1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
শুক্রবার, ২১ নভেম্বর ২০২৫, ০৮:৩৮ অপরাহ্ন
৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
৩০শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
গাইবান্ধা জেলা স্টেডিয়াম মাঠ পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর সশস্ত্র বাহিনীর বীর শহীদদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা সারা দেশে ৫.৫ মাত্রার ভয়াবহ ভূমিকম্প অনুভূত গাইবান্ধায় নবনিযুক্ত জেলা প্রশাসকের সঙ্গে জেলা ছাত্রশিবিরের সৌজন্য সাক্ষাৎ সাদুল্লাপুরে ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী মাদক কারবারী গ্রেফতার বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থার আয়োজনে গাইবান্ধায় মানব পাচার শীর্ষক আলোচনা সভা ত‌ারাগ‌ঞ্জের জয়বাংলা বাজারে গণশৌচাগারে তালা: স্বাস্থ্যঝুঁকিতে সাধারণ মানুষ পলাশবাড়ীতে খেলার জগৎ মডেল বাস্তবায়নে অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত বোদা উপজেলা সাংস্কৃতিক পরিষদ ক্ষুদে শিল্পীদের মননে সংস্কৃতির আলো ছড়িয়ে দিচ্ছে পলাশবাড়ী উয়ন্নন ফোরামের নবগঠিত ৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা

পলাশবাড়ীর ঐতিহ্যবাহী কালীবাড়ী হাটে চামড়া বেচাকেনা-এখন শুধুই স্মৃতি!

  • আপডেট হয়েছে : বুধবার, ১৮ জুন, ২০২৫
  • ১০৮ বার পড়া হয়েছে

প্রতিবেদক,মোঃফেরদাউছ মিয়া,পলাশবাড়ীঃ

গাইবান্ধার পলাশবাড়ী পৌর শহরের ঐতিহ্যবাহী কালীবাড়ী হাট এক সময় ছিল উত্তরাঞ্চলের অন্যতম বড় চামড়ার হাট। ঈদুল আযহার পর পশু কুরবানির চামড়া বিক্রি করে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, এতিমখানা ও গরীব-দুঃখীরা সহায়তা পেতো। কিন্তু আজ চামড়া বেচাকেনার সেই দিনগুলো যেন কেবলই সোনালী অতীত।

ঈদুল আযহার কুরবানির ১২তম দিন ১৮ জুন, বুধবার বসে কালীবাড়ী হাট। এর আগে ৭ জুন (শনিবার) সারাদেশে উদযাপিত হয় ঈদ। ঈদের পর প্রথম বুধবার (১১ জুন) হাটে উল্লেখযোগ্য চামড়া না আসলেও দ্বিতীয় বুধবারে কিছুটা চাঙা ভাব লক্ষ্য করা গেছে। ছোট-বড় নানা সাইজের চামড়া এসেছে, ছিল মৌসুমি ফড়িয়া ও ক্রেতাদের উপস্থিতিও।

একসময় এই হাটে সপ্তাহের দুইদিন (বুধ ও শনিবার) চামড়া কেনাবেচার ধুম পড়ে যেতো। আজিমপুর, পোস্তা এবং ঢাকার বিভিন্ন ট্যানারির আড়ৎদাররা আসতেন সরাসরি। চলতো রাতভর বেচাকেনা, গুণগত মান যাচাই, এবং ঢাকাইয়া ভাষার মিলনমেলা। স্থানীয় কুলি-মজদুরদের জন্য এটি ছিল বাড়তি আয়ের সুবর্ণ সুযোগ। গড়ে উঠেছিল ছোট-বড় গুদাম ও আড়ৎ। কিন্তু এখন সেসব কেবলই নিস্তব্ধ স্মৃতি।

গত এক দশকে চামড়ার বাজার দর পড়তির দিকে। সিন্ডিকেট, নীতির অভাব ও সরকারের অদূরদর্শিতায় খাতটি ধ্বংসের মুখে। বর্তমানে অনেক ব্যবসায়ী পুঁজি হারিয়ে পথে বসেছেন। হাটের চাহিদা কমায় সরকারি ইজারাও কমতে শুরু করেছে। চামড়া থাকলেও নেই মহাজন, আবার মহাজন থাকলেও নেই চামড়া। অথচ চামড়া দিয়ে তৈরি পণ্যের দাম আকাশচুম্বী।

একসময় এই হাটকে কেন্দ্র করে মিষ্টির দোকান, অস্থায়ী হোটেল, খাবারের দোকানে জমজমাট পরিবেশ থাকত। আত্মীয়স্বজন হোটেলে উঠতেন আগেভাগেই। এখন তেমন কিছুই আর চোখে পড়ে না।

তবে প্রশাসন এবারও হাট সুষ্ঠুভাবে সম্পন্নে তৎপর। থানা অফিসার ইনচার্জ জুলফিকার আলী ভুট্টো জানান, চামড়া বেচাকেনা এবং অর্থ লেনদেনে যেন কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে, সে লক্ষ্যে পুলিশের কঠোর নজরদারি রয়েছে।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft