1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫, ০১:৪৮ পূর্বাহ্ন
৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
১লা জমাদিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
ঢাকা-৮ আসনে রিকশাচালক সুজনের প্রার্থীতা: নাগরিক অধিকারের ইতিবাচক উদাহরণ পলাশবাড়ীতে মৎস্যজীবি দলের উদ্যোগে বিএনপির নির্বাচনী আলোচনা সভা বরখাস্তের পরও চেয়ারম্যানের চেয়ারে সেই ফ্যাসিস্ট যুবলীগ নেতা জাহাঙ্গীর ! দামোদরপুর ইউপিতে ক্ষোভ-উত্তেজনা বাড়ছে সাদুল্লাপুরের খোর্দ্দকোমরপুর ইউনিয়ন ৬নং ওয়ার্ড জাসাস-এর কার্যালয় উদ্বোধন গাইবান্ধা-৪ আসনে বিএনপির প্রাথমিক মনোনয়ন বাতিলের দাবীতে মশাল মিছিল গাইবান্ধা জেলা স্টেডিয়াম মাঠ পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর সশস্ত্র বাহিনীর বীর শহীদদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা সারা দেশে ৫.৫ মাত্রার ভয়াবহ ভূমিকম্প অনুভূত গাইবান্ধায় নবনিযুক্ত জেলা প্রশাসকের সঙ্গে জেলা ছাত্রশিবিরের সৌজন্য সাক্ষাৎ সাদুল্লাপুরে ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী মাদক কারবারী গ্রেফতার

পলাশবাড়ীতে সামাজিক বনায়নের নিলামকৃত গাছের অতিরিক্ত কর্তন; নিরব ইউনিয়ন পরিষদ ও বন বিভাগ

  • আপডেট হয়েছে : মঙ্গলবার, ৬ মে, ২০২৫
  • ৭৫ বার পড়া হয়েছে

মোঃ ফেরদাউছ মিয়া,পলাশবাড়ীঃ

গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলার কিশোরীগাড়ী ইউনিয়নে সামাজিক বনায়নের আওতায় রোপিত গাছের নিলাম হয় ১৫০টি গাছের। তবে অভিযোগ উঠেছে, নির্ধারিত এ সংখ্যার বাইরে অতিরিক্ত গাছ কেটে নেওয়া হয়েছে। ইজারাদার মাহবুব বনায়ন কমিটির সভাপতি সুমল ও সদস্য জহুরুলের সহযোগিতায় এই অতিরিক্ত কর্তন চালাচ্ছেন বলে স্থানীয়দের অভিযোগ। বিষয়টি জানলেও ইউনিয়ন পরিষদ ও বন বিভাগের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এএইচএম শরিফুল ইসলাম নীরব ভূমিকা পালন করছেন।

স্থানীয়রা জানান, চুক্তি অনুযায়ী মাত্র ১৫০টি গাছ কাটার অনুমতি ছিল। কিন্তু বাস্তবে দেখা যাচ্ছে, ওই সংখ্যার অনেক বেশি গাছ কাটা হয়েছে। কর্তনের সময় কোনো প্রকার চিহ্ন বা সুনির্দিষ্ট তালিকা অনুসরণ করা হয়নি। যার ফলে প্রকৃত উপকারভোগীরা বঞ্চিত হচ্ছেন এবং সরকারের রাজস্বও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

একাধিক সূত্র জানায়, ইজারাদার মাহবুব যত্রতত্রভাবে গাছ কাটছেন, এতে পরিবেশেরও মারাত্মক ক্ষতি হচ্ছে। বনায়ন কমিটির সভাপতি সুমল ও সদস্য জহুরুল বিষয়টি জেনেও সহযোগিতা করছেন, যা প্রশ্নবিদ্ধ।

উল্লেখযোগ্য যে, ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে উচ্চ আদালতের একটি নির্দেশনায় বলা হয়েছে—সুনির্দিষ্ট কারণ ছাড়া সরকারি বা সামাজিক বনায়নের কোনো গাছ কাটা যাবে না। প্রয়োজনে গাছের মূল্য নির্ধারণ করে
উপকারভোগীদের প্রাপ্য পরিশোধ করতে হবে। কিন্তু কিশোরীগাড়ীতে সেই নির্দেশনার তোয়াক্কা করা হয়নি বলেই স্থানীয়দের দাবি।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্তরা কেউই গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে চাননি। ইজারাদার মাহবুবের মোবাইল ফোনও একাধিকবার বন্ধ পাওয়া গেছে। বন বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এএইচএম শরিফুল ইসলাম সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব এড়িয়ে বক্তব্য দেন।তিনি বলেন,নিলাম অনুমতি কমিটির সভাপতি ইউএনও মহোদয় এবং নিলাম কমিটির আহবায়ক ইউপি চেয়ারম্যান তাদেরকে জিজ্ঞাসা করেন।
ফোন রিসিপ না হওয়ায় এব্যাপারে ইউএনও মহোদয়ের বক্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।

এ অবস্থায় এলাকাবাসী অবিলম্বে একটি নিরপেক্ষ তদন্ত, দোষীদের আইনের আওতায় আনা এবং উচ্চ আদালতের নির্দেশনা অনুসারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft