1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
রবিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৫, ০৭:৩৭ অপরাহ্ন
১লা অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২৫শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু ও উৎসব মুখর করতে মাঠ প্রশাসন প্রস্তুত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিধি-বহির্ভূত ৫৭টি আদেশে ডিপিসি স্থবির—১২ বছরেও প্রথম পদোন্নতি পাচ্ছেন না বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারের প্রভাষকরা। পলাশবাড়ীতে ব্র্যাকের আয়োজনে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে দুলুর রোগমুক্তি কামনায় বিএনপির দোয়া মাহফিল গাইবান্ধায় আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন পলাশবাড়ীর হোসেনপুর ইউনিয়ন বিএনপির উদ্যোগে ধানের শীষ প্রতীকের প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ গাইবান্ধায় মাসব্যাপী ফুটবল প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদপত্র বিতরণ সাংবাদিক রিকতু প্রসাদের মায়ের পরলোকগমন : শোক ও সমবেদনা ঢাকার সোহরাওয়ার্দীতে আন্তর্জাতিক খতমে নবুওয়ত সম্মেলন: কাদিয়ানিদের অমুসলিম ঘোষণার দাবিতে উত্তাল সমাবেশ আমদানির সংবাদে দিনাজপুরে পেঁয়াজের দাম কমেছে

সুন্দরগঞ্জে তিস্তার পানি বৃদ্ধি হওয়ায় ভাঙন শুরু

  • আপডেট হয়েছে : শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫
  • ৭৪ বার পড়া হয়েছে

খবরবড়ি ডেস্কঃ গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে তিস্তা নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে দেখা দিয়েছে তীব্র নদীভাঙ্গন।

জানা যায়, উপজেলার বেলকা ইউনিয়নের পূর্ব বেলকা এলাকায় তিস্তা নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে তীব্র নদীভাঙ্গন শুরু হয়েছে। এতে ফসলি জমি বিলিন হচ্ছে নদীগর্ভে।

পূর্ব বেলকা গ্রামের মজনু, মাইদুল ও রন্জু মিয়া জানান, হঠাৎ করে গত কয়েক দিন ধরে তিস্তার পানি বৃদ্ধি হলে নদী ভাঙন শুরু হয়। ইতিমধ্যে তাদের ৩ বিঘা জমি তোষাপাটসহ নদী গর্ভে বিলিন হয়ে গেছে। ভাঙনের মুখে আরো রয়েছে শতাধিক বিঘা ফসলি জমি।

তারা আরো বলেন, বন্যা আসলে এবং বন্যাপরবর্তি ভাঙ্গন শুরুহলে তিস্তার দুই পাড়ের মানুষের কষ্টের সীমা থাকে না। অথচ দেখার কেউ নাই। সামন্য ত্রান বিতরণ করে দায় এড়িয়ে যান সকলে।

হরিপুর লখিয়ার পাড়া গ্রামের আব্দুল কুদ্দুছ বলেন, প্রতিবছর নদীর ভাঙনে বসতবাড়ি, আবাদী জমি বিলিন হচ্ছে নদীগর্ভে। একজন চরবাসীকে মৌসুমে কমপক্ষে ৩ বার ঘরবাড়ি সরাতে হচ্ছে। কিন্তু আজও স্থায়ীভাবে নদী ভাঙন রোধের কোন ব্যবস্থা হচ্ছে না।

বেলকা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. ইব্রাহিম খলিলুল্লা বলেন নদী খনন, ড্রেজিং, স্থায়ীভাবে ভাঙন রোধ কল্পে বহুবার চাহিদা প্রদান করা হয়েছে। কিন্তু আজও কোন ব্যবস্থা সরকারের পক্ষ হতে নেয়া হয়নি। শুধুমাত্র ভাঙন রোধে প্রাথমিক ভাবে জিও ব্যাগ ও জিও টিউব ফেলা হচ্ছে। স্থায়ী ভাবে ভাঙন ঠেকানো না হলে নদীপাড় মানুষের দুঃখ কোন দিনও দুর হবে না। ভাঙনে প্রতিবছর শতাধিক বসতবাড়ি এবং হাজারও একর ফসলি জমি বিলিন হচ্ছে নদীগর্ভে।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাজকুমার বিশ^াস বলেন, নদীভাঙ্গনের বিষয় আমাকে কেহই অবহিত করেনি তবে বিষয়টি গুরত্বসহকারে দেখছি।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft