1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
রবিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৫, ০৫:১৭ পূর্বাহ্ন
১লা অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২৫শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
লালমনিরহাটে দুলুর রোগমুক্তি কামনায় বিএনপির দোয়া মাহফিল গাইবান্ধায় আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন পলাশবাড়ীর হোসেনপুর ইউনিয়ন বিএনপির উদ্যোগে ধানের শীষ প্রতীকের প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ গাইবান্ধায় মাসব্যাপী ফুটবল প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদপত্র বিতরণ সাংবাদিক রিকতু প্রসাদের মায়ের পরলোকগমন : শোক ও সমবেদনা ঢাকার সোহরাওয়ার্দীতে আন্তর্জাতিক খতমে নবুওয়ত সম্মেলন: কাদিয়ানিদের অমুসলিম ঘোষণার দাবিতে উত্তাল সমাবেশ আমদানির সংবাদে দিনাজপুরে পেঁয়াজের দাম কমেছে ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১১ ঢাকায় নৃশংস হত্যাকাণ্ড: বদরগঞ্জে আশরাফুলের জানাজায় হাজারো মানুষের ঢল পলাশবাড়ীতে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

যমুনার ভাঙনে বিলীন ফুলছড়ির উজালডাঙ্গা প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের পড়ালেখা অনিশ্চিত

  • আপডেট হয়েছে : রবিবার, ৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫
  • ৫৯ বার পড়া হয়েছে

আরিফ উদ্দিনঃ গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলার ফজুলুপুরের কাউয়াবাঁধা ও উজালডাঙ্গায় যমুনার নদীর ভাঙনের কবলে স্থানান্তরিত করা হয়েছে উজালডাঙ্গা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। সেইসাথে দু’গ্রামের ৪ শতাধিক পরিবারের সাথে ৩ শতাধিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর পড়ালেখাও অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।

গত তিন মাসে যমুনা ভাঙনে উজালডাঙ্গা ও কাউয়াবাঁধা গ্রামের প্রায় ৪ শতাধিক পরিবারের বসতভিটা নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। এছাড়াও ৩টি মসজিদ, একটি এতিমখানা ও একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন স্থানান্তর করা হয়েছে। বিলীন হয়েছে কৃষকের কয়েকশত বিঘা উঠতি ভুট্টা ও জমি।

উজালডাঙ্গা গ্রামের মুনির হোসেন জানান, চরের জমিজমা নিয়ে এতটা চিন্তিত না, তবে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন ও মাঠ বিলীন হওয়ায় বেশি চিন্তিত। কেননা এই বিদ্যালয়ে অন্ততপক্ষে ৩’শ ছেলে-মেয়ে পড়ালেখা করতো। পরিবারের লোকজনের সাথে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন চরে আশ্রয় নিয়েছে। এছাড়াও বিদ্যালয়টি কোথায় কিভাবে গড়ে তোলা হবে স্থানীয়ভাবে এর কোন সিন্ধান্ত হয়নি।

এই কাউয়াবাঁধা গ্রামের ছকিনা বেগম জানান, আমার দু’টি সন্তান এই স্কুলে পড়তো কিন্তু, এখন তো আর সুযোগ থাকলো না। আশপাশের চরগুলোতেও স্কুল নেই বলে তিনি জানান।

উজালডাঙ্গা গ্রামের ময়নাল বেপারী বলেন, নদীভাঙনের ফলে বিদ্যালয়টির টিন, খুঁটি একটি নীচু স্থানে রাখা হয়েছে। কোনদিন গড়ে তোলা হবে তা অশ্চিত এবং শিক্ষার্থীদের পাঠদানও অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। এই বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক জানান, বিদ্যালয় স্থাপনের জন্য প্রয়োজন সরকারি সিদ্ধান্ত।

স্থানীয় অভিভাবক মোবারক হোসেন জানান, বিদ্যালয়ের সবগুলো শিক্ষক মেইনল্যান্ড থেকে আসেন। তাদের ৪ ঘন্টা আসা-যাওয়াতেই সময় শেষ হয়। আবার সব শিক্ষককে প্রতিদিন দেখা যায় না। স্কুল ভবন না থাকার অযুহাতে এখন তাদের আর দেখাও যাবে না বলে তিনি জানান।

সরেজমিনে গিয়েও দেখা যায়, ৫ জন শিক্ষকের মধ্যে মাত্র একজন সহকারী শিক্ষক বিদ্যালয়ের আসবাবপত্র স্থানান্তরে সহযোগিতা করছেন।

ফুলছড়ি উপজেলা শিক্ষা অফিসার বেলাল হোসেন জানান, বিদ্যালয়টি নদীভাঙ্গনের মুখে পড়ায় আসবাবপত্র ও অন্যান্য উপকরণ স্থানান্তর করে একটি স্থানে রাখা হয়েছে। স্থানীয়রা জমি দিলে ঘর তোলা হবে। যদি স্কুলের জন্য জমি কেউ না দেয় তাহলে স্কুলটি বিলুপ্তির জন্য সুপারিশ করা হবে।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft