঘিরে যেন বাস্তবেই এই প্রবাদটির প্রতিফলন ঘটেছে। ভুয়া প্রকল্পের নামে সরকারি কোষাগার থেকে প্রায় ২ কোটি ৮০ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠলেও এখন পর্যন্ত কোনো তদন্ত কমিটি গঠিত হয়নি। বিষয়টি স্থানীয় ও জাতীয় গণমাধ্যমে প্রকাশ পেলেও প্রশাসনের নির্লিপ্ততা জনমনে প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে।

গাইবান্ধা জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বিপুল চন্দ্র দাস আজ (বুধবার) মুঠোফোনে জানান, “অভিযোগটি এখনো প্রসেসিংয়ে আছে, ফাইল পুটআপ হয়েছে।”

কিন্তু বাস্তবতা বলছে ভিন্ন কথা। গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, গত ৩ জুলাই গাইবান্ধা প্রেসক্লাবের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. জাভেদ হোসেন জেলা পরিষদের একাধিক দুর্নীতির বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ জমা দেন। অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, জেলা পরিষদের অফিস সহকারী ইসমাইল হোসেন বেআইনিভাবে হিসাবরক্ষকের দায়িত্ব গ্রহণ করে দীর্ঘদিন ধরে ভুয়া প্রকল্প দেখিয়ে সরকারি অর্থ আত্মসাৎ করে আসছেন।

বিশেষভাবে আলোচিত একটি অভিযোগ হলো—১৯টি চেকের মাধ্যমে ৪,৪৭,৫০০ টাকা অজানা খাতে ব্যয়ের বিষয়টি, যা এখন জনমনে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে।

অভিযোগ উত্থাপনের আট দিন অতিক্রান্ত হলেও জেলা প্রশাসকের পক্ষ থেকে এখনো কোনো কার্যকর পদক্ষেপ পরিলক্ষিত হয়নি। জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা পর্যন্ত জানাতে পারেননি জেলা প্রশাসক এই বিষয়ে অবহিত কিনা।

এমন অবস্থায় প্রশ্ন উঠেছে—

কেন নীরব জেলা প্রশাসন?

কার স্বার্থে এই নীরবতা?

আর কতদিন অপেক্ষা করতে হবে প্রকৃত তদন্ত ও দায়ীদের জবাবদিহির জন্য?

গাইবান্ধার সচেতন নাগরিকরা প্রশাসনের দ্রুত পদক্ষেপ ও স্বচ্ছ তদন্ত দাবি করেছেন। অন্যথায় এই নীরবতা এবং দায়সারা মনোভাব ভবিষ্যতে আরও বড় দুর্নীতির সুযোগ সৃষ্টি করবে বলেই আশঙ্কা করছেন তারা।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft