1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫, ০৭:১১ অপরাহ্ন
১৬ই আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
৫ই মহর্‌রম, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
তারাগঞ্জে গ্রামীণ অবকাঠামো প্রকল্পে অনিয়ম বসুন্ধরা শুভসংঘের কমিটি গঠন উপলক্ষে পলাশবাড়ীতে আলোচনা সভা এবং বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন গোবিন্দগঞ্জে সাঁওতাল বিদ্রোহ দিবসের সমাবেশে ঐতিহ্য ও ভূমির অধিকার রক্ষার দাবী কুমিল্লার মুরাদনগরে গৃহবুধকে ধর্ষণের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন সাদুল্লাপুরের ধাপেরহাট ইউপির উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা ভরতখালী স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ‘মমতা’ প্রকল্প বন্ধের খবরে চিন্তিত চরাঞ্চলের গর্ভবতীরা তারাগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় অজ্ঞাত বৃদ্ধার মৃত্যু পলাশবাড়ী পৌরসভার প্রস্তাবিত ও সাধারণ বাজেট ঘোষণা সুন্দরগঞ্জে বিল থেকে অটোচালকের লাশ উদ্ধার গোবিন্দগঞ্জে গণপিটুনিতে শিশু ধর্ষক নিহত

সুন্দরগঞ্জে তিস্তার পানি বৃদ্ধি হওয়ায় ভাঙন শুরু

  • আপডেট হয়েছে : শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫
  • ৩৯ বার পড়া হয়েছে

খবরবড়ি ডেস্কঃ গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে তিস্তা নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে দেখা দিয়েছে তীব্র নদীভাঙ্গন।

জানা যায়, উপজেলার বেলকা ইউনিয়নের পূর্ব বেলকা এলাকায় তিস্তা নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে তীব্র নদীভাঙ্গন শুরু হয়েছে। এতে ফসলি জমি বিলিন হচ্ছে নদীগর্ভে।

পূর্ব বেলকা গ্রামের মজনু, মাইদুল ও রন্জু মিয়া জানান, হঠাৎ করে গত কয়েক দিন ধরে তিস্তার পানি বৃদ্ধি হলে নদী ভাঙন শুরু হয়। ইতিমধ্যে তাদের ৩ বিঘা জমি তোষাপাটসহ নদী গর্ভে বিলিন হয়ে গেছে। ভাঙনের মুখে আরো রয়েছে শতাধিক বিঘা ফসলি জমি।

তারা আরো বলেন, বন্যা আসলে এবং বন্যাপরবর্তি ভাঙ্গন শুরুহলে তিস্তার দুই পাড়ের মানুষের কষ্টের সীমা থাকে না। অথচ দেখার কেউ নাই। সামন্য ত্রান বিতরণ করে দায় এড়িয়ে যান সকলে।

হরিপুর লখিয়ার পাড়া গ্রামের আব্দুল কুদ্দুছ বলেন, প্রতিবছর নদীর ভাঙনে বসতবাড়ি, আবাদী জমি বিলিন হচ্ছে নদীগর্ভে। একজন চরবাসীকে মৌসুমে কমপক্ষে ৩ বার ঘরবাড়ি সরাতে হচ্ছে। কিন্তু আজও স্থায়ীভাবে নদী ভাঙন রোধের কোন ব্যবস্থা হচ্ছে না।

বেলকা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. ইব্রাহিম খলিলুল্লা বলেন নদী খনন, ড্রেজিং, স্থায়ীভাবে ভাঙন রোধ কল্পে বহুবার চাহিদা প্রদান করা হয়েছে। কিন্তু আজও কোন ব্যবস্থা সরকারের পক্ষ হতে নেয়া হয়নি। শুধুমাত্র ভাঙন রোধে প্রাথমিক ভাবে জিও ব্যাগ ও জিও টিউব ফেলা হচ্ছে। স্থায়ী ভাবে ভাঙন ঠেকানো না হলে নদীপাড় মানুষের দুঃখ কোন দিনও দুর হবে না। ভাঙনে প্রতিবছর শতাধিক বসতবাড়ি এবং হাজারও একর ফসলি জমি বিলিন হচ্ছে নদীগর্ভে।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাজকুমার বিশ^াস বলেন, নদীভাঙ্গনের বিষয় আমাকে কেহই অবহিত করেনি তবে বিষয়টি গুরত্বসহকারে দেখছি।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft