1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ১২:১৮ পূর্বাহ্ন
১৭ই আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
৬ই মহর্‌রম, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
পলাশবাড়ীতে কিশোরগাড়ীর কাশিয়াবাড়ী শ্রম কল্যাণ উপ-কমিটিগঠন উপলে মতবিনিময় ও আলোচনা সভা গাইবান্ধায় সাঁওতাল বিদ্রোহ দিবস পালন অধিকার প্রতিষ্ঠা ও নিপীড়ন বন্ধের দাবী মাসব্যাপী দেশ গড়তে ‘জুলাই পদযাত্রা’ নামে কর্মসূচি উপলক্ষে গাইবান্ধায় সমাবেশ -উপস্থিত থাকবেন এনসিপির শীর্ষ নেতৃবৃন্দ পলাশবাড়ী পৌরসভায় যুক্ত হলো মাটি খননকারী একটি নতুন আধুনিক যন্ত্র তারাগঞ্জে ঢেউটিন ও নগদ অর্থ সহায়তা পলাশবাড়ী পৌরসভার বাজেট ঘোষণা: অর্ধেকেরও কমে নেমে এলো বাজেট! পলাশবাড়ীর বেতকাপা ইউনিয়নে রোহিঙ্গাদের জন্ম নিবন্ধন: তদন্তে মিলছে না অস্তিত্ব! তারাগঞ্জে গ্রামীণ অবকাঠামো প্রকল্পে অনিয়ম বসুন্ধরা শুভসংঘের কমিটি গঠন উপলক্ষে পলাশবাড়ীতে আলোচনা সভা এবং বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন গোবিন্দগঞ্জে সাঁওতাল বিদ্রোহ দিবসের সমাবেশে ঐতিহ্য ও ভূমির অধিকার রক্ষার দাবী

সাঘাটায় ভেঙে পড়া ব্রিজের ওপর নড়বড়ে বাঁশের সাঁকোতে জীবনে ঝুঁকি

  • আপডেট হয়েছে : বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫
  • ২১ বার পড়া হয়েছে

খবরবাড়ি ডেস্কঃ গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার পূর্ব আমদির পাড়া বটতলা নামক স্থানে ভেঙে পড়া ব্রিজের ওপর কাঠ-বাঁশের সাঁকোটি এখন ২০ গ্রামের মানুষের মৃত্যু ফাঁদে পরিণত হয়েছে।

গত বন্যার সময় ভাঙা ব্রিজটি যাতায়াতের অনুপযোগী হয়ে পড়ায় এলাকাবাসী নিজেদের উদ্যোগে চাঁদা তুলে তড়িঘড়ি করে ব্রিজের ওপর তৈরি করেছে বাঁশ-কাঠের সাঁকো। সাঁকোটি তৈরির ৬ মাস অতিবাহিত হলেও লোকজনের স্বাভাবিক চলাচলের জন্য ওই স্থানে সরকারি ভাবে কোনো ব্যবস্থা করা হয়নি। ফলে সেই কাঠ-বাঁশের সাঁকোটিও এখন নড়বড়ে হয়ে গেছে।

বিকল্প রাস্তা না থাকায় নড়বড়ে সাঁকোটির ওপর দিয়েই অন্তত ২০ গ্রামের মানুষ জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করছেন। এমতাবস্থায় যেকোনো মুহুর্তে সাঁকোটি ভেঙে বড় ধরণের দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন স্থানীয় সচেতন মহল।

গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার পুর্ব আমদিরপাড়া বটতলা নামক স্থানে ১৯৯৮ সালে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) অর্থায়নে দৈর্ঘ্য ১৯ মিটার একটি ব্রিজ নির্মাণ করেছিল। নির্মাণকাজে কোটি টাকা ব্যয় করা হলেও নির্মাণ কাজে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করায় এবং কাজের মান সঠিক না হওয়ায় ব্রিজটি নির্মাণের ৫ বছরের মাথায় নড়বড়ে হয়ে পড়ে।

তদারকি ও সংস্কার না করায় গত বন্যার পানির স্রোতে ব্রিজটি দেবে ভেঙে পড়ে এবং ব্রিজের দুই মাথার মাটি ধ্বসে গিয়ে গভীর খাদের সৃষ্টি হয়। এতে দু’পাড়ের মানুষের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। পরে বাধ্য হয়ে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলামসহ এলাকাবাসী নিজেদের উদ্যোগে মুষ্ঠির চাল ও চাঁদা সংগ্রহ করে। ওই টাকায় তারা নিজেরা চলাচলের জন্য তড়িঘড়ি করে ভাঙা ব্রিজের ওপর বাঁশ-কাঠ দিয়ে তৈরি করে সাঁকো। তাতে কিছু দিন পায়ে হেঁটে কোনরকমে চলাচল করা গেলেও বর্তমানে তা নড়বড়ে হয়ে গেছে।

সাঁকোর নিচের বাঁশের খুঁটি গুলো পুরাতন হওয়ায় অনেকটা দুর্বল হয়ে গেছে। ফলে বাইক, ইজিবাইক অটোরিকশা, ভ্যান চলাচলে মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সাঁকোর নিচের বাঁশের খুঁটি গুলো যেকোনে মুর্ছতে ভেঙ্গে ঘটতে পারে বড় ধরণের দুর্ঘটনা। তারপরও গন্তব্যে যেতে সাইকেল, রিকশা যাত্রী নামিয়ে মারাত্মক ঝুঁকি নিয়ে লোকজন চলাচল করছেন। যার ফলে বিভিন্ন স্কুল কলেজের শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ পথচারীদের ভোগান্তিসহ দুর্ঘটনার শিকার হতে হচ্ছে প্রতিদিন।

জুমারবাড়ী উচ্চ বিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষার্থী জানান, এই পথ ধরে প্রতিদিন নড়বড়ে সাঁকোয় জীবনের ভয় ও ঝুঁকি নিয়ে আমরা চলাচল করছি। স্থানীয় সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান ইয়াকুব আলী প্রধান জানান, ব্রিজটি ভেঙে পড়ার বেশ কয়েক মাস পার হয়ে গেলো এখনো বিকল্প ব্যবস্থা হচ্ছে না। দুর্ঘটনার আগেই ব্যবস্থা নেয়া জরুরি।

এ ব্যাপারে গাইবান্ধার এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী সামিউল ইসলাম জানান, ব্রিজটি ধ্বসে গেছে বন্যায়। ওই জায়গায় নতুন করে ব্রিজ নির্মাণের জন্য আমরা চেষ্টা করছি।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft