1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ১২:৫২ পূর্বাহ্ন
১৭ই আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
৬ই মহর্‌রম, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
পলাশবাড়ীতে কিশোরগাড়ীর কাশিয়াবাড়ী শ্রম কল্যাণ উপ-কমিটিগঠন উপলে মতবিনিময় ও আলোচনা সভা গাইবান্ধায় সাঁওতাল বিদ্রোহ দিবস পালন অধিকার প্রতিষ্ঠা ও নিপীড়ন বন্ধের দাবী মাসব্যাপী দেশ গড়তে ‘জুলাই পদযাত্রা’ নামে কর্মসূচি উপলক্ষে গাইবান্ধায় সমাবেশ -উপস্থিত থাকবেন এনসিপির শীর্ষ নেতৃবৃন্দ পলাশবাড়ী পৌরসভায় যুক্ত হলো মাটি খননকারী একটি নতুন আধুনিক যন্ত্র তারাগঞ্জে ঢেউটিন ও নগদ অর্থ সহায়তা পলাশবাড়ী পৌরসভার বাজেট ঘোষণা: অর্ধেকেরও কমে নেমে এলো বাজেট! পলাশবাড়ীর বেতকাপা ইউনিয়নে রোহিঙ্গাদের জন্ম নিবন্ধন: তদন্তে মিলছে না অস্তিত্ব! তারাগঞ্জে গ্রামীণ অবকাঠামো প্রকল্পে অনিয়ম বসুন্ধরা শুভসংঘের কমিটি গঠন উপলক্ষে পলাশবাড়ীতে আলোচনা সভা এবং বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন গোবিন্দগঞ্জে সাঁওতাল বিদ্রোহ দিবসের সমাবেশে ঐতিহ্য ও ভূমির অধিকার রক্ষার দাবী

সাঘাটা ও ফুলছরিতে ঝুঁকিপূর্ণ কাঠের সাঁকোয় পারাপার, স্থায়ী সেতুর দাবি স্থানীয়দের

  • আপডেট হয়েছে : শনিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫
  • ২৯ বার পড়া হয়েছে

মোস্তাফিজুর রহমান,গাইবান্ধা (সাঘাটা, ফুলছড়ি)প্রতিনিধি:

গাইবান্ধার সাঘাটা ও ফুলছড়ি উপজেলার প্রায় দেড় হাজার মানুষ প্রতিদিনই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চিকন গাছের খুঁটি ও পাতলা কাঠের পাটাতন দিয়ে তৈরি নড়বড়ে একটি সাঁকো দিয়ে চলাচল করছেন। যানবাহনের চাপ ও পথচারীদের নিয়মিত চলাচলে কাঠের পাটাতন আলগা হয়ে গেছে, আর নিচের খুঁটিগুলো নড়বড়ে অবস্থায় রয়েছে। ফলে যেকোনো মুহূর্তে ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা।

স্থানীয়রা জানান,গত বছরের বন্যায় সাঘাটা উপজেলার উত্তর উল্যা এলাকার শ্মশানঘাটিতে প্রধান সড়কের দুটি অংশ পানির স্রোতে ধসে যায়। তখন ইউনিয়ন পরিষদের উদ্যোগে একটি অস্থায়ী কাঠের সাঁকো নির্মাণ করা হয়। তবে সেটিও এখন ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।

স্থানীয় বাসিন্দা আব্দুর রহমান বলেন, “বন্যা এলেই প্রতিবছর এই এলাকায় রাস্তা ভেঙে যায়। ফলে বিকল্প হিসেবে তৈরি করা সাঁকো দিয়ে চলাচল করতে হয়। কিন্তু এটি খুবই দুর্বল ও বিপজ্জনক। শিশুদের বিদ্যালয়ে পাঠাতে আমাদের খুব ভয় হয়।”

ষাটোর্ধে আমিনা বেগম বলেন, সাঁকোটি বিশেষ করে শিশু ও আমাদের মতো বৃদ্ধদের জন্য মারাত্মক বিপজ্জনক হয়ে উঠেছে। শীতের সকালের কুয়াশায় এটি আরও পিচ্ছিল হয়ে যায়, ফলে দুর্ঘটনার আশঙ্কা বাড়ে।

ভরতখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য ফারুক হোসেন মণ্ডল বলেন, “ওই এলাকার মানুষ চরম দুর্ভোগের মধ্যে রয়েছে। বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সরেজমিন পরিদর্শন করেছেন। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) কর্তৃপক্ষও ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।” এছাড়ও ব্রিজ নির্মাণের জরিপ শেষ হয়েছে আশা করা যায় শীঘ্রই স্থানীয় ভাবে ব্রিজ নির্মাণ হবে বলে জানান।

এ বিষয় উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ ইসহাক আলীর জানান, গত বছরের বন্যায় সড়কটি ভেঙে যাওয়ার খবর শুনে সরজমিন উপস্থিত হয়ে  ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানকে অস্থায়ী সাকো নির্মাণের পরামর্শ দিয়ে আসি, বর্তমানে স্থায়ী ব্রিজ নির্মাণের জন্য জরিপ শেষে হয়েছে এখন আমরা প্রস্তাব প্রেরণ করবো ।

কঠিন দুর্ভোগের কারণে স্থানীয়রা দ্রুত একটি স্থায়ী সেতু নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন। তাদের মতে, সাঁকোটি অস্থায়ী সমাধান হলেও এটি দীর্ঘমেয়াদে কার্যকর নয়। দ্রুত স্থায়ী সেতু নির্মাণ না হলে যে কোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। এ বিষয়ে কর্তৃপক্ষ দ্রুত পদক্ষেপ নেবে কি না, সে দিকেই তাকিয়ে আছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft