1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৪:৫৪ পূর্বাহ্ন
১১ই আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
৪ঠা রবিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
গোবিন্দগঞ্জে জাতীয় গ্রীস্মকালীন ক্রীড়া প্রতিযোগিতার সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ পলাশবাড়ীতে সার ডিলার মা এন্টারপ্রাইজকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা যাত্রা শুরু করলো পলাশবাড়ী উপজেলা প্রেসক্লাব, আংশিক কমিটি ঘোষণা গাইবান্ধায় দুর্গোৎসবের প্রতিমায় শেষ আঁচড় দিচ্ছেন শিল্পীরা পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনসহ ৫ দফা দাবীতে গাইবান্ধা প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের সাথে জেলা জামায়াতের মতবিনিময় ফিলিস্তিনি দ্বি-রাষ্ট্র ভিত্তিক সমাধান পর্যাপ্ত ত্রাণ প্রবেশ এবং যুদ্ধ বন্ধের দাবীতে পলাশবাড়ীতে মৌন র‌্যালী পলাশবাড়ীতে সার ও কীটনাশকের দোকানে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে গাইবান্ধায় র‌্যাবের বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার গাইবান্ধায় জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় শিক্ষার্থীদের মাঝে গাছের চারা বিতরণ পলাশবাড়ী সরকারি কলেজে ছাত্রশিবিরের উদ্যোগে পানির ফিল্টার স্থাপন

সুন্দরগঞ্জে তিস্তার পানি বৃদ্ধি হওয়ায় ভাঙন শুরু

  • আপডেট হয়েছে : শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫
  • ৫৭ বার পড়া হয়েছে

খবরবড়ি ডেস্কঃ গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে তিস্তা নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে দেখা দিয়েছে তীব্র নদীভাঙ্গন।

জানা যায়, উপজেলার বেলকা ইউনিয়নের পূর্ব বেলকা এলাকায় তিস্তা নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে তীব্র নদীভাঙ্গন শুরু হয়েছে। এতে ফসলি জমি বিলিন হচ্ছে নদীগর্ভে।

পূর্ব বেলকা গ্রামের মজনু, মাইদুল ও রন্জু মিয়া জানান, হঠাৎ করে গত কয়েক দিন ধরে তিস্তার পানি বৃদ্ধি হলে নদী ভাঙন শুরু হয়। ইতিমধ্যে তাদের ৩ বিঘা জমি তোষাপাটসহ নদী গর্ভে বিলিন হয়ে গেছে। ভাঙনের মুখে আরো রয়েছে শতাধিক বিঘা ফসলি জমি।

তারা আরো বলেন, বন্যা আসলে এবং বন্যাপরবর্তি ভাঙ্গন শুরুহলে তিস্তার দুই পাড়ের মানুষের কষ্টের সীমা থাকে না। অথচ দেখার কেউ নাই। সামন্য ত্রান বিতরণ করে দায় এড়িয়ে যান সকলে।

হরিপুর লখিয়ার পাড়া গ্রামের আব্দুল কুদ্দুছ বলেন, প্রতিবছর নদীর ভাঙনে বসতবাড়ি, আবাদী জমি বিলিন হচ্ছে নদীগর্ভে। একজন চরবাসীকে মৌসুমে কমপক্ষে ৩ বার ঘরবাড়ি সরাতে হচ্ছে। কিন্তু আজও স্থায়ীভাবে নদী ভাঙন রোধের কোন ব্যবস্থা হচ্ছে না।

বেলকা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. ইব্রাহিম খলিলুল্লা বলেন নদী খনন, ড্রেজিং, স্থায়ীভাবে ভাঙন রোধ কল্পে বহুবার চাহিদা প্রদান করা হয়েছে। কিন্তু আজও কোন ব্যবস্থা সরকারের পক্ষ হতে নেয়া হয়নি। শুধুমাত্র ভাঙন রোধে প্রাথমিক ভাবে জিও ব্যাগ ও জিও টিউব ফেলা হচ্ছে। স্থায়ী ভাবে ভাঙন ঠেকানো না হলে নদীপাড় মানুষের দুঃখ কোন দিনও দুর হবে না। ভাঙনে প্রতিবছর শতাধিক বসতবাড়ি এবং হাজারও একর ফসলি জমি বিলিন হচ্ছে নদীগর্ভে।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাজকুমার বিশ^াস বলেন, নদীভাঙ্গনের বিষয় আমাকে কেহই অবহিত করেনি তবে বিষয়টি গুরত্বসহকারে দেখছি।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft